লাক্স সুন্দরীর নামে ‘চামড়া ব্যবসা’ প্রতিযোগীতা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে চলবে না, অতিসত্ত্বর এসব দুষ্কর্ম বন্ধ করতে হবে
লাক্স ফটো সুন্দরীর নামে যা হচ্ছে তা মেনে নেয়া সত্যিই কষ্টকর। বিশেষ করে ইউনিলিভারের মত একটি ইহুদী কোম্পানি মুসলমান মেয়েদের চামড়া ব্যবসায়ীদের মত উপস্থাপন করছে, আর সাধারণ মানুষ আক্বল জ্ঞ্যানহীনদের মতো ঐসব মেয়েদের প্রতি লোলুপ দৃষ্টি দিচ্ছে। অথচ লাক্সের এই ‘চামড়া ব্যবসা’ প্রতিযোগীতা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে অনেক নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
সাধারণত পতিতারা থাকে আত্মগোপন করে। কিন্তু সেই পতিতাদের যদি বাইরে এনে উন্ম্ক্তু শো করা হয় আর জনপ্রিয় করে তোলা হয় তবে একদিক দিয়ে সামাজিক অবক্ষয় সৃষ্টি হবে অপরদিকে মুসলিম জাতি কলুষিত হবে।
এতদিন সমাজ এ উন্মুক্ত শরীর প্রদর্শনীকে খারাপ জানতো। কিন্তু বার বার চোখের সামনে তার কার্যক্রম করে সেটাকে স্বাভাবিক করে দেয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। পতিতাদের পুরুষ্কার প্রদানের মাধ্যমে তাদের অপকর্ম উঁচুদরে নেয়ার চেষ্টা চলছে।
এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী মেয়েরা এমন সব পোশাক পরছে যেগুলো আগে মানুষ কল্পনাও করেনি। এদের দেখাদেখি হুজুগে লাফানো বাঙালি মেয়েরা হাটু বের করা পোশাক, কিংবা হাফ টপলেস পোশাক পরে বের হওয়া হালের ফ্যাশন হিসেবে নিবে।
আগে এ ধরনের অনুষ্ঠান হতো খুব কম সময়ের জন্য, কিন্তু এখন বিজ্ঞাপনের অজুহাতে লম্বা সময় নিয়ে এসব সম্প্রচার চলছে। এতে মানুষের মনে মগজে এসব অশ্লীলতা স্থায়ীভাবে গেঁথে যাচ্ছে।
এতদিন তাদের অপকর্মে সাধারণ মানুষের কোন অংশগ্রহণ ছিলো না। কিন্তু ভোট ব্যবস্থার মাধ্যমে এই অপকর্মে এখন সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করে সবাইকে পাপ কাজে সমর্থন দাতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য ইহুদীরা লানতপ্রাপ্ত জাতি। তারা সব সময় চায় অন্যরাও লানতপ্রাপ্ত হয়ে ধ্বংস হয়ে যাক। এই জন্যই সেই লানত মুসলমানদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এতো আয়োজন। কিন্তু মুসলমানদের মনে রাখতে হবে, অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করা ফরজ। প্রতিবাদ না করতে পারলে নিজেকে ঈমান শূণ্য মনে করতে হবে। তাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এ ব্যাপারে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, কোথাও অন্যায় বা হারাম কাজ দেখলে প্রথমে হাতে বাধা দিতে হবে। এটা সম্ভব না হলে মুখে বাধা দিতে হবে। যদিও তাও সম্ভব না হয় তবে খারাপ জেনে দূরে সরে যেতে হবে। আর এটাই হচ্ছে ঈমানে সর্বনিম্নস্তর।
এতটুকু করতে না পারলে ঈমানশূণ্য অবস্থায় মরতে হবে। সুতরাং মুসলমান থাকতে হলে এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে হবে, সবজায়গায় এ নিয়ে আলোচনা করতে হবে, গণসচেতনতা তৈরী করতে হবে, এসব পাপকর্মে উদ্দীপনামূলক সম্প্রচার বন্ধ করতে জোর আওয়াজ তুলতে হবে।
সাধারণত পতিতারা থাকে আত্মগোপন করে। কিন্তু সেই পতিতাদের যদি বাইরে এনে উন্ম্ক্তু শো করা হয় আর জনপ্রিয় করে তোলা হয় তবে একদিক দিয়ে সামাজিক অবক্ষয় সৃষ্টি হবে অপরদিকে মুসলিম জাতি কলুষিত হবে।
এতদিন সমাজ এ উন্মুক্ত শরীর প্রদর্শনীকে খারাপ জানতো। কিন্তু বার বার চোখের সামনে তার কার্যক্রম করে সেটাকে স্বাভাবিক করে দেয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। পতিতাদের পুরুষ্কার প্রদানের মাধ্যমে তাদের অপকর্ম উঁচুদরে নেয়ার চেষ্টা চলছে।
এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী মেয়েরা এমন সব পোশাক পরছে যেগুলো আগে মানুষ কল্পনাও করেনি। এদের দেখাদেখি হুজুগে লাফানো বাঙালি মেয়েরা হাটু বের করা পোশাক, কিংবা হাফ টপলেস পোশাক পরে বের হওয়া হালের ফ্যাশন হিসেবে নিবে।
আগে এ ধরনের অনুষ্ঠান হতো খুব কম সময়ের জন্য, কিন্তু এখন বিজ্ঞাপনের অজুহাতে লম্বা সময় নিয়ে এসব সম্প্রচার চলছে। এতে মানুষের মনে মগজে এসব অশ্লীলতা স্থায়ীভাবে গেঁথে যাচ্ছে।
এতদিন তাদের অপকর্মে সাধারণ মানুষের কোন অংশগ্রহণ ছিলো না। কিন্তু ভোট ব্যবস্থার মাধ্যমে এই অপকর্মে এখন সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করে সবাইকে পাপ কাজে সমর্থন দাতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য ইহুদীরা লানতপ্রাপ্ত জাতি। তারা সব সময় চায় অন্যরাও লানতপ্রাপ্ত হয়ে ধ্বংস হয়ে যাক। এই জন্যই সেই লানত মুসলমানদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এতো আয়োজন। কিন্তু মুসলমানদের মনে রাখতে হবে, অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করা ফরজ। প্রতিবাদ না করতে পারলে নিজেকে ঈমান শূণ্য মনে করতে হবে। তাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এ ব্যাপারে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, কোথাও অন্যায় বা হারাম কাজ দেখলে প্রথমে হাতে বাধা দিতে হবে। এটা সম্ভব না হলে মুখে বাধা দিতে হবে। যদিও তাও সম্ভব না হয় তবে খারাপ জেনে দূরে সরে যেতে হবে। আর এটাই হচ্ছে ঈমানে সর্বনিম্নস্তর।
এতটুকু করতে না পারলে ঈমানশূণ্য অবস্থায় মরতে হবে। সুতরাং মুসলমান থাকতে হলে এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে হবে, সবজায়গায় এ নিয়ে আলোচনা করতে হবে, গণসচেতনতা তৈরী করতে হবে, এসব পাপকর্মে উদ্দীপনামূলক সম্প্রচার বন্ধ করতে জোর আওয়াজ তুলতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন