প্রসঙ্গ: সরকার কর্তৃক হিজরাদের তৃতীয় লিঙ্গ ও পিতৃপরিচয়হীন (জারজ) সন্তানদের বৈধতা প্রদান ॥ আসলে কি করা উচিত ছিলো ?
হিজরারা এক প্রকার শারীরিক প্রতিবন্ধী। সরকারের উচিত এদেরকে প্রতিবন্ধী হিসেবে বিবেচনায় এনে পুণর্বাসন ও কর্মক্ষেত্রের ব্যবস্থা করা, যেন তারা হালাল উপায়ে রুজি রোজগার করে সমাজে সম্মানের সাথে বাস করতে পারে। প্রয়োজনে সরকার তাদেরকে ভাতা দিতে পারে। কিন্তু হিজরাকে পৃথক লিঙ্গ হিসেবে আলাদা স্বীকৃতি দিলে সমাজে নতুন ফিতনা সৃষ্টি হবে। বিদেশী এনজিও’র অর্থায়ন ও পরামর্শে হিজরাদের তৃতীয় লিঙ্গের আইনি স্বীকৃতি দান করা কখনোই উচিত হবে না।
অন্যদিকে পিতৃপরিচয়হীনদের আইনি স্বীকৃতি দানের অর্থ হচ্ছে হারাম বা অবৈধ কাজে স্বীকৃতি প্রদান করা, এটা শরীয়ত অনুযায়ী কুফরী। এছাড়া অবৈধভাবে জন্ম হওয়া (জারজ) সন্তানকে আইনী বৈধতা দিলে ঐ সন্তানটিরও ভবিষ্যতে মানহানী সম্ভাবনা থাকে। তবে কোনো বিশেষ প্রয়োজনে, জারজ সন্তানের পক্ষ থেকে গোপনীয় আবেদনে সরকার গোপনে তার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে। কিন্তু প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে আইনি স্বীকৃতি দিয়ে সব কাজ করা শরীয়ত অনুসারে কখনোই ঠিক হবে না।
এতে সমাজে ব্যভিচার, পাপকর্ম বৃদ্ধি পাবে। অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনকারী নারী-পুরুষরা অবৈধ মেলামেশায় উৎসাহ পাবে এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যে সমস্যাটা সৃষ্টি হবে তা হচ্ছে- ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে অবৈধ সন্তানের সংখ্যা দিনদিন বাড়তে থাকবে।
অন্যদিকে পিতৃপরিচয়হীনদের আইনি স্বীকৃতি দানের অর্থ হচ্ছে হারাম বা অবৈধ কাজে স্বীকৃতি প্রদান করা, এটা শরীয়ত অনুযায়ী কুফরী। এছাড়া অবৈধভাবে জন্ম হওয়া (জারজ) সন্তানকে আইনী বৈধতা দিলে ঐ সন্তানটিরও ভবিষ্যতে মানহানী সম্ভাবনা থাকে। তবে কোনো বিশেষ প্রয়োজনে, জারজ সন্তানের পক্ষ থেকে গোপনীয় আবেদনে সরকার গোপনে তার স্বার্থ রক্ষা করতে পারে। কিন্তু প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে আইনি স্বীকৃতি দিয়ে সব কাজ করা শরীয়ত অনুসারে কখনোই ঠিক হবে না।
এতে সমাজে ব্যভিচার, পাপকর্ম বৃদ্ধি পাবে। অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনকারী নারী-পুরুষরা অবৈধ মেলামেশায় উৎসাহ পাবে এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যে সমস্যাটা সৃষ্টি হবে তা হচ্ছে- ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে অবৈধ সন্তানের সংখ্যা দিনদিন বাড়তে থাকবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন