অনেক রেস্টুরেন্টে ‘ভিআইপ কেবিন’, ‘লাউঞ্চ’ ইত্যাদি নামে প্রাইভেট কেবিন দেখা যায়, যার ভেতরে কী হচ্ছে তা বাইরে থেকে দেখা যায় না। রাজধানীর বেইলি রোড, ধানমন্ডি, গুলশান, বারিধারা এসব অভিজাত এলাকাগুলোতে এসব রেস্টুরেন্টের সংখ্যা বেশি। কাঠের, দেয়ালের কিংবা থাই পার্টিশন দেয়া ছোট-ছোট বাক্সের মতো করে তৈরি করা হয় এসব কেবিন। এসব কেবিনে নিয়মিত যারা আসে তাদের অধিকাংশই ধনী ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েরা অর্থাৎ স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রী। লাউঞ্জগুলো চারদিক দিয়ে এমনভাবে ঘেরা যেন ভেতরে বসে বসে কি করা হচ্ছে তা বাইরে থেকে বোঝার কারো সাধ্য নেই।
এসব জায়গায় আবার একটা বিশেষ নিয়ম থাকে, যতক্ষণ লাউঞ্চ থেকে ওয়েটারকে না ডাকা হবে ততক্ষণ লাউঞ্চে ওয়েটার প্রবেশ করতে পারবে না। আর ওয়েটারকে ভেতরে ঢোকার আগে দরজায় নক করতে হবে।
এসব সুযোগের কারণে, এ ধরনের রেস্টুরেন্টগুলো সন্ধ্যার পর মিনি পতিতালয়ে পরিণত হয়। এছাড়া সারা দিনে অপকর্ম কম হয় না।
রেস্টুরেন্টে এ সব প্রকাশ্য পতিতালয় বানিয়ে এক শ্রেণীর মুনাফালোভী অসৎ ব্যবসায়ী ছেলে-মেয়েদের চরিত্র নষ্ট হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করছে। এর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব।
৯৭ ভাগ মুসলমানের শাসকদের উচিত এসব হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোর উপর শক্ত নজরদারি করা এবং এসব অসৎ ব্যাবসায়ীদের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা করা।
এসব জায়গায় আবার একটা বিশেষ নিয়ম থাকে, যতক্ষণ লাউঞ্চ থেকে ওয়েটারকে না ডাকা হবে ততক্ষণ লাউঞ্চে ওয়েটার প্রবেশ করতে পারবে না। আর ওয়েটারকে ভেতরে ঢোকার আগে দরজায় নক করতে হবে।
এসব সুযোগের কারণে, এ ধরনের রেস্টুরেন্টগুলো সন্ধ্যার পর মিনি পতিতালয়ে পরিণত হয়। এছাড়া সারা দিনে অপকর্ম কম হয় না।
রেস্টুরেন্টে এ সব প্রকাশ্য পতিতালয় বানিয়ে এক শ্রেণীর মুনাফালোভী অসৎ ব্যবসায়ী ছেলে-মেয়েদের চরিত্র নষ্ট হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করছে। এর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব।
৯৭ ভাগ মুসলমানের শাসকদের উচিত এসব হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোর উপর শক্ত নজরদারি করা এবং এসব অসৎ ব্যাবসায়ীদের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা করা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন