বাংলাদেশ কি ভারতের অঙ্গরাজ্য? ভারত সামান্য পরিমাণ বিদ্যুৎসরবরাহ বন্ধ করে দিলে সারাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে? এ ঘটনায় কি ভারতের পা চাটা গোলাম শাসকগোষ্ঠীর হাক্বীকত উন্মোচন হয়নি? দেশের পাওয়ার সেক্টরের করুন দশা দেখে নাগরিক হিসেবে আমরা নিদারুণ অসহায় বোধ করছি।
ভারত সামান্যটুকু বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেই যদি আমাদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তবে আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু স্বনির্ভর? ভারতের কাছেইবা আমরা কতটুকু নিরাপদ? বিদ্যুৎ ছাড়াও আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সীমান্ত, প্রতিরক্ষা বিভাগ ইত্যাদি বিষয়গুলোতে আমরা কতটা স্বনির্ভর ও নিরাপদ? নাকি প্রতিটা সেক্টরেই ঘাপটি মেরে বসে আছে ভারতের এজেন্ট? নাকি ধর্মান্তরিতের মতো ওরাও বাংলাদেশী থেকে ভারতীয়তে কনভার্টেড হয়ে গেছে?
প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ(!) করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিদিন যদি আমাদের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকে তাহলে ভারত থেকে কেন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কিনতে হবে? আর ভারত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করলেই কেন সারাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিতে হবে?
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভারত বাংলাদেশ থেকে ‘কেচো দিয়ে মাছ শিকার’ করার ব্যবস্থা করে নিয়েছে আর আমাদের সরকার ভারতকে মাছ দিয়ে কেচো শিকার করছে।
এদিকে গ্যাস নেই, কয়লা নেই এমন অজুহাতে বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে এখন কোমায় আক্রান্ত করে রাখা হয়েছে। এমনকি রামপালে যে বিতর্কিত বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে সেটাও ভারত নির্ভর।
আমাদের দেশের ক্ষতি করে আমাদের দেশেই নির্মিত হবে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র এরপরেও আবার আমরা এখান থেকে বিদ্যুৎ পাবো না, কিনতে হবে ভারত থেকে। এই হচ্ছে আমাদের শাসকদের স্বনির্ভরতার হাক্বীকত!
ভারত সামান্যটুকু বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেই যদি আমাদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তবে আমরা জাতি হিসেবে কতটুকু স্বনির্ভর? ভারতের কাছেইবা আমরা কতটুকু নিরাপদ? বিদ্যুৎ ছাড়াও আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সীমান্ত, প্রতিরক্ষা বিভাগ ইত্যাদি বিষয়গুলোতে আমরা কতটা স্বনির্ভর ও নিরাপদ? নাকি প্রতিটা সেক্টরেই ঘাপটি মেরে বসে আছে ভারতের এজেন্ট? নাকি ধর্মান্তরিতের মতো ওরাও বাংলাদেশী থেকে ভারতীয়তে কনভার্টেড হয়ে গেছে?
প্রসঙ্গত, ১ নভেম্বর শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ(!) করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিদিন যদি আমাদের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকে তাহলে ভারত থেকে কেন ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কিনতে হবে? আর ভারত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করলেই কেন সারাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিতে হবে?
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভারত বাংলাদেশ থেকে ‘কেচো দিয়ে মাছ শিকার’ করার ব্যবস্থা করে নিয়েছে আর আমাদের সরকার ভারতকে মাছ দিয়ে কেচো শিকার করছে।
এদিকে গ্যাস নেই, কয়লা নেই এমন অজুহাতে বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে এখন কোমায় আক্রান্ত করে রাখা হয়েছে। এমনকি রামপালে যে বিতর্কিত বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে সেটাও ভারত নির্ভর।
আমাদের দেশের ক্ষতি করে আমাদের দেশেই নির্মিত হবে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র এরপরেও আবার আমরা এখান থেকে বিদ্যুৎ পাবো না, কিনতে হবে ভারত থেকে। এই হচ্ছে আমাদের শাসকদের স্বনির্ভরতার হাক্বীকত!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন