ইহুদীরা আজন্ম পরগাছা। পরের উপর ভর করে স্বার্থ হাছিল করাই ইহুদীদের জন্মগত স্বভাব। তারা তাদের কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনে রাস্তার ভিক্ষুককেও মিডিয়ায় হাইলাইট করে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দিতে পারে। তারা নিজেরা সরাসরি কোন কাজ করে না, কারো উপর ভর করে কাজ করে। এরপর সেই চরিত্রটিকে মিডিয়ার মাধ্যমে উপরে তোলে।
প্রসঙ্গতঃ পরগাছা ইহুদীদের এমন অসংখ্য চালবাজি, ধোঁকাবাজির মধ্যে একটি হচ্ছে কথিত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। একটা মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী, বধিরকে হুইল চেয়ারের মধ্যে বসিয়ে তার ব্রেইনের চিন্তাগুলোকে কম্পিউটারের মাধ্যমে ভয়েস হিসেবে বের করা গাজাখুরি গল্প ছাড়া অন্যকিছু নয়। মস্তিষ্কের ভাবনা রিড করার মত আদৌ কোন প্রযুক্তি কি আছে? মাইন্ড রিডিং টেকনোলজিতে সফলতা পেলে এতোদিনে বহু দেশে এ প্রযুক্তি ছড়িয়ে পড়তো। বিশেষ করে বড় বড় অপরাধীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নিতে রিমান্ড দেয়ার দরকার হতোনা। বিচার কার্যক্রম অনেক সহজ হয়ে যেতো।
সে যাই হোক, স্টিফেন হকিং’কে নিয়ে যে নাটক আর পাপেট শো খেলা ইহুদীরা দেখাচ্ছে তা উদ্দেশ্যমূলক। তার জন্য ব্যবহৃত কথিত প্রযুক্তি সাইন্স ফিকশন ছাড়া কিছুনা। তার পেছনে বিজ্ঞান মনষ্ক একটা টিম কাজ করে যাচ্ছে এমনভাবে যেভাবে পুতুল নাচ দেখানো হয় ঠিক সেভাবে। কিন্তু প্রকাশ করা হচ্ছে বিকলাঙ্গ স্টিফেনের উদ্বৃতি হিসেবে। কম্পিউটার থেকে বের হওয়া কথাগুলো যে, প্রোগ্রামিং-এর আউটপুট না তার প্রমাণ কোথায়?
বলা বাহুল্য, ইহুদীরা হকিংকে বিশ্বব্যাপী প্রচার করে তার দ্বারা যে তত্ত্বগুলো প্রকাশ করে তার মূলই হচ্ছে নাস্তিক্যবাদের তত্ত্ব। হিংসাপ্রবণ জাতি হিসেবে ইহুদীরা অন্যান্য ধর্মের মানুষদেরকে পথভ্রষ্ট করে নাস্তিক বানিয়ে দিতে চায়। স্টিফেন হকিং তাদেরই ব্যবহৃত একটা বিকলাঙ্গ পুতুল এর বেশি কিছু নয়।
প্রসঙ্গতঃ পরগাছা ইহুদীদের এমন অসংখ্য চালবাজি, ধোঁকাবাজির মধ্যে একটি হচ্ছে কথিত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। একটা মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী, বধিরকে হুইল চেয়ারের মধ্যে বসিয়ে তার ব্রেইনের চিন্তাগুলোকে কম্পিউটারের মাধ্যমে ভয়েস হিসেবে বের করা গাজাখুরি গল্প ছাড়া অন্যকিছু নয়। মস্তিষ্কের ভাবনা রিড করার মত আদৌ কোন প্রযুক্তি কি আছে? মাইন্ড রিডিং টেকনোলজিতে সফলতা পেলে এতোদিনে বহু দেশে এ প্রযুক্তি ছড়িয়ে পড়তো। বিশেষ করে বড় বড় অপরাধীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নিতে রিমান্ড দেয়ার দরকার হতোনা। বিচার কার্যক্রম অনেক সহজ হয়ে যেতো।
সে যাই হোক, স্টিফেন হকিং’কে নিয়ে যে নাটক আর পাপেট শো খেলা ইহুদীরা দেখাচ্ছে তা উদ্দেশ্যমূলক। তার জন্য ব্যবহৃত কথিত প্রযুক্তি সাইন্স ফিকশন ছাড়া কিছুনা। তার পেছনে বিজ্ঞান মনষ্ক একটা টিম কাজ করে যাচ্ছে এমনভাবে যেভাবে পুতুল নাচ দেখানো হয় ঠিক সেভাবে। কিন্তু প্রকাশ করা হচ্ছে বিকলাঙ্গ স্টিফেনের উদ্বৃতি হিসেবে। কম্পিউটার থেকে বের হওয়া কথাগুলো যে, প্রোগ্রামিং-এর আউটপুট না তার প্রমাণ কোথায়?
বলা বাহুল্য, ইহুদীরা হকিংকে বিশ্বব্যাপী প্রচার করে তার দ্বারা যে তত্ত্বগুলো প্রকাশ করে তার মূলই হচ্ছে নাস্তিক্যবাদের তত্ত্ব। হিংসাপ্রবণ জাতি হিসেবে ইহুদীরা অন্যান্য ধর্মের মানুষদেরকে পথভ্রষ্ট করে নাস্তিক বানিয়ে দিতে চায়। স্টিফেন হকিং তাদেরই ব্যবহৃত একটা বিকলাঙ্গ পুতুল এর বেশি কিছু নয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন