সম্প্রতি দেশের আটটি এনজিও সংগঠন বাংলাদেশে পাঁচটি স্থানে সেনানিবাসসহ
স্থাপনা নির্মাণে নাক গলাচ্ছে। তারা দাবি করছে সেনানিবাসের জন্য বেআইনিভাবে
ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে।
মূলত, এনজিগুলো ভূমি অধিগ্রহণের যে ঢালাও অভিযোগ করেছে, তা সঠিক নয়। এসব এনজিও কোনো পরিসংখ্যান ছাড়াই এমন বক্তব্য দিয়েছে। এনজিও সংগঠনগুলো হলো, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), নিজেরা করি, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)।
এরমধ্যে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক পার্বত্য চট্টগ্রামকে দ্বিখণ্ডিত করার চক্রান্তে সক্রিয় সদস্য সুলতানা কামাল বলেছে, রাজধানীর একটা বড় অংশ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাদের এই পরিধি ক্রমেই বাড়ছে। আর রাষ্ট্র তাদের এই মনোভাবকে সমর্থন জুগিয়ে চলেছে।’ (দৈনিক ইত্তেফাক, ১৪ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
এই সুলতানা কামাল এতোটা সেনা বিদ্বেষী যে, ১৯৯৬ সালে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে কল্পনা চাকমা নামক এক উপজাতির অপহরণের দায় জোরপূর্বকভাবে আজো সেনাসদস্যের উপর চাপিয়ে যাচ্ছে। যদিও ১৮ বছরে এ অপহরণ ঘটনার তিনবার তদন্ত হয়েছে এবং এতে সেনাসদস্যের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। (তথ্যসূত্র: ঢাকা টাইমস, ১২ জুন, ২০১৪ঈ.)
একথা সর্বজন স্বীকৃত যে, পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত এনজিওগুলো সেনাবাহিনীকে দক্ষ, পারদর্শী এবং আন্তর্জাতিক মানের একটি বাহিনী হিসেবে দেখতে চায় না। সেনাবাহিনীর বিপক্ষে তাদের বক্তব্যই তার প্রমাণ বহন করে।
এসকল এনজিওদের সেনাবিরোধী মনোভাব ও পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি উপজাতিদের পক্ষে তাদের তৎপরতা রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। প্রকৃপক্ষে কোনো এনজিও সেনাবাহিনীর মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে কথা বলার অধিকার রাখে না। এসব এনজিওগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে সেনাবাহিনীর মতো একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে পারে কিনা তা সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত।
মূলত, এনজিগুলো ভূমি অধিগ্রহণের যে ঢালাও অভিযোগ করেছে, তা সঠিক নয়। এসব এনজিও কোনো পরিসংখ্যান ছাড়াই এমন বক্তব্য দিয়েছে। এনজিও সংগঠনগুলো হলো, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), নিজেরা করি, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)।
এরমধ্যে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক পার্বত্য চট্টগ্রামকে দ্বিখণ্ডিত করার চক্রান্তে সক্রিয় সদস্য সুলতানা কামাল বলেছে, রাজধানীর একটা বড় অংশ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাদের এই পরিধি ক্রমেই বাড়ছে। আর রাষ্ট্র তাদের এই মনোভাবকে সমর্থন জুগিয়ে চলেছে।’ (দৈনিক ইত্তেফাক, ১৪ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
এই সুলতানা কামাল এতোটা সেনা বিদ্বেষী যে, ১৯৯৬ সালে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে কল্পনা চাকমা নামক এক উপজাতির অপহরণের দায় জোরপূর্বকভাবে আজো সেনাসদস্যের উপর চাপিয়ে যাচ্ছে। যদিও ১৮ বছরে এ অপহরণ ঘটনার তিনবার তদন্ত হয়েছে এবং এতে সেনাসদস্যের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। (তথ্যসূত্র: ঢাকা টাইমস, ১২ জুন, ২০১৪ঈ.)
একথা সর্বজন স্বীকৃত যে, পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত এনজিওগুলো সেনাবাহিনীকে দক্ষ, পারদর্শী এবং আন্তর্জাতিক মানের একটি বাহিনী হিসেবে দেখতে চায় না। সেনাবাহিনীর বিপক্ষে তাদের বক্তব্যই তার প্রমাণ বহন করে।
এসকল এনজিওদের সেনাবিরোধী মনোভাব ও পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি উপজাতিদের পক্ষে তাদের তৎপরতা রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। প্রকৃপক্ষে কোনো এনজিও সেনাবাহিনীর মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে কথা বলার অধিকার রাখে না। এসব এনজিওগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে সেনাবাহিনীর মতো একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে পারে কিনা তা সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন