কাফিরদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফে বলে দিয়েছেন, “কাফিররা পশুর মত, বরং তার থেকেও অধম।” (পবিত্র সুরা আরাফ শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ:১৭৯)
সূতরাং একথা চিরন্তন সত্য যে অমুসলিম তথা কাফিররা হচ্ছে নোংরা, নাপাক, পশুর মতো বরং তার চেয়েও নিকৃষ্ট। সমজাতীয় পশুকে হত্যা করে ভক্ষণ করা বন্য পশুর ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। মানুষের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক নয়। কিন্তু একমাত্র কাফিরদের মধ্যেই এই পশুসূলভ চরিত্রের মিল পাওয়া যায় বরং তাদের পাশবিক চরিত্র এতোটাই নিকৃষ্ট যে, বন্য পশুকেও হার মানায়।
খবরে এসেছে, ‘লন্ডনে এক ব্যক্তি এক হোমলেস (গৃহহীন) তরুনীকে রাস্তা থেকে তুলে হোটেলে নিয়ে যায়। এরপর তাকে হত্যা করে তার গোশত ভক্ষণ করে।’ (দি ইনডিপেন্ডেন্ট, ৬ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
আসলে এটা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, ব্রিটিশরা মানুষের গোশত খাওয়াকে কখনই খারাপ মনে করত না। কয়েকশ বছর আগেও আরব অর্থাৎ মুসলিম দেশগুলোতে যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় ও সভ্যতার চরম শিখরে তখন ইউরোপ আমেরিকার মানুষরা ছিলো ক্যানিবল (মানুষ খেকো) অর্থাৎ পশুর মতো অসভ্য, বর্বর। এমনকি ব্রিটেনের কথিত রাজ পরিবারের সদস্যরা পর্যন্ত এক সময় মানুষের গোশত খেতো। তবে এখনও যে খায় না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। শুধু তাই না ব্রিটিশদের তথাকথিত অভিজাত পরিবারগুলো মানুষের গোশত বাদ স্বাভাবিকভাবেই খোতো।
শুধু ব্রিটিশ নয়, সমস্ত কাফিরদের মধ্যেই মানুষের গোশত খাওয়ার প্রবণতা এখনো রয়েছে। আসুন সাম্প্রতিক সময়েই তাদের ‘মানুষ খাওয়া’র কয়েকটি সংবাদ একটু দেখি :
- ফ্রান্সে স্বামীকে হত্যা করে হৃৎপি- রান্না করে খেয়েছে ৭০ বছরের বৃদ্ধা। (নয়া দিগন্ত, ২০ জুন ২০১৪ঈ.)
- চীনে বাবা-মাকে হত্যা করে তাদের গোশত রান্না করে খেয়েছে সন্তান (ঢাকা টাইমস, ৮ আগষ্ট, ২০১৪ঈ.)
- থাইল্যান্ডে দুই শিশু পুত্রকে রান্না করে খেয়েছে মা (মেইল অনলাইন.ইউকে, ২২ আগষ্ট, ২০১২ঈ.)
- ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় এক বৃদ্ধকে হত্যা করে খেয়ে ফেললো যুবক (উইকিপিডিয়া)
- জাপানের টোকিওতে এক তরুন ১৬০ পাউন্ডের বিনিময়ে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে রান্না করে খাওয়ালো অতিথিদের। (মেইল অনলাইন.ইউকে, ২৫ মে, ২০১২)
- অস্ট্রেলিয়ায় স্ত্রীকে হত্যা করে রান্না করে খেয়েছে শেফ মারকাস (প্রথমসংবাদ, ২০নভেম্বর, ২০১৩ঈ.)
উপরোক্ত সংবাদগুলো অসংখ্য অগণিত প্রকাশিত খবরের থেকে নমুনা স্বরূপ উপস্থাপিত হলো।
মূলত: বন্যরা যেমন সভ্যতাকে অপছন্দ করে তদ্রুপ কাফিররা সভ্যতাকে অপছন্দ করে। প্রকৃতপক্ষে কাফিররা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট বর্বর হওয়ার দরূণ মুসলিমদের শত্রু মনে করে এবং বন্য পশুর মতোই ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
সূতরাং একথা চিরন্তন সত্য যে অমুসলিম তথা কাফিররা হচ্ছে নোংরা, নাপাক, পশুর মতো বরং তার চেয়েও নিকৃষ্ট। সমজাতীয় পশুকে হত্যা করে ভক্ষণ করা বন্য পশুর ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। মানুষের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক নয়। কিন্তু একমাত্র কাফিরদের মধ্যেই এই পশুসূলভ চরিত্রের মিল পাওয়া যায় বরং তাদের পাশবিক চরিত্র এতোটাই নিকৃষ্ট যে, বন্য পশুকেও হার মানায়।
খবরে এসেছে, ‘লন্ডনে এক ব্যক্তি এক হোমলেস (গৃহহীন) তরুনীকে রাস্তা থেকে তুলে হোটেলে নিয়ে যায়। এরপর তাকে হত্যা করে তার গোশত ভক্ষণ করে।’ (দি ইনডিপেন্ডেন্ট, ৬ নভেম্বর, ২০১৪ঈ.)
আসলে এটা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, ব্রিটিশরা মানুষের গোশত খাওয়াকে কখনই খারাপ মনে করত না। কয়েকশ বছর আগেও আরব অর্থাৎ মুসলিম দেশগুলোতে যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় ও সভ্যতার চরম শিখরে তখন ইউরোপ আমেরিকার মানুষরা ছিলো ক্যানিবল (মানুষ খেকো) অর্থাৎ পশুর মতো অসভ্য, বর্বর। এমনকি ব্রিটেনের কথিত রাজ পরিবারের সদস্যরা পর্যন্ত এক সময় মানুষের গোশত খেতো। তবে এখনও যে খায় না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। শুধু তাই না ব্রিটিশদের তথাকথিত অভিজাত পরিবারগুলো মানুষের গোশত বাদ স্বাভাবিকভাবেই খোতো।
শুধু ব্রিটিশ নয়, সমস্ত কাফিরদের মধ্যেই মানুষের গোশত খাওয়ার প্রবণতা এখনো রয়েছে। আসুন সাম্প্রতিক সময়েই তাদের ‘মানুষ খাওয়া’র কয়েকটি সংবাদ একটু দেখি :
- ফ্রান্সে স্বামীকে হত্যা করে হৃৎপি- রান্না করে খেয়েছে ৭০ বছরের বৃদ্ধা। (নয়া দিগন্ত, ২০ জুন ২০১৪ঈ.)
- চীনে বাবা-মাকে হত্যা করে তাদের গোশত রান্না করে খেয়েছে সন্তান (ঢাকা টাইমস, ৮ আগষ্ট, ২০১৪ঈ.)
- থাইল্যান্ডে দুই শিশু পুত্রকে রান্না করে খেয়েছে মা (মেইল অনলাইন.ইউকে, ২২ আগষ্ট, ২০১২ঈ.)
- ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় এক বৃদ্ধকে হত্যা করে খেয়ে ফেললো যুবক (উইকিপিডিয়া)
- জাপানের টোকিওতে এক তরুন ১৬০ পাউন্ডের বিনিময়ে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে রান্না করে খাওয়ালো অতিথিদের। (মেইল অনলাইন.ইউকে, ২৫ মে, ২০১২)
- অস্ট্রেলিয়ায় স্ত্রীকে হত্যা করে রান্না করে খেয়েছে শেফ মারকাস (প্রথমসংবাদ, ২০নভেম্বর, ২০১৩ঈ.)
উপরোক্ত সংবাদগুলো অসংখ্য অগণিত প্রকাশিত খবরের থেকে নমুনা স্বরূপ উপস্থাপিত হলো।
মূলত: বন্যরা যেমন সভ্যতাকে অপছন্দ করে তদ্রুপ কাফিররা সভ্যতাকে অপছন্দ করে। প্রকৃতপক্ষে কাফিররা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট বর্বর হওয়ার দরূণ মুসলিমদের শত্রু মনে করে এবং বন্য পশুর মতোই ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন