এক শ্রেনীর লোক ‘ইয়াজিদকে কাফির বলা যাবে না’, কিংবা ‘সে ভালো ছিলো’ এমন
কুফরী বিশ্বাস প্রচার করে থাকে (নাউযুবিল্লাহ)। শুধু তাই নয়, কাফির নায়েকের
মতো অনেক ইহুদীদের দালাল তাকে তাবেয়ী দাবি করে নামের শেষে ‘রহমতুল্লাহি
আলাইহি’ও যোগ করছে (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কলিজার টুকরা, নয়ন মণি ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপরিবারে শহীদকারী ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহি, ইবনে জিয়াদ লানতুল্লাহি আলাইহি, সিমার লানতুল্লাহি আলাইহি, ইবনু সা’য়াদ লানতুল্লাহি আলাইহিকে কাফির, জাহান্নামি ও লানতের ভাগিদার বলতে কোন দলিলের প্রয়োজন নেই। তারপরও ইয়াজিদের বংশধর কাফিরদের অপপ্রচারের জবাবে একটি দলিল পেশ করছি। কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুসলমানকে হত্যা করবে, তার শাস্তি হবে চিরকাল জাহান্নাম। (পবিত্র সুরা নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৯৩)
একজন সাধারণ মুসলমানকে হত্যা করলে যদি এ শাস্তি হয়, তবে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় আওলাদকে স্বপরিবারে যে লানতুল্লাহি আলাইহি গং শহীদ করলো তাদের শাস্তি কি হবে?
যারা নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বংশধরদের মানহানী করবে তাদের উপর মহান আল্লাহ তায়ালা এবং সমস্ত নবী রাসূলগণ উনাদের লা’নত। (তাফসীরে রূহুল মা’আনী)
এরকম আরো বহু দলিল আছে, যে ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহি ও সাঙ্গপাঙ্গরা নিকৃষ্ট জাহান্নামী এবং তাদের উপর মহান আল্লাহ তায়ালাসহ সমস্ত কায়িনাতের অনন্তকালের লানত। এবং বর্তমান সময়ে কিংবা ভবিষ্যতে তাকে যারা ভালো বলবে কিংবা লানত দিতে দ্বিধা করবে তার উপরও একই হুকুম বর্তাবে এবং সেও লানতুল্লাহি আলাইহি হবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সহিহ সমঝ দান করুন। আমিন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কলিজার টুকরা, নয়ন মণি ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপরিবারে শহীদকারী ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহি, ইবনে জিয়াদ লানতুল্লাহি আলাইহি, সিমার লানতুল্লাহি আলাইহি, ইবনু সা’য়াদ লানতুল্লাহি আলাইহিকে কাফির, জাহান্নামি ও লানতের ভাগিদার বলতে কোন দলিলের প্রয়োজন নেই। তারপরও ইয়াজিদের বংশধর কাফিরদের অপপ্রচারের জবাবে একটি দলিল পেশ করছি। কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুসলমানকে হত্যা করবে, তার শাস্তি হবে চিরকাল জাহান্নাম। (পবিত্র সুরা নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৯৩)
একজন সাধারণ মুসলমানকে হত্যা করলে যদি এ শাস্তি হয়, তবে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় আওলাদকে স্বপরিবারে যে লানতুল্লাহি আলাইহি গং শহীদ করলো তাদের শাস্তি কি হবে?
যারা নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বংশধরদের মানহানী করবে তাদের উপর মহান আল্লাহ তায়ালা এবং সমস্ত নবী রাসূলগণ উনাদের লা’নত। (তাফসীরে রূহুল মা’আনী)
এরকম আরো বহু দলিল আছে, যে ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহি ও সাঙ্গপাঙ্গরা নিকৃষ্ট জাহান্নামী এবং তাদের উপর মহান আল্লাহ তায়ালাসহ সমস্ত কায়িনাতের অনন্তকালের লানত। এবং বর্তমান সময়ে কিংবা ভবিষ্যতে তাকে যারা ভালো বলবে কিংবা লানত দিতে দ্বিধা করবে তার উপরও একই হুকুম বর্তাবে এবং সেও লানতুল্লাহি আলাইহি হবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সহিহ সমঝ দান করুন। আমিন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন