সামান্য অযুহাতে কানাডার মুসলমানগণ হয়রানির শিকার হচ্ছেন॥ প্রকৃতপক্ষেই কাফিররা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু
সম্প্রতি কানাডায় দুই সেনা হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুসলিম বিরোধী কর্মকা- তুঙ্গে উঠেছে। কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে প্রচার করা হচ্ছে, কথিত আইএসএস দুই সেনাকে হত্যা করেছে। এমন খবর প্রকাশ করার পরপরই কানাডায় মুসলিম বিদ্বেষী কর্মকা- দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যেমন- সেখানকার মসজিদগুলোতে কাফিররা ‘গো ব্যাক মুসলিমস’ ইত্যাদি নানা অবমাননামূলক কটূ্িক্ত করে যাচ্ছে।
গণপরিবহণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য লোকালয়গুলোতে মুসলিম বিরোধী সেøাগান লেখা হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে মুসলমানদের সাথে দুর্ব্যবহার ও হয়রানি করা হচ্ছে। মসজিদ সংস্কারে ও মসজিদে ইবাদত বন্দেগীতে বাধা দিচ্ছে কাফিররা। গত সপ্তাহে ইসলাম বিরোধী এমন ৩০টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: ‘হয়রানিতে কানাডার মুসলিমরা’ শিরোনামে ৩ নভেম্বর, ২০১৪ ঈ. তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ প্রকাশিত খবর)
মুসলমানদের চাপের মুখে রাখতে, নির্যাতন-নিপীড়ন করতে, বৈষম্যের শিকার করতে কাফিররা সামান্য একটু অযুহাত তালাশ করে, আর তা মিলে গেলেই শুরু করে দেয় অবর্ণনীয় যুলুম-নিপীড়ন। আল কায়দার মতো পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত আইএসএস গ্রুপ কানাডার দুই সেনাকে হত্যা করেছে এমন খবর প্রচার করে এখন পুরো কানাডাজুড়ে চলছে মুসলিম হয়রানি।
সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের উচিত কানাডার মুসলমানদের হয়রানি’র প্রতিবাদ জানানো। এক্ষেত্রে কাফিরদের সাথে বন্ধুত্বসূলভ আচরণ না করে বরং শত্রুসূলভ আচরণ করাই হবে উত্তম প্রতিবাদ। প্রকৃতপক্ষেই কাফিররা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। এটা পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়েছেন, যেন মুসলমানগণ সতর্ক থাকে।
গণপরিবহণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য লোকালয়গুলোতে মুসলিম বিরোধী সেøাগান লেখা হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে মুসলমানদের সাথে দুর্ব্যবহার ও হয়রানি করা হচ্ছে। মসজিদ সংস্কারে ও মসজিদে ইবাদত বন্দেগীতে বাধা দিচ্ছে কাফিররা। গত সপ্তাহে ইসলাম বিরোধী এমন ৩০টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: ‘হয়রানিতে কানাডার মুসলিমরা’ শিরোনামে ৩ নভেম্বর, ২০১৪ ঈ. তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ প্রকাশিত খবর)
মুসলমানদের চাপের মুখে রাখতে, নির্যাতন-নিপীড়ন করতে, বৈষম্যের শিকার করতে কাফিররা সামান্য একটু অযুহাত তালাশ করে, আর তা মিলে গেলেই শুরু করে দেয় অবর্ণনীয় যুলুম-নিপীড়ন। আল কায়দার মতো পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত আইএসএস গ্রুপ কানাডার দুই সেনাকে হত্যা করেছে এমন খবর প্রচার করে এখন পুরো কানাডাজুড়ে চলছে মুসলিম হয়রানি।
সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের উচিত কানাডার মুসলমানদের হয়রানি’র প্রতিবাদ জানানো। এক্ষেত্রে কাফিরদের সাথে বন্ধুত্বসূলভ আচরণ না করে বরং শত্রুসূলভ আচরণ করাই হবে উত্তম প্রতিবাদ। প্রকৃতপক্ষেই কাফিররা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। এটা পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়েছেন, যেন মুসলমানগণ সতর্ক থাকে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন