একমাত্র সম্মানিত ইসলাম উনার পবিত্র বিশেষ দিবস সমূহ রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনেই দেশে প্রকৃত শান্তি ফিরে আসতে পারে
গত ৮ই মুহররম শরীফ ১৪৩৬ হিজরী পবিত্র দিবসটি ছিলো আমাদের প্রাণ প্রিয় নবী এবং রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বানাত তথা কন্যা ত্বহিরা, তইয়্যিবা হযরত যাইনাব আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিছাল শরীফ গ্রহণের দিন অর্থাৎ এ দিবসে তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাৎ মুবারক গ্রহণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এ বিশেষ দিবসকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশ বাংলাদেশে কি কোন অনুষ্ঠান কিংবা মাহফিল উদ্যাপিত হয়েছে? সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কোন মসজিদ মাদরাসায় আলোচনা কিংবা মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন হয়েছে? কোন পত্রিকায় কোন খবর কিংবা লেখা ছাপা হয়েছে? সরকারের কোন মন্ত্রী কিংবা প্রধানমন্ত্রী অথবা রাজনৈতিক কোন নেতা কি এ পবিত্র দিবস উপলক্ষে কোন বিবৃতি দিয়েছে? দেয়নি। তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনার মর্যাদা থাকলো কোথায়? কথিত গণতন্ত্রের মর্যাদা থাকলো কোথায়? এতে কি ৯৭ ভাগ মুসলমানের হক আদায় হয়েছে? হয়নি।
মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত (শান্তি) আসবে কোত্থেকে? অথচ এ দিবসগুলো পালনের মধ্যেই রয়েছে দেশ ও দশের প্রকৃত কল্যান, সাফল্য অর্জনের উছিলা, রহমত-বরকত হাছিলের মাধ্যম। দেশের সরকার যদি নিজেদের ও জনগণের জন্য প্রকৃত শান্তি চায়, ইহকাল ও পরকালে সফলতা অর্জন করতে চায়, হাজারো গুণাহ-খতা করেও যদি নাযাত পেতে চায় তাহলে সরকারকে অবশ্যই অবশ্যই এ সকল বিশেষ দিবসসমূহ পালনে গুরুত্ব দিতে হবে।
কাফির মুশরিকদের প্রবর্তিত অর্থহীন ও কুফরী দিবস সমূহ পালনের রছম-রেওয়াজ তুলে দিয়ে, এ ধরণের পবিত্র দিবস সমূহ সরকারিভাবে উদ্যাপন করতে হবে। তবেই দেশে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত তথা শান্তি বর্ষিত হবে। দেশের শতভাগ মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। সুবহানাল্লাহ!
এ বিশেষ দিবসকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশ বাংলাদেশে কি কোন অনুষ্ঠান কিংবা মাহফিল উদ্যাপিত হয়েছে? সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কোন মসজিদ মাদরাসায় আলোচনা কিংবা মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন হয়েছে? কোন পত্রিকায় কোন খবর কিংবা লেখা ছাপা হয়েছে? সরকারের কোন মন্ত্রী কিংবা প্রধানমন্ত্রী অথবা রাজনৈতিক কোন নেতা কি এ পবিত্র দিবস উপলক্ষে কোন বিবৃতি দিয়েছে? দেয়নি। তাহলে ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উনার মর্যাদা থাকলো কোথায়? কথিত গণতন্ত্রের মর্যাদা থাকলো কোথায়? এতে কি ৯৭ ভাগ মুসলমানের হক আদায় হয়েছে? হয়নি।
মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত (শান্তি) আসবে কোত্থেকে? অথচ এ দিবসগুলো পালনের মধ্যেই রয়েছে দেশ ও দশের প্রকৃত কল্যান, সাফল্য অর্জনের উছিলা, রহমত-বরকত হাছিলের মাধ্যম। দেশের সরকার যদি নিজেদের ও জনগণের জন্য প্রকৃত শান্তি চায়, ইহকাল ও পরকালে সফলতা অর্জন করতে চায়, হাজারো গুণাহ-খতা করেও যদি নাযাত পেতে চায় তাহলে সরকারকে অবশ্যই অবশ্যই এ সকল বিশেষ দিবসসমূহ পালনে গুরুত্ব দিতে হবে।
কাফির মুশরিকদের প্রবর্তিত অর্থহীন ও কুফরী দিবস সমূহ পালনের রছম-রেওয়াজ তুলে দিয়ে, এ ধরণের পবিত্র দিবস সমূহ সরকারিভাবে উদ্যাপন করতে হবে। তবেই দেশে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে রহমত তথা শান্তি বর্ষিত হবে। দেশের শতভাগ মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। সুবহানাল্লাহ!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন