মুক্তিযুদ্ধে নয় মাস রক্তঝরা যুদ্ধের পরই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে দেশকে স্বাধীন করতে গিয়ে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছে। যুদ্ধে অসংখ্য মা-বোনের ইজ্জত-সম্ভ্রমহানী হয়েছে। এসব ক্ষয়ক্ষতিই যে পাক বাহিনী করেছে তা নয়। বরং নিজ দেশের মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক, রাজাকাররা যদি পাক বাহিনীকে সহায়তা না করতো তবে হয়তো নয় মাসের অনেক আগেই আমাদের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো, এছাড়া এসব ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও অনেক কম হতো।
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, স্বাধীনতার পর থেকে ওইসব স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার গং আজো খুব আরাম আয়েশে বসবাস করছে, ব্যবসা বাণিজ্য করছে, দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, এসব রাজাকারদের বিচারে তাদের পক্ষ নিয়ে, তাদের বাঁচাতে কিছু আইনজীবি আইনী লড়াইও লড়ছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। এক্ষেত্রে আমাদের স্বাধীন দেশের সংবিধানও তাদের অস্তিত্বের বৈধতা দিচ্ছে, তাদের পক্ষে আইনী লড়াইয়ের অনুমতি দিচ্ছে।
এখানে বলার বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশের সংবিধানে এ বিষয়টি সংশোধন আনা জরুরী। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কিংবা সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের কোন সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থানকারী বিশ্বাসঘাতক রাজাকারদের পক্ষে দাঁড়াতে পারবেনা, দাঁড়ালে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।
বলা বাহুল্য, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মাহবুব হোসেন যখন সব চিহ্নিত রাজাকারদের পক্ষে দাঁড়ায় তখন স্বাধীন বাংলাদেশের আদালত রাজাকারদের পক্ষে চলে যায় কিনা সেই প্রশ্ন উদিত হয়।
সুতরাং স্বাধীনতার সম্মানার্থে হলেও সংবিধানে রাজাকারদের দল জামাতের অস্তিত্ব নিয়ে আইন প্রণয়ন ও রাজাকারদের পক্ষে অবস্থানকারীদের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা উচিত।
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, স্বাধীনতার পর থেকে ওইসব স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার গং আজো খুব আরাম আয়েশে বসবাস করছে, ব্যবসা বাণিজ্য করছে, দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, এসব রাজাকারদের বিচারে তাদের পক্ষ নিয়ে, তাদের বাঁচাতে কিছু আইনজীবি আইনী লড়াইও লড়ছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। এক্ষেত্রে আমাদের স্বাধীন দেশের সংবিধানও তাদের অস্তিত্বের বৈধতা দিচ্ছে, তাদের পক্ষে আইনী লড়াইয়ের অনুমতি দিচ্ছে।
এখানে বলার বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশের সংবিধানে এ বিষয়টি সংশোধন আনা জরুরী। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কিংবা সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের কোন সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থানকারী বিশ্বাসঘাতক রাজাকারদের পক্ষে দাঁড়াতে পারবেনা, দাঁড়ালে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।
বলা বাহুল্য, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মাহবুব হোসেন যখন সব চিহ্নিত রাজাকারদের পক্ষে দাঁড়ায় তখন স্বাধীন বাংলাদেশের আদালত রাজাকারদের পক্ষে চলে যায় কিনা সেই প্রশ্ন উদিত হয়।
সুতরাং স্বাধীনতার সম্মানার্থে হলেও সংবিধানে রাজাকারদের দল জামাতের অস্তিত্ব নিয়ে আইন প্রণয়ন ও রাজাকারদের পক্ষে অবস্থানকারীদের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা উচিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন