পবিত্র ইসলামের প্রতিটি বিশেষ দিবসেই মিডিয়ার ইসলাম বিদ্বেষিতা প্রমাণিত হয়, ব্যতিক্রম হয়নি সম্মানিত আশুরা শরীফ দিবসেও
পবিত্র দ্বীন ইসলামে ১০ই মুহররমুল হারাম পবিত্র আশুরা শরীফ একটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ, ফযীলতপূর্ণ, তাৎপর্যপূর্ণ এবং অসংখ্য অগণিত ঘটনাবহুল দিন। এ
দিবস থেকে শিক্ষাগ্রহণ করার মতো অসংখ্য অগণিত বিষয় রয়ে গেছে। এখানে
মুসলমানের মুসলমানিত্ব রয়ে গেছে, দ্বীন ইসলাম উনার মহত্ত্ব, বীরত্বের
ইতিহাস রয়ে গেছে। ব্যাপক আলোচনা ও প্রচার প্রসার করার মতো অনেক বিষয় রয়েছে,
যেসব বিষয় জানা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয।
কিন্তু আমাদের রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কোন প্রচার মাধ্যম কি এই পবিত্র দিবসকে হাইলাইট করে কোন সংবাদ প্রচার করেছে? কোন কলাম কিংবা লেখা প্রচার প্রসার করেছে? সামান্য সংখ্যক হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের কথিত ধর্মীয় উৎসব, কল্প-কাহিনী, কুসংস্কারকে যেভাবে হাইলাইট করা হয়, যেভাবে প্রচার প্রসার করা হয় ঠিক সেভাবে ইসলামী দিবসগুলোকে প্রচার-প্রসার কোন মিডিয়াই করেনা। অথচ পবিত্র আশুরা শরীফ উপলক্ষে দেশে হাজার হাজার ওয়াজ মাহফিল হলো, গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হলো, ইবাদত বন্দেগি হলো, আশুরা উপলক্ষে বিশেষ আমল করা হলো। ভারত ও পশ্চিমা দেশগুলোর দালাল মিডিয়াগুলোতে এসব খবর কিন্তু একটাও আসেনি। তবে মিডিয়া এক্ষেত্রে যে বিষয়টা বেশি প্রচার করে সেটা হচ্ছে ইসলামের অন্যতম বাতিল ফিরক্বা কাফির শিয়াদের বিকৃত তাজিয়া মিছিল। ঠিক যেমন পশ্চিমা মিডিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান বলতেই আল কায়দা কিংবা আইএসআইলকে দেখানো হয়, ঠিক তেমন।
ইসলাম বিদ্বেষী গণমাধ্যম শিয়াদের এসব হারাম, নাজায়েজ রছমী-রেওয়াজ প্রচার করে সাধারণ মানুষের মধ্যে পবিত্র আশুরা সম্পর্কে ভীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে চায়। পবিত্র আশুরার প্রকৃত শিক্ষা যেন মুসলমানগণ গ্রহণ করতে না পারে সেজন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিডিয়া শিয়াদের কার্যক্রমগুলোই প্রচার করে। নাউযুবিল্লাহ!
তারপরও অনেক শিক্ষিত দাবিদার মহল কুচক্রী মিডিয়ার এসব ইসলাম বিদ্বেষিতা ও মগজ ধোলাই প্রচারণাগুলোর বাস্তবতা উপলদ্ধি করতে পারেনা বরং উল্টো মিডিয়াকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে। অনেক মুসলমানকে দেখা যায় পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে রেফারেন্স দিলে সেটা গুরুত্ব না দিয়ে বরং মনগড়া যুক্তি উপস্থাপন করে। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু যদি বলা হয় ‘এটা পত্রিকায় এসেছে’ অথবা ‘টিভিতে দেখানো হয়েছে’ তাহলে অন্ধের মতো সেটাই বিশ্বাস করে। নাউযুবিল্লাহ!
মুসলমানদের এ অজ্ঞতাকে পুঁজি করেই আজকে মিডিয়া ৯৭ ভাগ মুসলমানের মধ্যে থেকেই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমাদের রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কোন প্রচার মাধ্যম কি এই পবিত্র দিবসকে হাইলাইট করে কোন সংবাদ প্রচার করেছে? কোন কলাম কিংবা লেখা প্রচার প্রসার করেছে? সামান্য সংখ্যক হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের কথিত ধর্মীয় উৎসব, কল্প-কাহিনী, কুসংস্কারকে যেভাবে হাইলাইট করা হয়, যেভাবে প্রচার প্রসার করা হয় ঠিক সেভাবে ইসলামী দিবসগুলোকে প্রচার-প্রসার কোন মিডিয়াই করেনা। অথচ পবিত্র আশুরা শরীফ উপলক্ষে দেশে হাজার হাজার ওয়াজ মাহফিল হলো, গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হলো, ইবাদত বন্দেগি হলো, আশুরা উপলক্ষে বিশেষ আমল করা হলো। ভারত ও পশ্চিমা দেশগুলোর দালাল মিডিয়াগুলোতে এসব খবর কিন্তু একটাও আসেনি। তবে মিডিয়া এক্ষেত্রে যে বিষয়টা বেশি প্রচার করে সেটা হচ্ছে ইসলামের অন্যতম বাতিল ফিরক্বা কাফির শিয়াদের বিকৃত তাজিয়া মিছিল। ঠিক যেমন পশ্চিমা মিডিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান বলতেই আল কায়দা কিংবা আইএসআইলকে দেখানো হয়, ঠিক তেমন।
ইসলাম বিদ্বেষী গণমাধ্যম শিয়াদের এসব হারাম, নাজায়েজ রছমী-রেওয়াজ প্রচার করে সাধারণ মানুষের মধ্যে পবিত্র আশুরা সম্পর্কে ভীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে চায়। পবিত্র আশুরার প্রকৃত শিক্ষা যেন মুসলমানগণ গ্রহণ করতে না পারে সেজন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিডিয়া শিয়াদের কার্যক্রমগুলোই প্রচার করে। নাউযুবিল্লাহ!
তারপরও অনেক শিক্ষিত দাবিদার মহল কুচক্রী মিডিয়ার এসব ইসলাম বিদ্বেষিতা ও মগজ ধোলাই প্রচারণাগুলোর বাস্তবতা উপলদ্ধি করতে পারেনা বরং উল্টো মিডিয়াকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে। অনেক মুসলমানকে দেখা যায় পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে রেফারেন্স দিলে সেটা গুরুত্ব না দিয়ে বরং মনগড়া যুক্তি উপস্থাপন করে। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু যদি বলা হয় ‘এটা পত্রিকায় এসেছে’ অথবা ‘টিভিতে দেখানো হয়েছে’ তাহলে অন্ধের মতো সেটাই বিশ্বাস করে। নাউযুবিল্লাহ!
মুসলমানদের এ অজ্ঞতাকে পুঁজি করেই আজকে মিডিয়া ৯৭ ভাগ মুসলমানের মধ্যে থেকেই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন