গত ১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টা থেকে শুরু করে সারাদিন বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে ছিলো সারাদেশ। সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, শিল্প কারখানা, অফিস-আদালত, সড়ক-মহাসড়ক, বাসা-বাড়িতে কোথাও বিদ্যুৎ ছিলোনা। সারাদেশের উৎপাদন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়, জরুরী চিকিৎসারত রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়ে, পানির জন্য হাহাকার লেগে যায়, অন্ধকারে হুমকীর মুখে পড়ে জনগণের নিরাপত্তার, সারাদেশে বিজিবি মোতায়নে বাধ্য হয় সরকার।
আসলে কি ঘটেছিলো বিদ্যুৎ ব্যবস্থায়?
অনলাইন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়, শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে গোটা বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ।
একাধিক প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ওই মুহূর্তে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছিলো। এর মধ্যে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছিলো ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশের সমান। ভারতের বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে।
এখানে উল্লেখ্য যে, ভারতের সাথে চুক্তি অনুযায়ী আমরা মাত্র ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাই ভারত থেকে। কিন্তু আমাদের দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা যেখানে ১০ হাজার মেগাওয়াট সেখানে মাত্র ৫০০ মেগাওয়াট কেন আমদানি করতে হবে? আর ভারত বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দিলে আমাদের সারাদেশে কেনো বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে- সেটা এখনো রহস্যই থেকে গেলো। রহস্য যাই হোক, এতে একটা দেশের বিদ্যুৎ অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা প্রকাশ পেয়ে গেলো আর সে খবর ছড়িয়ে পড়লো ভারতসহ গোটা বিশ্বে।
এটাও প্রকাশ হলো যে, ভারত চাইলেই বাংলাদেশে সামান্য বিদ্যুৎ সরবরাহ হেরফের করে দিয়ে গোটা বাংলাদেশকে অচল করে দিতে পারে। তাহলে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ ভারতের হাতে কতটা নিরাপদ? ভারত যদি কখনো বাংলাদেশে যুদ্ধ ঘোষণা করে এভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ, অমুক সরবরাহ, তমুক সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তাহলে তারাতো একদিনেই দেশ দখল করে নিতে পারবে। আর আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলোতে ভারতের দালালরা সে সুযোগেই ওঁত পেতে আছে।
মহান আল্লাহ পাক যদি আমাদের কুদরতিভাবে হেফজত না করেন তবে স্বাধীন বাংলাদেশের সূর্য ডোবার আর বেশিদিন বাকি নেই।
আসলে কি ঘটেছিলো বিদ্যুৎ ব্যবস্থায়?
অনলাইন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়, শনিবার সকালে মাত্র ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ভারত থেকে আসছিলো। সকাল ১১ টা ২৫ মিনিটে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে গোটা বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। এ বিপর্যয় হওয়ার কারণে সারা দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ।
একাধিক প্রকৌশলী জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ওই মুহূর্তে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছিলো। এর মধ্যে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছিলো ৪৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা মোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশের সমান। ভারতের বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চালন লাইন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে।
এখানে উল্লেখ্য যে, ভারতের সাথে চুক্তি অনুযায়ী আমরা মাত্র ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাই ভারত থেকে। কিন্তু আমাদের দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা যেখানে ১০ হাজার মেগাওয়াট সেখানে মাত্র ৫০০ মেগাওয়াট কেন আমদানি করতে হবে? আর ভারত বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ করে দিলে আমাদের সারাদেশে কেনো বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে- সেটা এখনো রহস্যই থেকে গেলো। রহস্য যাই হোক, এতে একটা দেশের বিদ্যুৎ অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা প্রকাশ পেয়ে গেলো আর সে খবর ছড়িয়ে পড়লো ভারতসহ গোটা বিশ্বে।
এটাও প্রকাশ হলো যে, ভারত চাইলেই বাংলাদেশে সামান্য বিদ্যুৎ সরবরাহ হেরফের করে দিয়ে গোটা বাংলাদেশকে অচল করে দিতে পারে। তাহলে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ ভারতের হাতে কতটা নিরাপদ? ভারত যদি কখনো বাংলাদেশে যুদ্ধ ঘোষণা করে এভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ, অমুক সরবরাহ, তমুক সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তাহলে তারাতো একদিনেই দেশ দখল করে নিতে পারবে। আর আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলোতে ভারতের দালালরা সে সুযোগেই ওঁত পেতে আছে।
মহান আল্লাহ পাক যদি আমাদের কুদরতিভাবে হেফজত না করেন তবে স্বাধীন বাংলাদেশের সূর্য ডোবার আর বেশিদিন বাকি নেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন