কট্টর ইসলামবিদ্বেষী রোদেলা প্রকাশনীর শুধু বইমেলার স্টল বন্ধ নয়, তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করতে হবে, প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই নিষিদ্ধ করতে হবে, মুরতাদদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে
কট্টর ইসলামবিদ্বেষী কাফিরের অনুচর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে প্রকাশনা সংস্থা ‘রোদেলা প্রকাশনী’। এরা বিভিন্ন বিদেশী ইসলামবিদ্বেষী, কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী বই অনুবাদ করে এদেশে প্রকাশ করে। এছাড়াও অনলাইন মুক্তমনা, ধর্মকারী, নবযুগ, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, সচলায়তন, মতিকন্ঠের মতো কুখ্যাত নাস্তিক্যবাদীদের ব্লগের লেখকদের রচিত, অনুদিত, সম্পাদিত বইসমূহ এই বিতর্কিত ‘রোদেলা প্রকাশনী’ প্রকাশ করে থাকে। হয়তো এবারের বই মেলায় ১৪১-১৪২নং স্টলে ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামে জঘন্য বইটি নিয়ে অনলাইনে তীব্র প্রতিবাদ করায় কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে, ফলে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ বই মেলায় প্রকাশনীর স্টলটি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু এ ধরনের ইসলামবিদ্বেষী ও কুখ্যাত নাস্তিকদের বই তাদের প্রকাশনীতে আরো অনেক আছে, যেগুলো কারো নজরে আসেনি কিংবা প্রতিবাদ হয়নি।
প্রতিবাদ হয়নি বলে এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে চলতে পারে না। সরকার যদি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, তবে দেশের জনগণ তাদেরও ছাড়বে না, সরকারকেও কোনো প্রকার ছাড় দিবে না।
উল্লেখ্য, ইরানের নিষিদ্ধ ও মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মুরতাদ-মুনাফিক লেখক আলি দস্তির ‘বিশত ও সেহ সাল’ বা টোয়েন্টি-থ্রি ইয়ার্স : অ্যা স্টাডি অব দ্য প্রফেটিক ক্যারিয়ার অব মুহাম্মদ’ নামক কুখ্যাত বইটি লেখার পর ইরান সরকার এটি নিষিদ্ধ করেছিলো। শুধু তাই নয়, লেখককে গ্রেফতার করে কারাদ- দিয়েছিলো এবং সেই কারাভোগেই তার মৃত্যু হয়েছিলো। যে বইটি কোনো ঈমানদার মুসলমানের পক্ষে পড়া সম্ভব নয়। এই জঘন্য বইটিই বাংলা অনুবাদ করেছে এদেশীয় মুরতাদ নাস্তিক আবুল কাসেম ও সৈকত চৌধুরী, আর সেটি প্রকাশ করেছে কুখ্যাত রোদেলা প্রকাশনী এবং পরিবেশন করার দায়িত্ব নিয়েছে অনলাইনে বই বিক্রেতা রকমারি ডট কম।
সরকারকে অনতিবিলম্বে উক্ত বইয়ের অনুবাদকসহ, প্রকাশক, পরিবেশকদের গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তি তথা মৃত্যুদ- দিতে হবে। পাশাপাশি রোদেলা প্রকাশনী, আগামী প্রকাশনী, জাগৃতি প্রকাশনী, অঙ্কুর প্রকাশনী, জনান্তিক প্রকাশনী, মীরা প্রকাশনী, মুক্তচিন্তা প্রকাশনীর মতো ইসলামবিদ্বেষী প্রকাশনা সংস্থা যারা রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে, এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে সংবিধান লঙ্ঘন করে যাচ্ছে- তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এসব প্রকাশনী সীলগালা করে দিতে হবে। তাদের প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই বাজেয়াপ্ত ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
প্রতিবাদ হয়নি বলে এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে চলতে পারে না। সরকার যদি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়, তবে দেশের জনগণ তাদেরও ছাড়বে না, সরকারকেও কোনো প্রকার ছাড় দিবে না।
উল্লেখ্য, ইরানের নিষিদ্ধ ও মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মুরতাদ-মুনাফিক লেখক আলি দস্তির ‘বিশত ও সেহ সাল’ বা টোয়েন্টি-থ্রি ইয়ার্স : অ্যা স্টাডি অব দ্য প্রফেটিক ক্যারিয়ার অব মুহাম্মদ’ নামক কুখ্যাত বইটি লেখার পর ইরান সরকার এটি নিষিদ্ধ করেছিলো। শুধু তাই নয়, লেখককে গ্রেফতার করে কারাদ- দিয়েছিলো এবং সেই কারাভোগেই তার মৃত্যু হয়েছিলো। যে বইটি কোনো ঈমানদার মুসলমানের পক্ষে পড়া সম্ভব নয়। এই জঘন্য বইটিই বাংলা অনুবাদ করেছে এদেশীয় মুরতাদ নাস্তিক আবুল কাসেম ও সৈকত চৌধুরী, আর সেটি প্রকাশ করেছে কুখ্যাত রোদেলা প্রকাশনী এবং পরিবেশন করার দায়িত্ব নিয়েছে অনলাইনে বই বিক্রেতা রকমারি ডট কম।
সরকারকে অনতিবিলম্বে উক্ত বইয়ের অনুবাদকসহ, প্রকাশক, পরিবেশকদের গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তি তথা মৃত্যুদ- দিতে হবে। পাশাপাশি রোদেলা প্রকাশনী, আগামী প্রকাশনী, জাগৃতি প্রকাশনী, অঙ্কুর প্রকাশনী, জনান্তিক প্রকাশনী, মীরা প্রকাশনী, মুক্তচিন্তা প্রকাশনীর মতো ইসলামবিদ্বেষী প্রকাশনা সংস্থা যারা রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে, এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে সংবিধান লঙ্ঘন করে যাচ্ছে- তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এসব প্রকাশনী সীলগালা করে দিতে হবে। তাদের প্রকাশিত সমস্ত ইসলামবিদ্বেষী বই বাজেয়াপ্ত ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন