মুসলমানদের বিরুদ্ধে ফ্রান্সে লক্ষ লক্ষ ইহুদী-খ্রিস্টানের সমাবেশই প্রমাণ করে ইহুদী খ্রিস্টানরা মুসলমানদের শত্রু
ফ্রান্সের শার্লি হেবদোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন অপপ্রচার হচ্ছে, যা মুসলমানদের প্রতি বিধর্মীদের কট্টর বিদ্বেষী মনোভাবকে স্পষ্ট করে দেয়। ইহুদী, খ্রিস্টান-মুশরিকসহ তাবৎ বিধর্মী সম্প্রদায় মুসলমানদের প্রধান শত্রু জ্ঞান করে। কিন্তু আফসোসের বিষয় হলো, মুসলমানরা ইহুদী-নাছারাদের প্রতি সবসময় নতজানু হয়ে থাকে। যার দরুন বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ মার খাচ্ছে, দ্বীন ইসলাম উনার উপর বারংবার আঘাত হানা হচ্ছে কিন্তু মুসলমানদের কোনো প্রতিবাদ নেই।
অথচ ইহুদী-নাছারা, মুশরিক এরা যে মুসলমানদের শত্রু এটা শুধু সাম্প্রতিককালের ঘটনা নয় বরং এই সাম্প্রদায়িকতা তাদের জন্মলগ্ন থেকেই। সবচেয়ে বড় দলিল পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ। মহান আল্লাহ বলে দিচ্ছেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক” (পবিত্র সূরা মায়িদা: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্যারিসে মুসলমানদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ ইহুদী নাছারা একত্রিত হয়েছে। এ সমাবেশে ৪০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা পর্যন্ত বিরুদ্ধচারণ করতে একমঞ্চে এসে হাজির। কিন্তু মুসলমানদের সাজানো ও পরিকল্পিত এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে একশ’ জন মুসলমানও একত্রিত হতে পারছে না। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন মুসলিম দেশের ক্ষমতাশীল কোনো মুসলিম শাসকও এর বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে পারছে না।
সত্যি কথা বলতে মুসলমানরা সব অথর্ব হয়ে গেছে।
এই এক শার্লি হেবদোর ঘটনাটা থেকেই চাক্ষুষ প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে যে, কাফির বিশ্ব মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুতায় একজোট, এখানে তাদের কোনো দ্বিমত নেই।
এ কথাটা মুসলমানরা আজো পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারেনি। যদি বিশ্বাস করতে পারতো, তবে কাফিরদের সাথে বন্ধুত্ব করতো না, কাফিরদের অনুসরণ করতো না। এ দুরবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে মুসলমানদের জন্য জরুরী হচ্ছে-
(১) ‘কাফিররা মুসলমানদের শত্রু’, এটা মনে প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে। কিছুতেই কাফিরদের বিশ্বাস করা যাবে না, তাদের অনুসরণ করা যাবে না।
(২) মুসলমানদের একজন অভিভাবক খুব জরুরী। অতীত ইতিহাস দেখলে বুঝা যায়, মুসলমানদের সফলতার পেছনে কোনো না কোনো বিশেষ ব্যক্তিত্বের নেতৃত্ব ছিলো। কেউ যদি ভাবে, নেতৃত্ব ছাড়াই পুরো জাতি এগিয়ে যাবে, তবে ভুল করবে। এজন্য বর্তমান সময়ে একজন হক্ব ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন, যিনি কাফিরদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কঠোর, তিনি কোনো নাহকের সাথে সমঝোতা করবেন না এবং বিনা স্বার্থেই মুসলিম উম্মাহের জন্য কাজ করবেন।
বর্তমান পরিস্থিতে মুসলমানদের শক্তভাবে ঘুরে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো উপায় নেই।
অথচ ইহুদী-নাছারা, মুশরিক এরা যে মুসলমানদের শত্রু এটা শুধু সাম্প্রতিককালের ঘটনা নয় বরং এই সাম্প্রদায়িকতা তাদের জন্মলগ্ন থেকেই। সবচেয়ে বড় দলিল পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ। মহান আল্লাহ বলে দিচ্ছেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক” (পবিত্র সূরা মায়িদা: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্যারিসে মুসলমানদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ ইহুদী নাছারা একত্রিত হয়েছে। এ সমাবেশে ৪০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা পর্যন্ত বিরুদ্ধচারণ করতে একমঞ্চে এসে হাজির। কিন্তু মুসলমানদের সাজানো ও পরিকল্পিত এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে একশ’ জন মুসলমানও একত্রিত হতে পারছে না। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন মুসলিম দেশের ক্ষমতাশীল কোনো মুসলিম শাসকও এর বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে পারছে না।
সত্যি কথা বলতে মুসলমানরা সব অথর্ব হয়ে গেছে।
এই এক শার্লি হেবদোর ঘটনাটা থেকেই চাক্ষুষ প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে যে, কাফির বিশ্ব মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুতায় একজোট, এখানে তাদের কোনো দ্বিমত নেই।
এ কথাটা মুসলমানরা আজো পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারেনি। যদি বিশ্বাস করতে পারতো, তবে কাফিরদের সাথে বন্ধুত্ব করতো না, কাফিরদের অনুসরণ করতো না। এ দুরবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে মুসলমানদের জন্য জরুরী হচ্ছে-
(১) ‘কাফিররা মুসলমানদের শত্রু’, এটা মনে প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে। কিছুতেই কাফিরদের বিশ্বাস করা যাবে না, তাদের অনুসরণ করা যাবে না।
(২) মুসলমানদের একজন অভিভাবক খুব জরুরী। অতীত ইতিহাস দেখলে বুঝা যায়, মুসলমানদের সফলতার পেছনে কোনো না কোনো বিশেষ ব্যক্তিত্বের নেতৃত্ব ছিলো। কেউ যদি ভাবে, নেতৃত্ব ছাড়াই পুরো জাতি এগিয়ে যাবে, তবে ভুল করবে। এজন্য বর্তমান সময়ে একজন হক্ব ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন, যিনি কাফিরদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কঠোর, তিনি কোনো নাহকের সাথে সমঝোতা করবেন না এবং বিনা স্বার্থেই মুসলিম উম্মাহের জন্য কাজ করবেন।
বর্তমান পরিস্থিতে মুসলমানদের শক্তভাবে ঘুরে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো উপায় নেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন