সউদী আরবে বর্তমান ক্ষমতাসীন সউদ পরিবার হচ্ছে ইহুদী বংশোদ্ভূত একটি পরিবার, যারা আগে আরবে ডাকাত পরিবার হিসেবে পরিচিত ছিলো। তারা নজদ (বর্তমান রিয়াদ) প্রদেশের অধিবাসী, প্রায়শই পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফে তারা ডাকাতি করতে আসতো, পবিত্র রওযা শরীফ উনার সম্পদ লুট করতো। ১৯২৫ সালে ব্রিটিশ গোয়েন্দা টি লরেন্সের সহযোগিতায় এরা সম্মানিত খিলাফত জারী না করে রাজতন্ত্র জারী করার উদ্দেশ্যে জাজিরাতুল আরবের ক্ষমতায় বসে এবং ‘জারিরাতুল আরব’ নাম পরিবর্তন করে নিজ পরিবারের নাম অনুসারে রাখে ‘সউদী আরব’। সউদীদের গোড়াপত্তনের এসব ইতিহাস কোনো লুকানো ইতিহাস নয়, শত শত ইতিহাস গ্রন্থে এ তথ্যগুলো বর্ণিত আছে। কিন্তু তারপরও মুসলমানদের সেই বোধ উদয় হয়নি, কেন সউদ পরিবার মুসলমানদের কেন্দ্রস্থলে বসে মুসলমানদের সাথে বেঈমানি করে যাচ্ছে?
এরা যে শুধু মুসলমানদের ক্ষতি করছে তা নয়, বরং যে সমস্ত কাফির-মুশরিকদের উপর স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত বর্ষণ করছেন, আযাব-গযবে নাস্তানাবুদ করে দিচ্ছেন সেসমস্ত কাফির-মুশরিকদেরকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু কাফিররা যখন মুসলমানদের নির্যাতন করছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে অবমাননা করছে তখন মুখ দিয়ে ‘টু’ শব্দটি পর্যন্ত করছে না। যেহেতু মৌনতাই সম্মতির লক্ষণ, তাহলে তাদের নীরবতার অর্থ দাঁড়াচ্ছে সউদী ওহাবীরা কাফিরদের ইসলামবিরোধী অপকর্মের সমর্থনদাতা।
শুধু সমর্থনকারীই নয়, বরং বিশ্বব্যাপী ইসলামবিদ্বেষী কাফির-মুশরিকারা যতো ইসলামবিরোধী কর্মকা- পরিচালনা করে এবং অতীতে মুসলিম দেশগুলোতে ইহুদী-খ্রিস্টানরা সম্মিলিতভাবে যতো মুসলিম গণহত্যা চালিয়েছে, যুদ্ধ পরিচালনা করেছে তার সবটিতেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতা করেছে এই ইহুদী বংশোভূত সউদী শাসকগোষ্ঠী।
বিষয়টা স্পষ্ট করার জন্য এখানে একটিমাত্র উদাহরণ উপস্থাপন করছি-
গত ২৮ অক্টোবর ২০১৩ ঈসায়ী তারিখ দৈনিক আমারদেশ পত্রিকায় “ইরাক, সিরিয়া ও লেবাননে নৈরাজ্য সৃষ্টিতে সউদী গোয়েন্দা প্রধানের ভূমিকা” শিরোনামে এএফপি’র বরাতে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সেখানে প্রকাশ করা হয়, ‘ইরাক, লেবানন ও সিরিয়ায় নিরাপত্তাহীনতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিতে সউদী আরবের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান প্রিন্স বন্দর বিন সুলতানের ভূমিকা রয়েছে।’ আরো প্রকাশ করা হয়, ‘সউদী গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান বন্দর বিন সুলতান সে সিরিয়ায় হামলা চালাতে মার্কিন কর্মকর্তাদেরকে উৎসাহিত করার করা জন্য সাত কোটি ডলার খরচ করেছে।’
এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে গেল যে, সমগ্র মুসলিম বিশ্বে যতো যুদ্ধ, বোমা বিস্ফোরণ, ড্রোন হামলা ইত্যাদি সংঘটিত হয়েছে এবং হচ্ছে তার নেপথ্যে কাজ করেছে এবং করে যাচ্ছে ইহুদী বংশধর সউদী সরকার। সুতরাং বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদী বংশোভূত সউদী ওহাবী সরকার, এটা মুসলমানদের মনে রাখতে হবে।
এরা যে শুধু মুসলমানদের ক্ষতি করছে তা নয়, বরং যে সমস্ত কাফির-মুশরিকদের উপর স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত বর্ষণ করছেন, আযাব-গযবে নাস্তানাবুদ করে দিচ্ছেন সেসমস্ত কাফির-মুশরিকদেরকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু কাফিররা যখন মুসলমানদের নির্যাতন করছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে অবমাননা করছে তখন মুখ দিয়ে ‘টু’ শব্দটি পর্যন্ত করছে না। যেহেতু মৌনতাই সম্মতির লক্ষণ, তাহলে তাদের নীরবতার অর্থ দাঁড়াচ্ছে সউদী ওহাবীরা কাফিরদের ইসলামবিরোধী অপকর্মের সমর্থনদাতা।
শুধু সমর্থনকারীই নয়, বরং বিশ্বব্যাপী ইসলামবিদ্বেষী কাফির-মুশরিকারা যতো ইসলামবিরোধী কর্মকা- পরিচালনা করে এবং অতীতে মুসলিম দেশগুলোতে ইহুদী-খ্রিস্টানরা সম্মিলিতভাবে যতো মুসলিম গণহত্যা চালিয়েছে, যুদ্ধ পরিচালনা করেছে তার সবটিতেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতা করেছে এই ইহুদী বংশোভূত সউদী শাসকগোষ্ঠী।
বিষয়টা স্পষ্ট করার জন্য এখানে একটিমাত্র উদাহরণ উপস্থাপন করছি-
গত ২৮ অক্টোবর ২০১৩ ঈসায়ী তারিখ দৈনিক আমারদেশ পত্রিকায় “ইরাক, সিরিয়া ও লেবাননে নৈরাজ্য সৃষ্টিতে সউদী গোয়েন্দা প্রধানের ভূমিকা” শিরোনামে এএফপি’র বরাতে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সেখানে প্রকাশ করা হয়, ‘ইরাক, লেবানন ও সিরিয়ায় নিরাপত্তাহীনতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিতে সউদী আরবের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান প্রিন্স বন্দর বিন সুলতানের ভূমিকা রয়েছে।’ আরো প্রকাশ করা হয়, ‘সউদী গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান বন্দর বিন সুলতান সে সিরিয়ায় হামলা চালাতে মার্কিন কর্মকর্তাদেরকে উৎসাহিত করার করা জন্য সাত কোটি ডলার খরচ করেছে।’
এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে গেল যে, সমগ্র মুসলিম বিশ্বে যতো যুদ্ধ, বোমা বিস্ফোরণ, ড্রোন হামলা ইত্যাদি সংঘটিত হয়েছে এবং হচ্ছে তার নেপথ্যে কাজ করেছে এবং করে যাচ্ছে ইহুদী বংশধর সউদী সরকার। সুতরাং বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদী বংশোভূত সউদী ওহাবী সরকার, এটা মুসলমানদের মনে রাখতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন