সারা বিশ্বে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং কাফিরদের সংখ্যা হ্রাসই হচ্ছে কাফিরদের মূল সমস্যা; শার্লি হেবদোর নাটকীয়তা তাদের হিংসার বহিঃপ্রকাশ
বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশে মুসলমানদের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। পক্ষান্তরে ইহুদী, খ্রিস্টান, মুশরিক তথা বিধর্মী কাফিরদের সংখ্যা দিনে দিনে ব্যাপক হারে হ্রাস পাচ্ছে। যদিও মিডিয়ায় এসব খবর প্রতিনিয়তই গোপন করে যাচ্ছে। কিন্তু ভেতরে ভেতরে চরম অস্তিত্ব সঙ্কটে ভুগছে প্রতিটি কাফির দেশগুলো।
সম্প্রতি ফ্রান্সের শার্লি হেবদো নামক কুখ্যাত পত্রিকা অফিসে নাটকীয় হামলার ঘটনায় শুধু ফ্রান্স-ইউরোপে নয়া বরং সমগ্র বিশ্বে মুসলমানদের প্রতি যুলুম নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেছে। নাইন ইলেভেনে টুইনটাওয়ার হামলার পরে মুসলমানরা এতোটা বিপদে পড়েছিলো কিনা সন্দেহ আছে। বিশেষ করে ফ্রান্স ও ইউরোপের মুসলিম পর্দানশীন মহিলারা পড়েছেন চরম বিপদে। ফ্রান্সে অনেক মহিলা বোরকা পরতো, কিন্তু শার্লি হেবদোতে হামলার ঘটনার পর সেই বোরকা পরিহিতা মহিলারা ঘর থেকেই বের হতে পারছেন না।
হামলা পরবর্তী অভিযানে যে চারজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে তারমধ্যে একজন হচ্ছে হায়াত বোমেদদিনি (২৬) নামক একজন বোরকা পরহিতা নারী। দাবি করা হচ্ছে, এ মহিলা নাকি সবসময় বোরকা পরতো, কেউ এ পর্যন্ত তার মুখ দেখেনি। ইহুদী নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো এও প্রচার করছে যে, এ মহিলা নাকি আগে থেকেই এ হামলার জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছিলো।
মূলত এসব নাটকীয় হামলা ও হামলা পরবর্তী মুসলিমবিরোধী প্রচারণা এসবই ইহুদী-খ্রিস্টানদের সম্মিলিত ষড়যন্ত্র এবং পরিকল্পিত ঘটনা। মুসলমানদের কোণঠাসা করে দেয়া এবং কথিত হামলার জবাবে মুসলমান হত্যা করার জন্যই এসব ঘটনার জন্ম দিচ্ছে তারা।
সম্প্রতি ফ্রান্সের শার্লি হেবদো নামক কুখ্যাত পত্রিকা অফিসে নাটকীয় হামলার ঘটনায় শুধু ফ্রান্স-ইউরোপে নয়া বরং সমগ্র বিশ্বে মুসলমানদের প্রতি যুলুম নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেছে। নাইন ইলেভেনে টুইনটাওয়ার হামলার পরে মুসলমানরা এতোটা বিপদে পড়েছিলো কিনা সন্দেহ আছে। বিশেষ করে ফ্রান্স ও ইউরোপের মুসলিম পর্দানশীন মহিলারা পড়েছেন চরম বিপদে। ফ্রান্সে অনেক মহিলা বোরকা পরতো, কিন্তু শার্লি হেবদোতে হামলার ঘটনার পর সেই বোরকা পরিহিতা মহিলারা ঘর থেকেই বের হতে পারছেন না।
হামলা পরবর্তী অভিযানে যে চারজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে তারমধ্যে একজন হচ্ছে হায়াত বোমেদদিনি (২৬) নামক একজন বোরকা পরহিতা নারী। দাবি করা হচ্ছে, এ মহিলা নাকি সবসময় বোরকা পরতো, কেউ এ পর্যন্ত তার মুখ দেখেনি। ইহুদী নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো এও প্রচার করছে যে, এ মহিলা নাকি আগে থেকেই এ হামলার জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছিলো।
মূলত এসব নাটকীয় হামলা ও হামলা পরবর্তী মুসলিমবিরোধী প্রচারণা এসবই ইহুদী-খ্রিস্টানদের সম্মিলিত ষড়যন্ত্র এবং পরিকল্পিত ঘটনা। মুসলমানদের কোণঠাসা করে দেয়া এবং কথিত হামলার জবাবে মুসলমান হত্যা করার জন্যই এসব ঘটনার জন্ম দিচ্ছে তারা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন