এদেশে মূর্তিপূজারী হিন্দু মুশরিকদের পূজায় অংশগ্রহণের জন্য মুসলমানদেরকেও শিরকের মতো জঘন্য পাপ কাজের সমর্থনকারী হিসেবে খোদায়ী গযবে পড়তে হবে; সুতরাং মুসলমান থাকতে হলে হিন্দুদের প্রশ্রয় দেয়া যাবে না
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেক কাজ ও পরহেযগারীর মধ্যে সাহায্য করো, পাপ ও শত্রুতার মধ্যে সাহায্য করো না। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন পৃথিবীতে কোথাও কোনো পাপ কাজ সংঘটিত হয়, তখন যে ব্যক্তি উক্ত স্থানে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও উহাকে ঘৃণা করে, সে ব্যক্তি এরূপ যেন উহা হতে দূরে ছিল। আর যে ব্যক্তি দূরে থেকেও উক্ত পাপের প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, সে এরূপ যেন তথায় উপস্থিত ছিল।” (আবূ দাউদ শরীফ, মিশকাত শরীফ)
অর্থাৎ পবিত্র হাদীছ শরীফ মোতাবেক স্পষ্টভাবে বলা যায় যে, যারা হিন্দুদের মূর্তিপূজায় বাধা না দিয়ে বরং নীরবতা পালন করবে বা সমর্থন করবে তারাও সেই পাপ কাজের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ! এর পরিণতি কি?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এ ব্যপারে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনাদে আহমদ, সুনানে আবূ দাউদ)
কারো বাড়িতে কোনো হিন্দুকে থাকতে দেয়ার মানে হচ্ছে তাকে প্রশ্রয় দেয়া, তার মূর্তি পূজায় সমর্থন দেয়া, তাকে নিরাপদে মূর্তি পূজায় সহযোগিতা করা, তাকে মুহব্বত করা। নাউযুবিল্লাহ! আর এটি মুসলমানের জন্য অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয় যার মাধ্যমে সে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় অর্থাৎ মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে মুশরিক হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
আর শিরকের ব্যাপারে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি শিরক করবে, মহান আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭২)
সুতরাং মুসলমান থাকতে হলে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে শরিককারী মুশরিকদের থাকতে দেয়া যাবে না, তাদেরকে বাড়ি ভাড়া দেয়া যাবে না, তাদের কাছে ফ্ল্যাট কিংবা জমি বিক্রি করা যাবে না। রহমত (শান্তি) পেতে হলে যার যার বাড়ি ও এলাকা থেকে হিন্দু মুশরিকদের বের করে দিতে হবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন পৃথিবীতে কোথাও কোনো পাপ কাজ সংঘটিত হয়, তখন যে ব্যক্তি উক্ত স্থানে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও উহাকে ঘৃণা করে, সে ব্যক্তি এরূপ যেন উহা হতে দূরে ছিল। আর যে ব্যক্তি দূরে থেকেও উক্ত পাপের প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, সে এরূপ যেন তথায় উপস্থিত ছিল।” (আবূ দাউদ শরীফ, মিশকাত শরীফ)
অর্থাৎ পবিত্র হাদীছ শরীফ মোতাবেক স্পষ্টভাবে বলা যায় যে, যারা হিন্দুদের মূর্তিপূজায় বাধা না দিয়ে বরং নীরবতা পালন করবে বা সমর্থন করবে তারাও সেই পাপ কাজের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ! এর পরিণতি কি?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এ ব্যপারে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনাদে আহমদ, সুনানে আবূ দাউদ)
কারো বাড়িতে কোনো হিন্দুকে থাকতে দেয়ার মানে হচ্ছে তাকে প্রশ্রয় দেয়া, তার মূর্তি পূজায় সমর্থন দেয়া, তাকে নিরাপদে মূর্তি পূজায় সহযোগিতা করা, তাকে মুহব্বত করা। নাউযুবিল্লাহ! আর এটি মুসলমানের জন্য অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয় যার মাধ্যমে সে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় অর্থাৎ মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে মুশরিক হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
আর শিরকের ব্যাপারে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি শিরক করবে, মহান আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭২)
সুতরাং মুসলমান থাকতে হলে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে শরিককারী মুশরিকদের থাকতে দেয়া যাবে না, তাদেরকে বাড়ি ভাড়া দেয়া যাবে না, তাদের কাছে ফ্ল্যাট কিংবা জমি বিক্রি করা যাবে না। রহমত (শান্তি) পেতে হলে যার যার বাড়ি ও এলাকা থেকে হিন্দু মুশরিকদের বের করে দিতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন