ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশ করে কোনো প্রকাশক ক্ষমা চাইলেই তাকে ক্ষমা করা যাবে না; বরং প্রকাশক, লেখক, স্বত্বাধিকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেফতার করে ইসলাম অবমাননার কারণে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে
প্রধানমন্ত্রী কিংবা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কেউ লেখালেখি কিংবা ব্যঙ্গ ছবি
প্রকাশ করলে তাকে চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে সরকারের সময় লাগে না। লেখক
কিংবা ব্যঙ্গ প্রকাশকের কোনো প্রকার ক্ষমা প্রার্থনাও গ্রহণযোগ্য হয় না।
বরং তাকে সরাসরি জেল হাজতে ঢুকানো হয়। তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে
যেখানে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান সেখানে কিভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার
বিরুদ্ধে, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে লেখালেখি, প্রকাশনা,
ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ হতে পারে? এটা কি করে সরকার বরদাশত করতে পারে? যেখানে
খোদ প্রধানমন্ত্রী নিজে নামায পড়েন, পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করেন,
সেখানে তিনি কি করে এসব বরদাশত করেন- তা বোধগম্য নয়।
প্রসঙ্গত, এবারের বইমেলায় আগামী প্রকাশনী থেকে কুখ্যাত ও বিতাড়িত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের ‘গদ্য পদ্য’ নামক একটি বই বেরিয়েছে। বইটিতে ১২৭ পৃষ্ঠায় ‘যৌনাঙ্গ’ শিরোনামে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে নারীর গোপনাঙ্গের সাথে তুলনা দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। সে লিখেছে, “মেয়েদের শরীর ইসলামের বড় সম্পদ, মেয়েদের ... ঝুলে আছে যাবতীয় ইসলাম। ... নড়লে চড়লে ইসলাম খসে পড়ে। আল্লাহ’র পেয়ারা নবী এ কারণেই মেয়েদের বলেছেন, ... হিফাজৎ করতে অর্থাৎ ইসলামের হিফাজৎ করতে।” নাউযুবিল্লাহ!
এই জঘন্য বইটি প্রকাশ করেছে আগামী প্রকাশনী। তাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে তারা দাবি করছে, ‘গদ্য পদ্য’ বইটি বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। সম্প্রতি রোদেলা প্রকশনীর প্রকাশিত আরো একটি জঘন্য বই নিয়ে তুমুল প্রতিবাদ হয়। এই বইটির জন্যও প্রকাশক স্বত্বাধিকারীর উপর দায় চাপিয়ে নিজে ক্ষমা চেয়েছে। কিন্তু এসব জঘন্য বই প্রকাশ করে, হাজার হাজার কপি ছাপিয়ে প্রতিবাদের মুখে পড়ে মামুলি দুঃখ প্রকাশ কিংবা ক্ষমা চাইলেই তাদের প্রতি করুণা করতে হবে? বর্বর বিএসএফওতো পাখি শিকারের মতো সীমান্তে প্রতিদিন বাংলাদেশীদের গুলি করে মারছে। কথিত পতাকা বৈঠকে তারাও দুঃখ প্রকাশ করছে, আর নতজানু বিজিবি হ্যান্ডশেক করে চলে আসছে। এসব কি বরদাশতযোগ্য?
সুতরাং এসব ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশকের কোনো ক্ষমা প্রার্থনা, আকুতি-মিনতি গ্রহণযোগ্য নয়। তারা শুধু বই বিক্রি বন্ধ করলেই হবে না, বরং সমস্ত বই প্রকাশ্যে আগুনে পুড়াতে হবে। সরকারকে তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করে, সমস্ত বই জব্দ করতে হবে। লেখক বা অনুবাদক, সম্পাদক, প্রকাশক, স্বত্বাধিকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেফতার করে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, এবারের বইমেলায় আগামী প্রকাশনী থেকে কুখ্যাত ও বিতাড়িত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের ‘গদ্য পদ্য’ নামক একটি বই বেরিয়েছে। বইটিতে ১২৭ পৃষ্ঠায় ‘যৌনাঙ্গ’ শিরোনামে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে নারীর গোপনাঙ্গের সাথে তুলনা দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। সে লিখেছে, “মেয়েদের শরীর ইসলামের বড় সম্পদ, মেয়েদের ... ঝুলে আছে যাবতীয় ইসলাম। ... নড়লে চড়লে ইসলাম খসে পড়ে। আল্লাহ’র পেয়ারা নবী এ কারণেই মেয়েদের বলেছেন, ... হিফাজৎ করতে অর্থাৎ ইসলামের হিফাজৎ করতে।” নাউযুবিল্লাহ!
এই জঘন্য বইটি প্রকাশ করেছে আগামী প্রকাশনী। তাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে তারা দাবি করছে, ‘গদ্য পদ্য’ বইটি বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। সম্প্রতি রোদেলা প্রকশনীর প্রকাশিত আরো একটি জঘন্য বই নিয়ে তুমুল প্রতিবাদ হয়। এই বইটির জন্যও প্রকাশক স্বত্বাধিকারীর উপর দায় চাপিয়ে নিজে ক্ষমা চেয়েছে। কিন্তু এসব জঘন্য বই প্রকাশ করে, হাজার হাজার কপি ছাপিয়ে প্রতিবাদের মুখে পড়ে মামুলি দুঃখ প্রকাশ কিংবা ক্ষমা চাইলেই তাদের প্রতি করুণা করতে হবে? বর্বর বিএসএফওতো পাখি শিকারের মতো সীমান্তে প্রতিদিন বাংলাদেশীদের গুলি করে মারছে। কথিত পতাকা বৈঠকে তারাও দুঃখ প্রকাশ করছে, আর নতজানু বিজিবি হ্যান্ডশেক করে চলে আসছে। এসব কি বরদাশতযোগ্য?
সুতরাং এসব ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশকের কোনো ক্ষমা প্রার্থনা, আকুতি-মিনতি গ্রহণযোগ্য নয়। তারা শুধু বই বিক্রি বন্ধ করলেই হবে না, বরং সমস্ত বই প্রকাশ্যে আগুনে পুড়াতে হবে। সরকারকে তাদের প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করে, সমস্ত বই জব্দ করতে হবে। লেখক বা অনুবাদক, সম্পাদক, প্রকাশক, স্বত্বাধিকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেফতার করে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন