বাংলাদেশ থকে সাড়ে ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ দেশে পাঠাচ্ছে ভারতীয় হিন্দুরা ॥ বাংলাদেশে ভারতীয়দের ব্যবসা-বাণিজ্য নিষিদ্ধ করতে হবে
বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশী নাগরিকদের মধ্যে ভারতীয় হিন্দুরা সবচেয়ে বেশি টাকা দেশটিতে প্রেরণ করে বলে সংসদে জানিয়েছে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবুল মুহিত। এই হিসাব অনুযায়ী ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে মোট ২৮ দশমিক ১৬ মিলিয়ন ডলার বিদেশীরা নিজ নিজ দেশে পাঠিয়েছে। যা বিগত ২০১২-১৩ অর্থ বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। সেবছর এই পরিমাণ ছিল ১২ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার। (সূত্র: সাসনিউজ২৪.কম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ ঈ.)
অর্থমন্ত্রীর দেয়া তথ্য থেকে দেখা যায়, বর্তমানে ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ৮ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ দেশে পাঠিয়েছে। যা বিগত ২০১২-১৩ অর্থ বছরে ছিল ৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার।
উল্লেখ্য, স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র মতে, বাংলাদেশে অবস্থানকারীদের মধ্য ভারতীয়দের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশে অভিবাসী বিদেশীদের চরিত্র পর্যবেক্ষণকারী বিশ্লেষকরা বলছে, এই বিদেশীরা বাংলাদেশে থেকে নিজেদের জীবন নির্বাহ করলেও কোনভাবেই এইদেশের অগ্রগতি সহিষ্ণু নয়। ফলে, সুযোগ পেলেই সামান্য সুবিধার বিনিময়ে তারা বাংলাদেশ-বিরোধী নানান অন্তর্ঘাতমূলক কাজে জড়িয়ে যায়। বাংলাদেশে অবস্থানরত অধিকাংশ ভারতীয় নাগরিকরা কাজ করে মূলত আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরে। অবৈধভাবে থাকা এসব ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার মেয়াদ এবং ওয়ার্ক পারমিট বলে কিছু নেই। এদের মধ্যে বাংলাদেশ-বিদ্বেষ খুব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
এ কারণে পোশাক শিল্পের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে ঘটে যাওয়া নাশকতা, বিশৃঙ্খলা, শ্রমিক আন্দোলনের নামে অরাজকতা অর্থাৎ পোশাক শিল্পকে ধ্বংস করতে এদের পরিকল্পিত কার্যক্রম হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। অভিযোগ আছে, এদের অনেকেই বাংলাদেশী জাল পাসপোর্ট এবং আইডি কার্ডও ব্যবহার করছে। আবার কেউ কেউ মিথ্যা পরিচয়ে বাংলাদেশের ভোটারও হয়েছে।
সুতরাং দেশ ও জাতির স্বার্থে বাংলাদেশ থেকে বৈধ-অবৈধ সকল ভারতীয়দের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। একই সাথে সকল ভারতীয়দের দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
অর্থমন্ত্রীর দেয়া তথ্য থেকে দেখা যায়, বর্তমানে ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ৮ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ দেশে পাঠিয়েছে। যা বিগত ২০১২-১৩ অর্থ বছরে ছিল ৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার।
উল্লেখ্য, স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র মতে, বাংলাদেশে অবস্থানকারীদের মধ্য ভারতীয়দের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশে অভিবাসী বিদেশীদের চরিত্র পর্যবেক্ষণকারী বিশ্লেষকরা বলছে, এই বিদেশীরা বাংলাদেশে থেকে নিজেদের জীবন নির্বাহ করলেও কোনভাবেই এইদেশের অগ্রগতি সহিষ্ণু নয়। ফলে, সুযোগ পেলেই সামান্য সুবিধার বিনিময়ে তারা বাংলাদেশ-বিরোধী নানান অন্তর্ঘাতমূলক কাজে জড়িয়ে যায়। বাংলাদেশে অবস্থানরত অধিকাংশ ভারতীয় নাগরিকরা কাজ করে মূলত আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরে। অবৈধভাবে থাকা এসব ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার মেয়াদ এবং ওয়ার্ক পারমিট বলে কিছু নেই। এদের মধ্যে বাংলাদেশ-বিদ্বেষ খুব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
এ কারণে পোশাক শিল্পের মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে ঘটে যাওয়া নাশকতা, বিশৃঙ্খলা, শ্রমিক আন্দোলনের নামে অরাজকতা অর্থাৎ পোশাক শিল্পকে ধ্বংস করতে এদের পরিকল্পিত কার্যক্রম হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। অভিযোগ আছে, এদের অনেকেই বাংলাদেশী জাল পাসপোর্ট এবং আইডি কার্ডও ব্যবহার করছে। আবার কেউ কেউ মিথ্যা পরিচয়ে বাংলাদেশের ভোটারও হয়েছে।
সুতরাং দেশ ও জাতির স্বার্থে বাংলাদেশ থেকে বৈধ-অবৈধ সকল ভারতীয়দের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। একই সাথে সকল ভারতীয়দের দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন