উপজাতি সন্ত্রাসীরা দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত; তাদের পৃষ্ঠপোষক, নেতা, ইন্ধনদাতা গোষ্ঠী ও তাদের সহযোগী মহলগুলোকে দেশবিরোধী চক্রান্তকারী হিসেবে চিহ্নিত করে, দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি
দীর্ঘ দিন যাবৎ পাহাড়ে অশান্তি। শান্তিপ্রিয় বাঙালিদের কখনো শান্তিতে থাকতে দেয়নি উগ্রবাদী সন্ত্রাসী উপজাতিরা। তারা পাহাড় থেকে সংখ্যাগুরু বাঙালিদের উচ্ছেদ করে গোটা পার্বত্য চট্টগ্রাম অর্থাৎ সমগ্র বাংলাদেশের দশ ভাগের এক ভাগ দখলদারিত্ব চায়। শুধু তাই নয়, পার্বত্য চট্টগ্রামকে ‘জুম্মল্যান্ড’ নামে একটি আলাদা দেশ গড়ার চক্রান্তে মাতাল হয়ে আছে উগ্র উপজাতিরা। তারা দেশের সরকার, আইন, সংবিধান কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করে না। কারণ তারা বাংলাদেশ ও বাঙালি বিদ্বেষী। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও তাদের নেতা উগ্র সন্ত্রাসবাদী সন্তু লারমাসহ অনেকেই দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী তথা রাজাকারের ভূমিকায় ছিলো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা তারা মেনে নিতে পারেনি। আজ অবধি দেশবিরোধী চক্রান্তে তারা জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
বলাবাহুল্য, সংঘবদ্ধ না হলে কেউ সরকার ও দেশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে এতোটা জোরালো অবস্থান নিতে পারে না। বাংলাদেশে তাদের সহযোগী কিছু মহল রয়েছে। তারাও এক ও অভিন্ন। তাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক। আর তা হচ্ছে- পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে দিয়ে স্বাধীন জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠা।
সম্প্রতি রাঙ্গামাটিতে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী উপজাতিরা যে ধ্বংসাত্মক আন্দোলন করে যাচ্ছে সে আন্দোলনকে আরো বেগবান করতে তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো একত্রিত হয়ে গত ১৬ জানুয়ারি (২০১৫ঈ.) কথিত ‘নাগরিক সমাজ’-এর ব্যানারে রাজধানীর শাহবাগে সমাবেশ করেছে। উপজাতিদের দেশবিরোধী কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে যারা তাদের পক্ষে সভা-সেমিনার, পত্র পত্রিকা ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখালেখি করে তার হচ্ছে- কলামিস্ট আবুল মকসুদ, ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পংকজ ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ঢাবি’র গণযোগাযোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সিএইচটি কমিশনের কো-চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল চক্রবর্তী, সিএইচটি কমিশনের সদস্য খুশী কবীর, আইইডি’র নির্বাহীর পরিচালক নুমান আহমেদ খান, কথিত মানবাধিকার কর্মী অ্যাড. নিলুফার বানু, শিল্পী মাহামুদুজ্জামান বাবুসহ আরো অনেকে।
অন্যায় যে করে এবং যে প্রশ্রয় দেয় উভয়ে যদি সমান অপরাধী হয়, তবে যারা অন্যায়ের মধ্যে সহযোগিতা করে, দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়ে প্রকাশ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সন্ত্রাসীদের কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করে -তবে তারা কোন পর্যায়ের অপরাধী হবে? তাদের কি ধরনের শাস্তি প্রদান করা উচিত? এদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান না করে প্রশ্রয় দিলে ভবিষ্যতে দেশের জনগণের মধ্যেই দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়ে পড়বে অনেকেই। এবং এর জন্য দায়ী থাকবে সরকার।
বলাবাহুল্য, সংঘবদ্ধ না হলে কেউ সরকার ও দেশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে এতোটা জোরালো অবস্থান নিতে পারে না। বাংলাদেশে তাদের সহযোগী কিছু মহল রয়েছে। তারাও এক ও অভিন্ন। তাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক। আর তা হচ্ছে- পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে দিয়ে স্বাধীন জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠা।
সম্প্রতি রাঙ্গামাটিতে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী উপজাতিরা যে ধ্বংসাত্মক আন্দোলন করে যাচ্ছে সে আন্দোলনকে আরো বেগবান করতে তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো একত্রিত হয়ে গত ১৬ জানুয়ারি (২০১৫ঈ.) কথিত ‘নাগরিক সমাজ’-এর ব্যানারে রাজধানীর শাহবাগে সমাবেশ করেছে। উপজাতিদের দেশবিরোধী কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে যারা তাদের পক্ষে সভা-সেমিনার, পত্র পত্রিকা ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখালেখি করে তার হচ্ছে- কলামিস্ট আবুল মকসুদ, ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পংকজ ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ঢাবি’র গণযোগাযোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সিএইচটি কমিশনের কো-চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল চক্রবর্তী, সিএইচটি কমিশনের সদস্য খুশী কবীর, আইইডি’র নির্বাহীর পরিচালক নুমান আহমেদ খান, কথিত মানবাধিকার কর্মী অ্যাড. নিলুফার বানু, শিল্পী মাহামুদুজ্জামান বাবুসহ আরো অনেকে।
অন্যায় যে করে এবং যে প্রশ্রয় দেয় উভয়ে যদি সমান অপরাধী হয়, তবে যারা অন্যায়ের মধ্যে সহযোগিতা করে, দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়ে প্রকাশ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সন্ত্রাসীদের কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করে -তবে তারা কোন পর্যায়ের অপরাধী হবে? তাদের কি ধরনের শাস্তি প্রদান করা উচিত? এদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান না করে প্রশ্রয় দিলে ভবিষ্যতে দেশের জনগণের মধ্যেই দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়ে পড়বে অনেকেই। এবং এর জন্য দায়ী থাকবে সরকার।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন