স্বয়ং যিনি মানবকুলের সৃষ্টিকর্তা খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কে বা কারা। যেন মুসলমানরা সাবধানতা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে পারে এবং শত্রু চিনে তাদেরকে প্রতিহত করতে পারে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২) মুশরিকদের সম্পর্কে আরো বর্ণিত রয়েছে, “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮)
যেহেতু মুসলমান মাত্রই মহান আল্লাহ পাক উনার উপর বিশ্বাসী, তাই হিন্দুরা যে মুসলমানদের প্রধান শত্রু- এ বিষয়টা নিশ্চিত হতে উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফই যথেষ্ট। এছাড়া ভারত ও বাংলাদেশের হিন্দুদের ইসলাম বিদ্বেষিতার স্বরূপ দেখলে তারা যে মুসলমানদের কতো বড় শত্রু তা প্রমাণের জন্য কোনো দলিলের প্রয়োজন হয় না।
বিশেষ করে সম্প্রতি ভারতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এক সভায় পরিষদের আন্তঃরাষ্ট্রীয় কার্যকরী প্রেসিডেন্ট উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রবীণ তোগাড়িয়া বলেছে, ‘যেভাবে হিন্দুদের জনসংখ্যা কমছে, তাতে খুব শিগগিরি গ্রেটার বাংলায় পরিণত হবে পশ্চিমবঙ্গ। যেভাবে ঢাকা থেকে হিন্দুদের পালিয়ে আসতে হয়েছিল, সেভাবেই বাংলা থেকেও হিন্দুদের পালাতে হবে। এর জন্য রাজ্যসরকারকে নির্দিষ্ট সময় সীমার মধ্যে বাংলাদেশী মুসলিমদের তাড়ানোর জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করে রাষ্ট্রের কল্যাণে কাজ করতে হবে।’ এরপরে হিন্দুদের প্রতি তোগাড়িয়া আবেদন করে বলে যে, ‘বাংলাদেশী মুসলমানদের তাড়িয়ে দিন। ওদের ঢাকায় পার্সেল করে দিন। একজন বাংলাদেশী মুসলিমকেও ঘর ভাড়া দেবেন না। চাকরি দেবেন না, কাজ দেবেন না, ওদের কাছ থেকে সবজি কিনবেন না, চুল কাটাবেন না, ওদের রিকশায় বসবেন না।’ (সূত্র: রেডিও তেহরান, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈসায়ী)
ভারতের প্রতিটি হিন্দুই এমন কট্টর ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব রাখে। তোগাড়িয়ার এ কক্তব্য শুধু ভারতের হিন্দুদের নয়, বরং এগুলো বাংলাদেশের হিন্দুদেরও অব্যক্ত মনোভাব।
সুতরাং এখনো সময় আছে মুসলমানদের শত্রুদেরকে চেনার। বলার অপেক্ষা রাখে না, বর্তমানে ভারত এবং বাংলাদেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে কাট্টা মুশরিক, যবন, ম্লেচ্ছ, অস্পৃশ্য, নাপাক জাত হিন্দু সম্প্রদায়।
যেহেতু মুসলমান মাত্রই মহান আল্লাহ পাক উনার উপর বিশ্বাসী, তাই হিন্দুরা যে মুসলমানদের প্রধান শত্রু- এ বিষয়টা নিশ্চিত হতে উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফই যথেষ্ট। এছাড়া ভারত ও বাংলাদেশের হিন্দুদের ইসলাম বিদ্বেষিতার স্বরূপ দেখলে তারা যে মুসলমানদের কতো বড় শত্রু তা প্রমাণের জন্য কোনো দলিলের প্রয়োজন হয় না।
বিশেষ করে সম্প্রতি ভারতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এক সভায় পরিষদের আন্তঃরাষ্ট্রীয় কার্যকরী প্রেসিডেন্ট উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রবীণ তোগাড়িয়া বলেছে, ‘যেভাবে হিন্দুদের জনসংখ্যা কমছে, তাতে খুব শিগগিরি গ্রেটার বাংলায় পরিণত হবে পশ্চিমবঙ্গ। যেভাবে ঢাকা থেকে হিন্দুদের পালিয়ে আসতে হয়েছিল, সেভাবেই বাংলা থেকেও হিন্দুদের পালাতে হবে। এর জন্য রাজ্যসরকারকে নির্দিষ্ট সময় সীমার মধ্যে বাংলাদেশী মুসলিমদের তাড়ানোর জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করে রাষ্ট্রের কল্যাণে কাজ করতে হবে।’ এরপরে হিন্দুদের প্রতি তোগাড়িয়া আবেদন করে বলে যে, ‘বাংলাদেশী মুসলমানদের তাড়িয়ে দিন। ওদের ঢাকায় পার্সেল করে দিন। একজন বাংলাদেশী মুসলিমকেও ঘর ভাড়া দেবেন না। চাকরি দেবেন না, কাজ দেবেন না, ওদের কাছ থেকে সবজি কিনবেন না, চুল কাটাবেন না, ওদের রিকশায় বসবেন না।’ (সূত্র: রেডিও তেহরান, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈসায়ী)
ভারতের প্রতিটি হিন্দুই এমন কট্টর ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব রাখে। তোগাড়িয়ার এ কক্তব্য শুধু ভারতের হিন্দুদের নয়, বরং এগুলো বাংলাদেশের হিন্দুদেরও অব্যক্ত মনোভাব।
সুতরাং এখনো সময় আছে মুসলমানদের শত্রুদেরকে চেনার। বলার অপেক্ষা রাখে না, বর্তমানে ভারত এবং বাংলাদেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে কাট্টা মুশরিক, যবন, ম্লেচ্ছ, অস্পৃশ্য, নাপাক জাত হিন্দু সম্প্রদায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন