বাংলাদেশে সংবিধান অনুযায়ী নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা হলে তার মৃত্যুদ- শাস্তির বিধান আছে। তবে নির্ধারিত শাস্তির বিধান লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, বিষ খাইয়ে হত্যা, আগুনে পুড়িয়ে হত্যা অর্থাৎ যেকোনো হত্যার ক্ষেত্রে সমান। কিন্তু শান্তির ধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হুকুম মতে, এটি অনুচিত।
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে হত্যার শাস্তি অত্যন্ত কঠিন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘হে বোধসম্পন্ন ব্যক্তিগণ! কিসাসের মধ্যে তোমাদের জন্য জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার।’ (পবিত্র সুরা বাকারা: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
এখানে ইসলামী পরিভাষায় ‘কিসাস’ বলতে হত্যার বিনিময়ে হত্যা, হাতের বিনিময়ে হাত, রক্তের বিনিময়ে রক্ত অর্থাৎ হত্যকারী যে পন্থায় হত্যা করবে তাকেও সেই একই পন্থায় হত্যা করতে হবে।
ইসলামী বিধান মোতাবেক, নিরপরাধ মানুষদের হত্যাকারীদের অবশ্যই একই পন্থায় হত্যা করে মারাই উচিত। আগুনে পুড়িয়ে হত্যার বিনিময়ে হত্যাকারীদেরও আগুনে পুড়িয়ে মৃত্যুদ- শাস্তি কার্যকর করা উচিত। একই সাথে যাদের নির্দেশে হত্যা করা হচ্ছে তাদেরও শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদ- দেয়া উচিত। তবেই দেশে নিরপরাধ মানুষের উপর হত্যাকাণ্ডের অবসান ঘটবে।
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে হত্যার শাস্তি অত্যন্ত কঠিন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘হে বোধসম্পন্ন ব্যক্তিগণ! কিসাসের মধ্যে তোমাদের জন্য জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার।’ (পবিত্র সুরা বাকারা: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
এখানে ইসলামী পরিভাষায় ‘কিসাস’ বলতে হত্যার বিনিময়ে হত্যা, হাতের বিনিময়ে হাত, রক্তের বিনিময়ে রক্ত অর্থাৎ হত্যকারী যে পন্থায় হত্যা করবে তাকেও সেই একই পন্থায় হত্যা করতে হবে।
ইসলামী বিধান মোতাবেক, নিরপরাধ মানুষদের হত্যাকারীদের অবশ্যই একই পন্থায় হত্যা করে মারাই উচিত। আগুনে পুড়িয়ে হত্যার বিনিময়ে হত্যাকারীদেরও আগুনে পুড়িয়ে মৃত্যুদ- শাস্তি কার্যকর করা উচিত। একই সাথে যাদের নির্দেশে হত্যা করা হচ্ছে তাদেরও শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদ- দেয়া উচিত। তবেই দেশে নিরপরাধ মানুষের উপর হত্যাকাণ্ডের অবসান ঘটবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন