দেশের চলমান সহিংসতা, জনগণের বিপদ এসব মূলত নিজেদের হাতের কামাই ॥ ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডে এবং হারাম কাজে মুসলমানদের প্রতিবাদ বিমুখ হওয়া এবং মৌন সমর্থনই এর মূল কারণ
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “যমীনে ও পানিতে যত ফিতনা সব
মানুষের হাতের কামাই।” (পবিত্র সুরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪১)
দেশের চলমান পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আগুনে পুড়ছে, অর্থনীতি ধ্বংস হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বহু পরিবহন, ভবন, প্রোপার্টি আগুন লেগে জ্বলেপুড়ে কয়লা হচ্ছে- এসব ধ্বংসযজ্ঞ মূলত মানুষের পাপের ফসল। যে জাতি সারাদিন গুনাহ’য় লিপ্ত থাকে, ঠিকমতো যাকাত আদায় করে না, ব্যভিচার ও অবৈধ মেলামেশায় লিপ্ত থাকে, যালিম শাসকদের (ভোট দিয়ে) সমর্থন করে, মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু কাফির-মুশরিক (হিন্দু)দের সাথে মেলামেশা করে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে ও তাদের অপসংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজকে আপন করে নেয় তাদের পরিণতি এর চেয়ে ভালো কি হতে পারে? মুসলমানরা এখন বিজাতির অনুসরণে হারাম পহেলা ফাগুন-পহেলা বৈশাখ পালন করে, হারাম ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করে, হারাম খেলাধুলায়, গানবাজনায় মজে থাকে, থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করে। কিন্তু এসব কর্মকা- সম্পর্কে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হুকুম কী তা আদৌ কেউ তালাশ করে না।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “মহান আল্লাহ পাক আমাকে রহমত ও বরকত এবং হিদায়েতস্বরূপ এবং পথপ্রদর্শক হিসাবে প্রেরণ করেছেন। আর পরাক্রমশালী মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে সর্বপ্রকারের ঢোল তবলা, যাবতীয় বাদ্যযন্ত্র, মূর্তিপূজা, শূলি ও ক্রুশ থেকে এবং জাহেলী যুগের কুপ্রথা ও কুসংস্কার নির্মূল ও ধংস সাধনের নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন।” (ইমাম আহমাদ, মিশকাতুল মাসাবিহ)
বলাবাহুল্য, এখন অনেক মুসলমান কাফির-মুশরিক বিশেষ করে হিন্দুদের রীতিনীতি, অপসংস্কৃতিকে, তাদের হারাম কর্মকা-গুলোকে আধুনিকতার পাথেয় হিসেবে নিয়ে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে। তারা কোথাও কোন হারাম কাজ হতে দেখলে সেখানেই ঝাঁপিয়ে পড়ে গোবরের পোকার মতো, আর যখন তাদের ধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কেউ কটূক্তি, বিদ্রƒপ করে তখন তারা প্রতিবাদ করে না। তাদের এসমস্ত কৃতকর্মের ফলস্বরূপ এখন তারাই রাস্তা-ঘাটে পুড়ে মরছে, তাদের ইজ্জত-সম্ভ্রম, ধন-সম্পদ অন্যের দ্বারা লুণ্ঠিত হচ্ছে, কাফির-মুশরিকদের হাতে মার খাচ্ছে। ইরাক, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, বসনিয়া-হার্জেগভিনার মুসলমানদের একই অবস্থা, তাদের আমল-আখলাক নষ্ট হয়ে গুনাহে ডুবে গিয়েছে। বর্তমানে ভারতে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, এটাও তাদেরই হাতের কামাই। ১৯৪৭’এ তারাই বলেছিলো, হিন্দু-মুসলিম ভাই-ভাই, আমরা আলাদা দেশে যাবো না, হিন্দুদের সাথেই থাকবো। সেই ভুলের মাসুল হিসেবে এখন ভারতীয় মুসলমানরা চরমভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছে।
সুতরাং মুসলমানদের পরকালের শাস্তি ও দুনিয়ার আযাব-গযব থেকে বাঁচতে হলে তওবা করে ফিরে আসতে হবে। কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে বলতে হবে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী সমস্ত কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করতে হবে। তবেই এসব গযব থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে।
দেশের চলমান পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আগুনে পুড়ছে, অর্থনীতি ধ্বংস হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বহু পরিবহন, ভবন, প্রোপার্টি আগুন লেগে জ্বলেপুড়ে কয়লা হচ্ছে- এসব ধ্বংসযজ্ঞ মূলত মানুষের পাপের ফসল। যে জাতি সারাদিন গুনাহ’য় লিপ্ত থাকে, ঠিকমতো যাকাত আদায় করে না, ব্যভিচার ও অবৈধ মেলামেশায় লিপ্ত থাকে, যালিম শাসকদের (ভোট দিয়ে) সমর্থন করে, মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু কাফির-মুশরিক (হিন্দু)দের সাথে মেলামেশা করে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে ও তাদের অপসংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজকে আপন করে নেয় তাদের পরিণতি এর চেয়ে ভালো কি হতে পারে? মুসলমানরা এখন বিজাতির অনুসরণে হারাম পহেলা ফাগুন-পহেলা বৈশাখ পালন করে, হারাম ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করে, হারাম খেলাধুলায়, গানবাজনায় মজে থাকে, থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করে। কিন্তু এসব কর্মকা- সম্পর্কে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হুকুম কী তা আদৌ কেউ তালাশ করে না।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “মহান আল্লাহ পাক আমাকে রহমত ও বরকত এবং হিদায়েতস্বরূপ এবং পথপ্রদর্শক হিসাবে প্রেরণ করেছেন। আর পরাক্রমশালী মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে সর্বপ্রকারের ঢোল তবলা, যাবতীয় বাদ্যযন্ত্র, মূর্তিপূজা, শূলি ও ক্রুশ থেকে এবং জাহেলী যুগের কুপ্রথা ও কুসংস্কার নির্মূল ও ধংস সাধনের নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন।” (ইমাম আহমাদ, মিশকাতুল মাসাবিহ)
বলাবাহুল্য, এখন অনেক মুসলমান কাফির-মুশরিক বিশেষ করে হিন্দুদের রীতিনীতি, অপসংস্কৃতিকে, তাদের হারাম কর্মকা-গুলোকে আধুনিকতার পাথেয় হিসেবে নিয়ে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে। তারা কোথাও কোন হারাম কাজ হতে দেখলে সেখানেই ঝাঁপিয়ে পড়ে গোবরের পোকার মতো, আর যখন তাদের ধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কেউ কটূক্তি, বিদ্রƒপ করে তখন তারা প্রতিবাদ করে না। তাদের এসমস্ত কৃতকর্মের ফলস্বরূপ এখন তারাই রাস্তা-ঘাটে পুড়ে মরছে, তাদের ইজ্জত-সম্ভ্রম, ধন-সম্পদ অন্যের দ্বারা লুণ্ঠিত হচ্ছে, কাফির-মুশরিকদের হাতে মার খাচ্ছে। ইরাক, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, বসনিয়া-হার্জেগভিনার মুসলমানদের একই অবস্থা, তাদের আমল-আখলাক নষ্ট হয়ে গুনাহে ডুবে গিয়েছে। বর্তমানে ভারতে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, এটাও তাদেরই হাতের কামাই। ১৯৪৭’এ তারাই বলেছিলো, হিন্দু-মুসলিম ভাই-ভাই, আমরা আলাদা দেশে যাবো না, হিন্দুদের সাথেই থাকবো। সেই ভুলের মাসুল হিসেবে এখন ভারতীয় মুসলমানরা চরমভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছে।
সুতরাং মুসলমানদের পরকালের শাস্তি ও দুনিয়ার আযাব-গযব থেকে বাঁচতে হলে তওবা করে ফিরে আসতে হবে। কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে বলতে হবে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী সমস্ত কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করতে হবে। তবেই এসব গযব থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন