সারাবিশ্বের কাফিররা মুসলমানদের ক্ষতি সাধনে উঠেপড়ে লেগেছে; সঙ্কট থেকে উত্তরণ পেতে মুসলমানদের উচিত বেশি করে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা
ফ্রান্সের কুখ্যাত শার্লি হেবদো পত্রিকায় নাটকীয় হামলার অযুহাতে ৪০টি দেশ থেকে ইহুদী-খ্রিস্টানরা একত্রিত হয়েছে মুসলমানদের বিরুদ্ধে। এরমধ্যে কিছু কিছু দেশের পারস্পরিক যুদ্ধ-বিগ্রহ অথবা শত্রুতা সম্পর্ক থাকলেও মুসলমানদের বিরুদ্ধে তারা একজোট হয়েছে। কাফিররা ষড়যন্ত্র করে এসব ঘটনা সৃষ্টি করে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের চলার পথকে সঙ্কুচিত করে দিতে চায়, বেঁচে থাকার স্বাধীনতা খর্ব করতে চায়, বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের অগ্রগতিকে রুখে দিতে চায়, মুসলমানদের বিজয়ের পথকে অবরুদ্ধ করে দিতে চায়।
বলার অপেক্ষা রাখে না, মুসলমানগণ আজ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, ফলে রহমতশূন্য হয়ে পড়েছে।
এক কথায় মুসলমানদের একমাত্র আদর্শ ও অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ ও আদর্শ মুবারক থেকে চ্যুত হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আপনাকে সমগ্র জগতের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছি।”
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সূচনালগ্ন থেকে যতোদিন পর্যন্ত মুসলমানগণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ করেছেন ততোদিন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মুসলমানগণ সেই রহমতের হিস্যা লাভ করেছে, ফলে মুসলমানদের বিজয়ী পতাকা দ-ায়মান ছিলো। ইতিহাস ঘাটলেও দেখা যাবে, হযরত সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অল্প কিছু মুসলিম মুজাহিদ নিয়ে লক্ষ লক্ষ খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের পর্যুদস্ত করেছিলেন। মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে অবশ্যই হযরত সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উপর বিশেষ রহমত নাযিল হয়েছিলো। কিন্তু কি কারণে তিনি এতো রহমত লাভ করলেন? ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারকে এতোটা দায়িম কায়িম ছিলেন যে, প্রাণ প্রিয় নবীজী উনার মুহব্বতে পুরো মুসলিম সালতানাতে তিনি পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র সায়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে চালু করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ পালন করার কারণেই উনার প্রতি খাস রহমত এবং গায়েবী মদদ নাযিল হতো। সুবহানাল্লাহ!
তাই মুসলমানদের সেই সোনালী দিন ফিরিয়ে আনতে হলে পুনরায় রহমতের দ্বার উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ সবাইকে মন-প্রাণ উজাড় করে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতে হবে। তবেই বর্তমান সঙ্কট থেকে মুসলমানগণ পরিত্রাণ পেতে পারে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, মুসলমানগণ আজ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, ফলে রহমতশূন্য হয়ে পড়েছে।
এক কথায় মুসলমানদের একমাত্র আদর্শ ও অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ ও আদর্শ মুবারক থেকে চ্যুত হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আপনাকে সমগ্র জগতের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছি।”
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সূচনালগ্ন থেকে যতোদিন পর্যন্ত মুসলমানগণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ করেছেন ততোদিন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মুসলমানগণ সেই রহমতের হিস্যা লাভ করেছে, ফলে মুসলমানদের বিজয়ী পতাকা দ-ায়মান ছিলো। ইতিহাস ঘাটলেও দেখা যাবে, হযরত সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অল্প কিছু মুসলিম মুজাহিদ নিয়ে লক্ষ লক্ষ খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের পর্যুদস্ত করেছিলেন। মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে অবশ্যই হযরত সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উপর বিশেষ রহমত নাযিল হয়েছিলো। কিন্তু কি কারণে তিনি এতো রহমত লাভ করলেন? ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারকে এতোটা দায়িম কায়িম ছিলেন যে, প্রাণ প্রিয় নবীজী উনার মুহব্বতে পুরো মুসলিম সালতানাতে তিনি পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র সায়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে চালু করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ পালন করার কারণেই উনার প্রতি খাস রহমত এবং গায়েবী মদদ নাযিল হতো। সুবহানাল্লাহ!
তাই মুসলমানদের সেই সোনালী দিন ফিরিয়ে আনতে হলে পুনরায় রহমতের দ্বার উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ সবাইকে মন-প্রাণ উজাড় করে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতে হবে। তবেই বর্তমান সঙ্কট থেকে মুসলমানগণ পরিত্রাণ পেতে পারে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন