শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজা বন্ধ করা এবং প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানের ঈমান হেফাজতের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয়া ‘ইসলাম বান্ধব’ সরকারের দায়িত্ব
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন পাবলিক প্রতিষ্ঠানে তথা জনসম্মুখে ঘটা করে পূজা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা এদেশের হিন্দুদের পরিকল্পিত কার্যক্রম। উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলমাদের ব্যাপকভাবে পূজায় অংশগ্রহণ করানো। তারা জানে মুসলমানদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করা যাবে না। তারা এটাও জানে, হিন্দুদের পূজায় অংশ নিলে, তাদের প্রসাদ খেলে, পূজায় সাহায্য-সহযোগিতা করলে মুসলমান ঈমান হারা হয়ে মুশরিক হয়ে যায়। একথাটি জানে না শুধু হিন্দুদের বন্ধু মনে করা কিছু অথর্ব মুসলমান।
তবে দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানের ঈমান রক্ষায়, তাদের চরিত্র রক্ষায় এবং দেশে ধর্মীয় পরিবেশ বজায় রাখার মূল দায়িত্বটি সরকারের কাঁধে। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই সরকার দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছিলো, “বর্তমান সরকার ইসলাম বান্ধব। ইসলামের জন্য আওয়ামী লীগের চেয়ে কেউ বেশি করেনি।” (বাংলানিউজ২৪.কম, ২ অক্টোবর ২০১৪ঈ.)
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও গতবছর ‘হজ কার্যক্রম ২০১৪’ উদ্বোধনকালে বলেছিলেন, “আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের খেদমতে নিবেদিত। সরকার সব সময় ইসলামের প্রচার ও প্রসারে বিভিন্নভাবে কাজ করে থাকে।” (আমারদেশ অনলাইন, ২৭ অগাস্ট, ২০১৪ঈসায়ী)
সরকার মহলের এ দায়িত্ববোধ শুধু বক্তৃতায় নয়, বরং বাস্তবতায় প্রয়োগ দেখতে চায় দেশের জনগণ। এ দায়িত্ববোধ থেকেই মুসলমানদের ঈমান রক্ষায়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিবেশ বজায় রাখায় সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, রাস্তা ঘাটে, আদালতে, সংসদে কোথাও প্রকাশ্যে হিন্দুদের পূজা অনুষ্ঠান করতে দেয়া যাবেনা, কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।
কেননা, পাবলিক প্লেসে প্রকাশ্যে পূজা (শিরকী) অনুষ্ঠান হলে ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সাধারণ মানুষ সেখানে যাবে, প্রসাদ খাবে কিংবা উৎসব উপভোগ করবে। আর মধ্যেই সে ঈমান হারা হয়ে মুশরিক হয়ে যাবে নিজের অজান্তেই।
তবে দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানের ঈমান রক্ষায়, তাদের চরিত্র রক্ষায় এবং দেশে ধর্মীয় পরিবেশ বজায় রাখার মূল দায়িত্বটি সরকারের কাঁধে। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই সরকার দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছিলো, “বর্তমান সরকার ইসলাম বান্ধব। ইসলামের জন্য আওয়ামী লীগের চেয়ে কেউ বেশি করেনি।” (বাংলানিউজ২৪.কম, ২ অক্টোবর ২০১৪ঈ.)
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও গতবছর ‘হজ কার্যক্রম ২০১৪’ উদ্বোধনকালে বলেছিলেন, “আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের খেদমতে নিবেদিত। সরকার সব সময় ইসলামের প্রচার ও প্রসারে বিভিন্নভাবে কাজ করে থাকে।” (আমারদেশ অনলাইন, ২৭ অগাস্ট, ২০১৪ঈসায়ী)
সরকার মহলের এ দায়িত্ববোধ শুধু বক্তৃতায় নয়, বরং বাস্তবতায় প্রয়োগ দেখতে চায় দেশের জনগণ। এ দায়িত্ববোধ থেকেই মুসলমানদের ঈমান রক্ষায়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিবেশ বজায় রাখায় সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, রাস্তা ঘাটে, আদালতে, সংসদে কোথাও প্রকাশ্যে হিন্দুদের পূজা অনুষ্ঠান করতে দেয়া যাবেনা, কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।
কেননা, পাবলিক প্লেসে প্রকাশ্যে পূজা (শিরকী) অনুষ্ঠান হলে ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সাধারণ মানুষ সেখানে যাবে, প্রসাদ খাবে কিংবা উৎসব উপভোগ করবে। আর মধ্যেই সে ঈমান হারা হয়ে মুশরিক হয়ে যাবে নিজের অজান্তেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন