ভারতে মুসলমানরা পদে পদে লাঞ্ছিত হচ্ছে আর এদেশে হিন্দুরা সম্প্রীতির দোহাই দিয়ে রাজার হালে থাকছে; হিন্দুতোষণের জন্য সরকারকে কঠিন জবাবদিহি করতে হবে
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার মাত্র ১.৫ ভাগ (প্রায়) হিন্দু জনগোষ্ঠী। আর ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ ভাগ মুসলমান। অর্থাৎ ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি হওয়ার পরেও প্রতিটি পদে মুসলমানদের লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়, নির্যাতিত, নিপীড়িত হতে হয়, চরম বৈষম্যের শিকার হতে হয় এবং সামাজিক ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত হয়। আর ধর্ম পালনের অধিকারের কথা না হয় বাদই দিলাম। ২৮ জানুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী তারিখে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এক সভায় আন্তঃরাষ্ট্রীয় কার্যকরী প্রেসিডেন্ট প্রবীণ তোগাড়িয়া স্থানীয় হিন্দুদের উদ্দেশ্যে বলেছে, ‘বাংলাদেশী মুসলমানদের তাড়িয়ে দিন। ওদের ঢাকায় পার্সেল করে দিন। একজন বাংলাদেশী মুসলিমকেও ঘর ভাড়া দেবেন না। চাকরি দেবেন না, কাজ দেবেন না, ওদের কাছ থেকে সবজি কিনবেন না, চুল কাটাবেন না, ওদের রিকশায় বসবেন না।’ (সূত্র- রেডিও তেহরান, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈসায়ী)
কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ ভারতের জনসংখ্যায় মুসলমান প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি হওয়া সত্ত্বেও হিন্দুদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যদি এমন হয়, তবে আমাদের দেশে মাত্র ১.৫ ভাগ হিন্দুদের প্রতি কিসের এতো সম্প্রীতি? দেশের প্রশাসনের ভেতরে ও বাইরে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোত হিন্দু নিয়োগ, মুসলমানদের অধিকার বঞ্চিত করে হিন্দুদের জন্য আলাদা কোটা বরাদ্দ করে নিয়োগ, প্রধান বিচারকের মতো স্পর্শকাতর আসনে হিন্দু নিয়োগ কেন? সম্প্রীতির নামে সরকারের হিন্দুতোষণ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এসব বরদাশতযোগ্য নয়। এখনো সময় আছে সরকারকে হিন্দুতোষণ থেকে ফিরে আসতে হবে। প্রধান বিচারক, বিটিআরসি, এনসিটিবি, সচিবালয়, মন্ত্রণালয়, পুলিশ প্রশাসনসহ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে হিন্দুদের অপসারণ করতে হবে। মোট জনসংখ্যার ১.৫ ভাগ হিন্দুদের জন্য ১.৫ ভাগ কোটাই রাখতে হবে। মুসলামানদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।
অন্যথায় এর ব্যতিক্রম হলে, দেশের ৯৮ ভাগ সংক্ষুব্ধ মুসলমানের মধ্যে জমাট বাধা ক্ষোভের বিস্ফোরণ হলে দেশের সমস্ত হিন্দুসহ সরকারও চরম বিপদের সম্মুখীন হবে। এদেশ মুসলমানদের, সম্প্রীতির নামে যারা হিন্দুদের পক্ষ নিবে তাদেরকেও চক্রান্তকারী হিন্দুদের মতোই কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।
কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ ভারতের জনসংখ্যায় মুসলমান প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি হওয়া সত্ত্বেও হিন্দুদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যদি এমন হয়, তবে আমাদের দেশে মাত্র ১.৫ ভাগ হিন্দুদের প্রতি কিসের এতো সম্প্রীতি? দেশের প্রশাসনের ভেতরে ও বাইরে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোত হিন্দু নিয়োগ, মুসলমানদের অধিকার বঞ্চিত করে হিন্দুদের জন্য আলাদা কোটা বরাদ্দ করে নিয়োগ, প্রধান বিচারকের মতো স্পর্শকাতর আসনে হিন্দু নিয়োগ কেন? সম্প্রীতির নামে সরকারের হিন্দুতোষণ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এসব বরদাশতযোগ্য নয়। এখনো সময় আছে সরকারকে হিন্দুতোষণ থেকে ফিরে আসতে হবে। প্রধান বিচারক, বিটিআরসি, এনসিটিবি, সচিবালয়, মন্ত্রণালয়, পুলিশ প্রশাসনসহ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে হিন্দুদের অপসারণ করতে হবে। মোট জনসংখ্যার ১.৫ ভাগ হিন্দুদের জন্য ১.৫ ভাগ কোটাই রাখতে হবে। মুসলামানদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।
অন্যথায় এর ব্যতিক্রম হলে, দেশের ৯৮ ভাগ সংক্ষুব্ধ মুসলমানের মধ্যে জমাট বাধা ক্ষোভের বিস্ফোরণ হলে দেশের সমস্ত হিন্দুসহ সরকারও চরম বিপদের সম্মুখীন হবে। এদেশ মুসলমানদের, সম্প্রীতির নামে যারা হিন্দুদের পক্ষ নিবে তাদেরকেও চক্রান্তকারী হিন্দুদের মতোই কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন