মনিপুরি হিন্দু এস কে সিনহা প্রধান বিচারক হওয়ায় ভারতে এতো উচ্ছ্বাস কেন? বাংলাদেশের বিচারবিভাগের প্রধান হিসেবে উপজাতি মনিপুরি হিন্দু নিয়োগ কেন?
উপজাতি (মনিপুরি) ও হিন্দু সম্প্রদায়ের এস কে সিনহা বাংলাদেশের প্রধান বিচারকের পদমর্যাদা পেয়েছে। এতো যোগ্য বিচারক থাকতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী ও মুসলিমবিদ্বেষী ব্যক্তিকে প্রধান বিচারক পদ তথা সুপ্রীম পাওয়ার দেয়ার নেপথ্যের কারণ কি? এ প্রশ্নই এখন সবার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
প্রশ্ন আরো জটিল আকার ধারণ করে যখন দেখা যায়, তার প্রধান বিচারক পদে নিয়োগ প্রাপ্তির খবরে ভারতে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। গত ১২ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈসায়ী তারিখে ভারতের প্রায় সমস্ত পত্রিকার প্রথম পাতার সবচেয়ে গরম খবর ছিলো, ‘বাংলাদেশে এই প্রথম প্রধান বিচারপতির পদে হিন্দু নিয়োগ’ এমন শিরোনামে। যেমন, “এস কে সিনহা বাংলাদেশের প্রথম হিন্দু প্রধান বিচারপতি।” (দৈনিক যুগশঙ্খ, ১২ জানুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী)
ফলে তীর্যক প্রশ্ন উঠেছে, এস কে সিনহাকে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের প্রধান বিচারক পদ দেয়ায় ভারত কেন এতো উল্লসিত হলো? তার দ্বারা ভারতের কী স্বার্থ হাছিল হতে পারে? এটা কী ভারতের কাছে সরকারের নির্বাচনপূর্ব প্রতিশ্রুতিসমূহের অন্তর্ভুক্ত? নাকি ভারতের ‘র’-এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সরকার বাধ্য হয়েছে?
প্রশ্ন আরো জটিল আকার ধারণ করে যখন দেখা যায়, তার প্রধান বিচারক পদে নিয়োগ প্রাপ্তির খবরে ভারতে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। গত ১২ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈসায়ী তারিখে ভারতের প্রায় সমস্ত পত্রিকার প্রথম পাতার সবচেয়ে গরম খবর ছিলো, ‘বাংলাদেশে এই প্রথম প্রধান বিচারপতির পদে হিন্দু নিয়োগ’ এমন শিরোনামে। যেমন, “এস কে সিনহা বাংলাদেশের প্রথম হিন্দু প্রধান বিচারপতি।” (দৈনিক যুগশঙ্খ, ১২ জানুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী)
ফলে তীর্যক প্রশ্ন উঠেছে, এস কে সিনহাকে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের প্রধান বিচারক পদ দেয়ায় ভারত কেন এতো উল্লসিত হলো? তার দ্বারা ভারতের কী স্বার্থ হাছিল হতে পারে? এটা কী ভারতের কাছে সরকারের নির্বাচনপূর্ব প্রতিশ্রুতিসমূহের অন্তর্ভুক্ত? নাকি ভারতের ‘র’-এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সরকার বাধ্য হয়েছে?
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন