একদিকে ওলীআল্লাহ বিদ্বেষী বাতিল বাহাত্তর ফিরক্বা, অপরদিকে শরীয়ত অমান্যকারী গুমরাহ দরবার ব্যবসায়ীদের প্রতারণা; সাধারণ মানুষ যাবে কোথায়?
কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের ঐক্য বিনষ্ট করতে যতগুলো বাতিল দল (ফিরক্বা) সৃষ্টি করেছে সেগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- ১. এদের মধ্যে কিছু দল শুধু শরীয়তের কথা বলবে, ইলমে তাছাউফ অস্বীকার করবে। ২. আর কিছু দল শুধু তাছাউফের কথা বলবে, কিন্তু শরীয়ত উনার হুকুমকে অস্বীকার করবে।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যা দেখা যায়, কিছু কথিত ইসলামী দল আছে যারা শুধু ইলমে ফিক্বাহ বা শরীয়তের ওয়াজ-নছীহত করে এবং আমল করে কিন্তু ইলমে তাছাউফ, পীর-মাশায়েখ, ওলীআল্লাহ মানে না। এমনকি পূর্ববর্তী ইমাম মুজতাহিদগণ এবং মশহুর ওলী-আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনাদের বিষয়েও চূ-চেরা করে। নাউযুবিল্লাহ! এদের মধ্যে আবার কিছু আছে ইসলামী আন্দোলনের নামে কথিত জিহাদ করে, নিরপরাধ মানুষের গায়ে আগুন দেয়, হত্যা করে। এই গোষ্ঠীটি আবার জিহাদের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা- করে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি মানুষের ভীতি সৃষ্টি করে। ফলে কাফির-মুশরিকরা বিশ্বব্যাপী ইসলাম ফোবিয়া (আতঙ্ক) ছড়ানোর সুযোগ পায়।
আরেকটি দল রয়েছে, যারা নিজেদেরকে ইলমে তাছাউফের পথে বড় বড় সূফী-দরবেশ, পীর দাবি করে, বিভিন্ন খানকাহ, দরবার, মাজার ইত্যাদি তৈরি করে দেধারছে ব্যবসা করে যাচ্ছে, মহিলাদের বেপর্দা করে নিজেরাও বেপর্দা হচ্ছে, ছবি তুলছে, গান-বাজনা করছে ইত্যাদি হারাম কাজ করে যাচ্ছে। এসমস্ত হারাম কর্মকা-ের কারণে সাধারণ মানুষের মনে ইলমে মা’রিফতের পথ তথা ইলমে তাছাউফ, পীর-মাশায়েখ সম্পর্কে খারাপ ধারণা সৃষ্টি হয়। নাউযুবিল্লাহ!
কাফির-মুশরিকদের এটি বড় ষড়যন্ত্র যে, এসব প্রতারক কথিত পীর-দরবেশ সৃষ্টি করে সাধারণ মুসলমানদের ধ্যানধারণায় পীর-মাশায়েখ, ওলীআল্লাহ উনাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তথা বদআক্বীদা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তাছাউফ চর্চাকে কেন্দ্র করেই শরীয়তের উপর পাবন্দ থাকতে হয় এবং একজন হক্বানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার হাতে বায়াত হয়ে নির্দেশিত পথে চললেই প্রকৃত মু’মিন-মুসলমান হওয়া যায় ও কামিয়াবী হাছিল করা সহজ ও সম্ভব হয়।
সুতরাং এখন আমাদের কার কাছে যাওয়া উচিত? ইলমে তাছাউফের সাথে ইলমে শরীয়ত পালনকারী অর্থাৎ যিনি পরিপূর্ণভাবে পবিত্র সুন্নত উনার ইত্তেবাকারী, মুসলমানদের শত্রু কাফির-মুশরিকদের সাথে যিনি বিদ্বেষ পোষণকারী এবং গণতন্ত্র, হরতাল, অবরোধসহ সমস্ত প্রকার হারামের বিপক্ষে অবস্থানকারী এবং এ সমস্ত বিষয়ে যিনি অকাট্য দলীল প্রদানকারী উনার কাছে যাওয়া উচিত।
এ লক্ষ্যে একমাত্র খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, যামানার মহান মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার কাছেই আসতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যা দেখা যায়, কিছু কথিত ইসলামী দল আছে যারা শুধু ইলমে ফিক্বাহ বা শরীয়তের ওয়াজ-নছীহত করে এবং আমল করে কিন্তু ইলমে তাছাউফ, পীর-মাশায়েখ, ওলীআল্লাহ মানে না। এমনকি পূর্ববর্তী ইমাম মুজতাহিদগণ এবং মশহুর ওলী-আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনাদের বিষয়েও চূ-চেরা করে। নাউযুবিল্লাহ! এদের মধ্যে আবার কিছু আছে ইসলামী আন্দোলনের নামে কথিত জিহাদ করে, নিরপরাধ মানুষের গায়ে আগুন দেয়, হত্যা করে। এই গোষ্ঠীটি আবার জিহাদের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা- করে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি মানুষের ভীতি সৃষ্টি করে। ফলে কাফির-মুশরিকরা বিশ্বব্যাপী ইসলাম ফোবিয়া (আতঙ্ক) ছড়ানোর সুযোগ পায়।
আরেকটি দল রয়েছে, যারা নিজেদেরকে ইলমে তাছাউফের পথে বড় বড় সূফী-দরবেশ, পীর দাবি করে, বিভিন্ন খানকাহ, দরবার, মাজার ইত্যাদি তৈরি করে দেধারছে ব্যবসা করে যাচ্ছে, মহিলাদের বেপর্দা করে নিজেরাও বেপর্দা হচ্ছে, ছবি তুলছে, গান-বাজনা করছে ইত্যাদি হারাম কাজ করে যাচ্ছে। এসমস্ত হারাম কর্মকা-ের কারণে সাধারণ মানুষের মনে ইলমে মা’রিফতের পথ তথা ইলমে তাছাউফ, পীর-মাশায়েখ সম্পর্কে খারাপ ধারণা সৃষ্টি হয়। নাউযুবিল্লাহ!
কাফির-মুশরিকদের এটি বড় ষড়যন্ত্র যে, এসব প্রতারক কথিত পীর-দরবেশ সৃষ্টি করে সাধারণ মুসলমানদের ধ্যানধারণায় পীর-মাশায়েখ, ওলীআল্লাহ উনাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তথা বদআক্বীদা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তাছাউফ চর্চাকে কেন্দ্র করেই শরীয়তের উপর পাবন্দ থাকতে হয় এবং একজন হক্বানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার হাতে বায়াত হয়ে নির্দেশিত পথে চললেই প্রকৃত মু’মিন-মুসলমান হওয়া যায় ও কামিয়াবী হাছিল করা সহজ ও সম্ভব হয়।
সুতরাং এখন আমাদের কার কাছে যাওয়া উচিত? ইলমে তাছাউফের সাথে ইলমে শরীয়ত পালনকারী অর্থাৎ যিনি পরিপূর্ণভাবে পবিত্র সুন্নত উনার ইত্তেবাকারী, মুসলমানদের শত্রু কাফির-মুশরিকদের সাথে যিনি বিদ্বেষ পোষণকারী এবং গণতন্ত্র, হরতাল, অবরোধসহ সমস্ত প্রকার হারামের বিপক্ষে অবস্থানকারী এবং এ সমস্ত বিষয়ে যিনি অকাট্য দলীল প্রদানকারী উনার কাছে যাওয়া উচিত।
এ লক্ষ্যে একমাত্র খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, যামানার মহান মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার কাছেই আসতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন