হিন্দুদের পূজায় যাওয়া, উৎসব করা, পূজায় সাহায্য-সহযোগিতা করা মুশরিক হয়ে মৃত্যুবরণ করে জাহান্নামী হওয়ার কারণ
কিছুদিন পর বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হিন্দুদের সরস্বতী পূজা। বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এমন কি জাতীয় সংসদে পর্যন্ত আয়োজন করা হয়েছে এ সরস্বতী পূজা। হিন্দুদের এসব পূজা অনুষ্ঠানে দেখা যায়, অনেক মুসলমানই সেখানে অংশগ্রহণ করছে, সাহায্য সহযোগিতা করছে, প্রসাদ খাচ্ছে কিংবা পূজাকে সমর্থন করছে। যারা এসব করছে তাদের অধিকাংশই জানে না, এ ব্যাপারে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কী হুকুম বা নির্দেশ রয়েছে। মুসলমানদের সতর্ক দৃষ্টি আকর্ষণ করে এখানে এ সংক্রান্ত কিছু দলিল পেশ করছি।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেক কাজ ও পরহিযগারীর মধ্যে সাহায্য কর, পাপ ও শত্রুতার মধ্যে সাহায্য করো না। এ বিষয়ে মহান আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ: ২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন পৃথিবীতে কোথাও কোন পাপ কাজ সংঘটিত হয়, তখন যে ব্যক্তি উক্ত স্থানে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও উহাকে ঘৃণা করে, সে ব্যক্তি এরূপ যেন উহা হতে দূরে ছিল। আর যে ব্যক্তি দূরে থেকেও উক্ত পাপের প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, সে এরুপ যেন তথায় উপস্থিত ছিল।” (আবূ দাউদ, মিশকাত)
অর্থাৎ গুনাহ’র কাজ যে স্থানেই সংঘটিত হোক না কেন, তাতে যে ব্যক্তি সম্মতি পেশ করবে অথবা সমর্থন করবে, সে ব্যক্তিই সেই গুনাহে গুনাহগার হবে। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনদে আহমদ, সুনানে আবূ দাউদ)
অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে পূজায় যাওয়া, হিন্দুদের সাথে মিল রাখা, মুহব্বত করা হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে মুশরিক হয়ে যাওয়া। নাউযুবিল্লাহ!
আর শিরকের ব্যাপারে পবিত্র কুরআন পাকে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি শিরক করবে, মহান আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭২)
তাই একজন মুসলমানের জন্য কখনই উচিত হবে না, মুশরিক হিন্দুদের পূজায় যাওয়া, তাদের প্রসাদ খাওয়া, মেলায় যাওয়া, পূজা উপলক্ষে কোন ছাড় কিংবা সুযোগ সুবিধা পেলে তা গ্রহণ করা, পূজাকে সমর্থন করা কিংবা সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহ পাক আমাদের মুসলমান হয়ে ইন্তেকাল করার তওফীক দান করুন। আমীন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেক কাজ ও পরহিযগারীর মধ্যে সাহায্য কর, পাপ ও শত্রুতার মধ্যে সাহায্য করো না। এ বিষয়ে মহান আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ: ২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন পৃথিবীতে কোথাও কোন পাপ কাজ সংঘটিত হয়, তখন যে ব্যক্তি উক্ত স্থানে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও উহাকে ঘৃণা করে, সে ব্যক্তি এরূপ যেন উহা হতে দূরে ছিল। আর যে ব্যক্তি দূরে থেকেও উক্ত পাপের প্রতি সন্তুষ্ট থাকে, সে এরুপ যেন তথায় উপস্থিত ছিল।” (আবূ দাউদ, মিশকাত)
অর্থাৎ গুনাহ’র কাজ যে স্থানেই সংঘটিত হোক না কেন, তাতে যে ব্যক্তি সম্মতি পেশ করবে অথবা সমর্থন করবে, সে ব্যক্তিই সেই গুনাহে গুনাহগার হবে। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনদে আহমদ, সুনানে আবূ দাউদ)
অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে পূজায় যাওয়া, হিন্দুদের সাথে মিল রাখা, মুহব্বত করা হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে মুশরিক হয়ে যাওয়া। নাউযুবিল্লাহ!
আর শিরকের ব্যাপারে পবিত্র কুরআন পাকে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি শিরক করবে, মহান আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭২)
তাই একজন মুসলমানের জন্য কখনই উচিত হবে না, মুশরিক হিন্দুদের পূজায় যাওয়া, তাদের প্রসাদ খাওয়া, মেলায় যাওয়া, পূজা উপলক্ষে কোন ছাড় কিংবা সুযোগ সুবিধা পেলে তা গ্রহণ করা, পূজাকে সমর্থন করা কিংবা সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহ পাক আমাদের মুসলমান হয়ে ইন্তেকাল করার তওফীক দান করুন। আমীন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন