ভারত থেকে ভুলে ভরা বই ছাপিয়ে এনে সমালোচনার ঝড়ে বিপর্যস্ত এনসিটিবি দুর্দশা না কাটিয়ে উঠতেই আরেক ভুল করলো
জাতীয় শিক্ষানীতির ২০১৩ ঈসায়ী সালে একযোগে মাধ্যমিক স্তরের ৭০টি বই প্রকাশ করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলে এনসিটিবি (ন্যাশনাল কারিকুলাম অ্যান্ড টেক্সট বুক বোর্ড)। প্রায় প্রতিটি শ্রেণীর বইতেই ভুলের ছড়াছড়ি। অর্থনীতি বইয়ে তথ্যবিভ্রাট, পুরনো তথ্য ব্যবহার, লেখকের নামে গরমিল, বাক্য গঠনে অসঙ্গতিসহ নানা ধরনের ভুল কমপক্ষে ২০৫টি ধরা পড়েছে। তাছাড়া ইতিহাস বইয়ে রাজা-বাদশাহদের নাম, পদ এবং ঐতিহাসিক স্থান এবং ঘটনার সন-তারিখের ভুল ৫৫টি। রসায়ন, গণিত ও উচ্চতর গণিত-এর প্রতিটি বইয়ে ভুলের সংখ্যা ১০০শ’র কাছাকাছি। ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার বইগুলোতে কুফরী বক্তব্য, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের উলোট-পালট বক্তব্য অনেক।
এনসিটিবি’র সুনাম(!) এখানেই শেষ নয়- সপ্তম শ্রেণীর একটি বইয়ে ৩৮ বর্ণবিশিষ্ট একটি জটিল শব্দ স্থান পেয়েছে, যার উচ্চারণ ও মর্মার্থ উদ্ধার করতে গলদঘর্ম হতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। (তথ্যসূত্র: আমারদেশ, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ঈসায়ী)
দেশের কয়েক কোটি শিক্ষার্থীকে ভুল পাঠ্যবই দেয়ার মানেই হচ্ছে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মেরুদ-কে রোগাক্রান্ত ও দুর্বল করে দেয়া। এটি একটি জাতির অপূরণীয় ক্ষতি এবং এর সাথে জড়িতরা ক্ষমার অযোগ্য।
বিগত বছরগুলোতে দেশজুড়ে পত্রপত্রিকাগুলোর সমালোচনা ঝড়ে বিপর্যস্ত এনসিটিবি এখনো কোনো দুর্নাম কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এমন দুর্দশার মধ্যে এখন মরার উপর আরেক আপদ জুড়ে দেয়া হলো এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান পদে হিন্দু নিয়োগ দিয়ে। অর্থাৎ ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি পড়বে, কি শিখবে, তাদের সিলেবাস কি হবে, পাঠ্যপুস্তক কেমন হবে এসবের গুরু দায়িত্ব এখন এক হিন্দুর হাতে! এটা কি এদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠী মেনে নিবে? তা কিছুতেই বরদাশতযোগ্য নয়। কারণ একটি মুসলিম দেশের সিলেবাস ও পাঠ্যপুস্তকের দায়িত্ব যদি থাকে ভারতপ্রেমী হিন্দুদের হাতে, তাহলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের হাতে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সার্বভৌমত্ব মোটেই নিরাপদ নয়। বলা যায়, এটা সুদূর ভবিষ্যতে দেশকে ভারতের হাতে তুলে দেয়ার একটা মাস্টারপ্ল্যান।
হিন্দু নিয়োগে সমস্য শুধু ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে নয়, বরং এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আমাদের দেশের মুদ্রণ শিল্প। শিক্ষা বোর্ডের সমস্ত বই ছাপানো হচ্ছে ভারত থেকে।
সুতরাং এনসিটিবিতে বিচক্ষণ মুসলিম দেশপ্রেমিক (ভারতের দালাল নয়) এমন একজন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়া খুব জরুরী। হিন্দু চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র পালকে দেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান মেনে নিবে না। তাকে অপসারণের বিকল্প কোনো পথ নেই।
এনসিটিবি’র সুনাম(!) এখানেই শেষ নয়- সপ্তম শ্রেণীর একটি বইয়ে ৩৮ বর্ণবিশিষ্ট একটি জটিল শব্দ স্থান পেয়েছে, যার উচ্চারণ ও মর্মার্থ উদ্ধার করতে গলদঘর্ম হতে হচ্ছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। (তথ্যসূত্র: আমারদেশ, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ঈসায়ী)
দেশের কয়েক কোটি শিক্ষার্থীকে ভুল পাঠ্যবই দেয়ার মানেই হচ্ছে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মেরুদ-কে রোগাক্রান্ত ও দুর্বল করে দেয়া। এটি একটি জাতির অপূরণীয় ক্ষতি এবং এর সাথে জড়িতরা ক্ষমার অযোগ্য।
বিগত বছরগুলোতে দেশজুড়ে পত্রপত্রিকাগুলোর সমালোচনা ঝড়ে বিপর্যস্ত এনসিটিবি এখনো কোনো দুর্নাম কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এমন দুর্দশার মধ্যে এখন মরার উপর আরেক আপদ জুড়ে দেয়া হলো এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান পদে হিন্দু নিয়োগ দিয়ে। অর্থাৎ ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি পড়বে, কি শিখবে, তাদের সিলেবাস কি হবে, পাঠ্যপুস্তক কেমন হবে এসবের গুরু দায়িত্ব এখন এক হিন্দুর হাতে! এটা কি এদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠী মেনে নিবে? তা কিছুতেই বরদাশতযোগ্য নয়। কারণ একটি মুসলিম দেশের সিলেবাস ও পাঠ্যপুস্তকের দায়িত্ব যদি থাকে ভারতপ্রেমী হিন্দুদের হাতে, তাহলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের হাতে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সার্বভৌমত্ব মোটেই নিরাপদ নয়। বলা যায়, এটা সুদূর ভবিষ্যতে দেশকে ভারতের হাতে তুলে দেয়ার একটা মাস্টারপ্ল্যান।
হিন্দু নিয়োগে সমস্য শুধু ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে নয়, বরং এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আমাদের দেশের মুদ্রণ শিল্প। শিক্ষা বোর্ডের সমস্ত বই ছাপানো হচ্ছে ভারত থেকে।
সুতরাং এনসিটিবিতে বিচক্ষণ মুসলিম দেশপ্রেমিক (ভারতের দালাল নয়) এমন একজন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়া খুব জরুরী। হিন্দু চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র পালকে দেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান মেনে নিবে না। তাকে অপসারণের বিকল্প কোনো পথ নেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন