ভারতে ওয়াহাবীপন্থী দেওবন্দীরা হিন্দুত্ববাদে ঈমান এনে মুশরিক হয়ে গেছে, এখন থেকে তাদের হিন্দু দেওবন্দী বলতে হবে॥ তাদের অনুসারী কওমী খারিজীরাও তাদের অন্তর্ভুক্ত
বাংলাদেশের কওমী মাদরাসাগুলোর গুরু ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ-এর নেতা
মুফতে ইলিয়াস বলেছে-
এখানে হিন্দু মুফতে ইলিয়াস নিজেকে শুধু হিন্দু বলে ঘোষণা দেয়নি, সে পুরো মুসলিম জাতিকে হিন্দু বানিয়েছে। এমনকি আমাদের আদি পিতা হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে অস্বীকার করে হিন্দুদের কাল্পনিক দেবতা শিবাকে নবী হিসেবে মেনে নিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! একই সাথে সে আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নবুবুওওয়াত উনাকে অস্বীকার করেছে পবিত্র আরব ভূমি হতে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পুনঃপ্রতিষ্ঠাকে অস্বীকার করেছে, এবং মুসলমানদের ধর্ম ‘সনাতন’ হিন্দু বলে ঘোষণা দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ দেওবন্দীরা এখন থেকে প্রকাশ্যে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে হিন্দুত্ববাদে দীক্ষত হলো।
যদিও দেওবন্দীরা এর আগেও হিন্দুত্ববাদের পক্ষে অনেক কুফরী ফতওয়া দিয়েছে। যেমন, হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই, হিন্দুদের কাফির বলা যাবে না, গরু হিন্দুদের দেবতা- তাই গরু কুরবানী করা যাবে না ইত্যাদি। সুতরাং দেওবন্দীরা হিন্দু হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু সম্প্রতি দেওবন্দ নেতা ধর্মব্যবসায়ী মুফতে ইলিয়াস সমগ্র মুসলিম জাতির মানহানী করেছে। মুসলমানদের ধর্মীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে মিথ্যাচার করেছে। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এই হিন্দু মুফতে সে ভারতের ফতেহপুরী মসজিদের ইমাম। তাহলে ভারতের অন্যান্য মসজিদগুলোর ইমামদের কি অবস্থা?
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশে কওমী, খারেজি, ওয়াহাবী, হেফাজতি গংদের তীর্থস্থান হচ্ছে এই দেওবন্দ মাদরাসা। তারা এই মাদরাসাকে নিয়ে খুব ফখর করে। এমনকি তেতুল হজুর খ্যাত মালানা আহমক শফিও এ মাদরাসারই ছাত্র।
দেওবন্দীদের অনুসারী হিসেবে তারাও হিন্দুদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। যেহেতু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যাকে মুহব্বত করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে।”
“শিব মুসলমানদের পিতা, তাকে আপনারা আদম, নবী বলতে পারেন। আমি জোর গলায় তা বলতে পারি, এটাই বাস্তবতা। অনেকে মনে করেন- আমাদের ধর্ম আরব থেকে এসেছে। কিন্তু এটা সত্য নয়। আমাদের ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে হিন্দুস্থান থেকে। হিন্দুস্থান আমাদের জন্মভূমি ও ধর্মভূমি- এতে কোনো সন্দেহ নেই। হিন্দুস্থানে বসবাস করা সকল মানুষ হিন্দু। হিন্দু আমাদের জাতির নাম আর আমাদের ধর্ম হলো ‘সনাতন’। মুসলিম ও হিন্দু বলে কোনো ধর্ম নেই। আমাদের একটাই ধর্ম, তা হলো ‘সনাতন’। আর হিন্দুস্থানকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমি একমত। আমিও হিন্দু।”(সূত্র: ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈ.; সাহারা সময়, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈ; এবিপিলাইভ, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ ঈ)
এখানে হিন্দু মুফতে ইলিয়াস নিজেকে শুধু হিন্দু বলে ঘোষণা দেয়নি, সে পুরো মুসলিম জাতিকে হিন্দু বানিয়েছে। এমনকি আমাদের আদি পিতা হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে অস্বীকার করে হিন্দুদের কাল্পনিক দেবতা শিবাকে নবী হিসেবে মেনে নিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! একই সাথে সে আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নবুবুওওয়াত উনাকে অস্বীকার করেছে পবিত্র আরব ভূমি হতে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পুনঃপ্রতিষ্ঠাকে অস্বীকার করেছে, এবং মুসলমানদের ধর্ম ‘সনাতন’ হিন্দু বলে ঘোষণা দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ দেওবন্দীরা এখন থেকে প্রকাশ্যে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে হিন্দুত্ববাদে দীক্ষত হলো।
যদিও দেওবন্দীরা এর আগেও হিন্দুত্ববাদের পক্ষে অনেক কুফরী ফতওয়া দিয়েছে। যেমন, হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই, হিন্দুদের কাফির বলা যাবে না, গরু হিন্দুদের দেবতা- তাই গরু কুরবানী করা যাবে না ইত্যাদি। সুতরাং দেওবন্দীরা হিন্দু হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু সম্প্রতি দেওবন্দ নেতা ধর্মব্যবসায়ী মুফতে ইলিয়াস সমগ্র মুসলিম জাতির মানহানী করেছে। মুসলমানদের ধর্মীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে মিথ্যাচার করেছে। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এই হিন্দু মুফতে সে ভারতের ফতেহপুরী মসজিদের ইমাম। তাহলে ভারতের অন্যান্য মসজিদগুলোর ইমামদের কি অবস্থা?
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশে কওমী, খারেজি, ওয়াহাবী, হেফাজতি গংদের তীর্থস্থান হচ্ছে এই দেওবন্দ মাদরাসা। তারা এই মাদরাসাকে নিয়ে খুব ফখর করে। এমনকি তেতুল হজুর খ্যাত মালানা আহমক শফিও এ মাদরাসারই ছাত্র।
দেওবন্দীদের অনুসারী হিসেবে তারাও হিন্দুদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। যেহেতু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যাকে মুহব্বত করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে।”
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন