পূজার স্থান স্কুল-কলেজ নয় বরং মন্দির স্কুলে সরস্বতী পূজার আয়োজনে শুধু শিক্ষার্থীদের একদিনের ক্ষতি নয় বরং পুরো জাতিকে এর ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে; সুতরাং স্কুল-কলেজে পূজা বন্ধ করতেই হবে
হিন্দুদের বিশ্বাস মতে কথিত সরস্বতী দেবীকে বলা হয় জ্ঞানের দেবী। একটি মূর্তি কী করে মানুষকে জ্ঞান দিতে পারে? প্রকৃতপক্ষে বিষয়টা সম্পূর্ণরূপে কুসংস্কার বরং তারচেয়েও বেশি ক্ষতিকর। কারণ যে স্কুলে পূজার আয়োজন হয়, সেখানে শতকরা ৯৮ জন শিক্ষার্থীই মুসলমান, আর প্রায় ১.৫ শতাংশ হিন্দু (দেশে বর্তমান জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে)। তাহলে মাত্র ১.৫ শতাংশ (প্রায়) হিন্দুর জন্য ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থীর পড়াশোনা কেন ক্ষতি হবে? এবং এটা শুধু একদিনের ক্ষতি নয় বরং এর ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে পুরো জাতিকে। কারণ শিশুরা নতুন কিছু দেখলে খুব সহজেই তাদের সাদা মনে সেটার ছাপ পড়ে যায়, তাদের মনে মগজে, চিন্তা ভাবনায় তা ঘুরপাক খায়। হিন্দুদের এসব শিরকী ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন রীতি-নীতি দেখেও মুসলমান শিশুদের মনে দাগ কাটবে। এসব বিষয় সম্পর্কে জানতে ও আরো দেখার জন্য তারা আরো কৌতূহলী হয়ে ওঠবে। পরবর্তীতে তাদের আচার আচরণে, স্বভাব চরিত্রে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং তাদের অবচেতন মন থেকেই এসব বিষয় পছন্দ করা শুরু করবে।
ব্যাপারটি একটি মুসলিম শিশুর জন্য খুবই ভয়াবহ। কারণ পূজা দেখে তাদের অনুভূতিতে ভালোলাগা সৃষ্টি হয়ে গেলে তারা আস্তে আস্তে হিন্দুদের কৃষ্টি কালচার ও রীতি-নীতিতে আগ্রহী ওয়ে ওঠবে। ‘হিন্দুদের সরস্বতী দেবী জ্ঞান দেয়ার মালিক’ (নাউযুবিল্লাহ) এমন কুসংস্কার তাদের বিশ্বাসের মূলে আবদ্ধ হবে। এতে করে প্রথমে যাবে ঈমান, তারপর প্রবেশ করবে কুসংস্কার। আর এইসব কুসংস্কারাচ্ছন্ন বিশ্বাসকে আরো সতেজ করতেই ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোতে বিরতিহীন প্রচারিত হচ্ছে হিন্দি সিরিয়াল, কার্টুন ইত্যাদি। ফলে তার ভেতরে উগ্র হিন্দুত্ববাদ, হিন্দু প্রেম, ভারত প্রেম, ইসলাম বিদ্বেষ প্রবেশ করতে সময় লাগবেনা। পর্যায়ক্রমে সে বাংলাদেশে থেকে মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেও হয়ে ওঠবে ভারত প্রেমী হিন্দুত্ববাদী অথবা ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক।
সুতরাং স্কুলে পূজার আয়োজনকে তুচ্ছ ব্যাপার মনে করাটা হবে চরম পর্যায়ের ভুল। এটি সব জায়গায় জারি হয়ে গেলে পরবর্তী প্রজন্ম হবে পথভ্রষ্ট ও স্বজাতির বিরুদ্ধাচরণকারী প্রজন্ম। সরকারকে যে করেই হোক স্কুলে পূজা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান তা কখনোই বরদাশত করবেনা।
ব্যাপারটি একটি মুসলিম শিশুর জন্য খুবই ভয়াবহ। কারণ পূজা দেখে তাদের অনুভূতিতে ভালোলাগা সৃষ্টি হয়ে গেলে তারা আস্তে আস্তে হিন্দুদের কৃষ্টি কালচার ও রীতি-নীতিতে আগ্রহী ওয়ে ওঠবে। ‘হিন্দুদের সরস্বতী দেবী জ্ঞান দেয়ার মালিক’ (নাউযুবিল্লাহ) এমন কুসংস্কার তাদের বিশ্বাসের মূলে আবদ্ধ হবে। এতে করে প্রথমে যাবে ঈমান, তারপর প্রবেশ করবে কুসংস্কার। আর এইসব কুসংস্কারাচ্ছন্ন বিশ্বাসকে আরো সতেজ করতেই ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোতে বিরতিহীন প্রচারিত হচ্ছে হিন্দি সিরিয়াল, কার্টুন ইত্যাদি। ফলে তার ভেতরে উগ্র হিন্দুত্ববাদ, হিন্দু প্রেম, ভারত প্রেম, ইসলাম বিদ্বেষ প্রবেশ করতে সময় লাগবেনা। পর্যায়ক্রমে সে বাংলাদেশে থেকে মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেও হয়ে ওঠবে ভারত প্রেমী হিন্দুত্ববাদী অথবা ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক।
সুতরাং স্কুলে পূজার আয়োজনকে তুচ্ছ ব্যাপার মনে করাটা হবে চরম পর্যায়ের ভুল। এটি সব জায়গায় জারি হয়ে গেলে পরবর্তী প্রজন্ম হবে পথভ্রষ্ট ও স্বজাতির বিরুদ্ধাচরণকারী প্রজন্ম। সরকারকে যে করেই হোক স্কুলে পূজা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান তা কখনোই বরদাশত করবেনা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন