কাফিরদের উপর বিজয় লাভ করতে হলে প্রয়োজন ঈমানী শক্তি ও গায়েবী মদদ; যার একমাত্র উৎস হচ্ছে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন
মুসলমানদের ঈমানী শক্তি, গায়েবী মদদ, মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত ইত্যাদি সবকিছুর বণ্টনকারী ও উৎস হচ্ছেন যিনি মুসলমানদের ঈমানের মূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন রহমতুল্লিল আলামিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! উনার উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করার কারণেই মুসলমানগণ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি হতে পেরেছে।
সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের উচিত ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মত হতে পারার কারণে গর্ববোধ করা, খুশি প্রকাশ করা। যেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি তাদেরকে বলে দিন, তারা যে আপনাকে রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, দয়া-দান ইহসান মুবারক হিসেবে লাভ করতে পেরেছে, সেজন্য যেন তারা সকলেই খুশি প্রকাশ করে। তাদের এ খুশি প্রকাশ হচ্ছে তাদের জিন্দেগীর সমস্ত আমল থেকে শ্রেষ্ঠ এবং উত্তম।” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭)
মুসলমানগণ যতোদিন পবিত্র মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন ততোদিন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে ঈমানী শক্তি, গায়েবী মদদ, কুদরতী ফায়সালা মুবারক লাভ করতে পেরেছিলো।
দৃষ্টান্তস্বরূপ উল্লেখ্য যে, ব্রিটিশদের পূর্ব পুরুষরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের ঘোষিত ক্রুসেডের প্রতিটি যুদ্ধেই নাস্তানাবুদ হয়েছিলো। তারা খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলো যে, মুসলমানদের ঈমানী শক্তি ও মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে কুদরতী মদদের উৎস বন্ধ করতে না পারলে মুসলমানদের উপর কখনোই বিজয় লাভ করা সম্ভব নয়। পরবর্তীকালে তারা কখনোই মুসলমানদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে আসেনি। বরং মুসলমানদের এই ঈমানী শক্তি ও গায়েবী মদদের উৎস বন্ধ করতে সৃষ্টি করেছে ওহাবী মতবাদ, সৃষ্টি করেছে দেওবন্দ, কওমী, আলিয়ার মতো শতশত বাতিল পথ। বর্তমানে এই পবিত্র ও মহা নিয়ামতপূর্ণ সাইয়িদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের মূল বিরোধিতা করছে ইহুদী বংশধর সউদী ওহাবী সম্প্রদায়। যে সম্প্রদায়ের জন্মদাতা হচ্ছে ব্রিটিশরা। এদের ফাঁদে পড়েই মুসলমানগণ আজ ঈমানী শক্তি শূন্য হয়ে বিশ্বজুড়ে নির্যাতিত, নিপীড়িত হচ্ছে।
তাই মুসলমানদের সেই ঈমানী শক্তি ফিরিয়ে আনতে হলে পুনরায় রহমতের দ্বার উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ সবাইকে মন-প্রাণ উজাড় করে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের উচিত ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মত হতে পারার কারণে গর্ববোধ করা, খুশি প্রকাশ করা। যেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি তাদেরকে বলে দিন, তারা যে আপনাকে রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, দয়া-দান ইহসান মুবারক হিসেবে লাভ করতে পেরেছে, সেজন্য যেন তারা সকলেই খুশি প্রকাশ করে। তাদের এ খুশি প্রকাশ হচ্ছে তাদের জিন্দেগীর সমস্ত আমল থেকে শ্রেষ্ঠ এবং উত্তম।” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭)
মুসলমানগণ যতোদিন পবিত্র মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন ততোদিন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে ঈমানী শক্তি, গায়েবী মদদ, কুদরতী ফায়সালা মুবারক লাভ করতে পেরেছিলো।
দৃষ্টান্তস্বরূপ উল্লেখ্য যে, ব্রিটিশদের পূর্ব পুরুষরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের ঘোষিত ক্রুসেডের প্রতিটি যুদ্ধেই নাস্তানাবুদ হয়েছিলো। তারা খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলো যে, মুসলমানদের ঈমানী শক্তি ও মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে কুদরতী মদদের উৎস বন্ধ করতে না পারলে মুসলমানদের উপর কখনোই বিজয় লাভ করা সম্ভব নয়। পরবর্তীকালে তারা কখনোই মুসলমানদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে আসেনি। বরং মুসলমানদের এই ঈমানী শক্তি ও গায়েবী মদদের উৎস বন্ধ করতে সৃষ্টি করেছে ওহাবী মতবাদ, সৃষ্টি করেছে দেওবন্দ, কওমী, আলিয়ার মতো শতশত বাতিল পথ। বর্তমানে এই পবিত্র ও মহা নিয়ামতপূর্ণ সাইয়িদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের মূল বিরোধিতা করছে ইহুদী বংশধর সউদী ওহাবী সম্প্রদায়। যে সম্প্রদায়ের জন্মদাতা হচ্ছে ব্রিটিশরা। এদের ফাঁদে পড়েই মুসলমানগণ আজ ঈমানী শক্তি শূন্য হয়ে বিশ্বজুড়ে নির্যাতিত, নিপীড়িত হচ্ছে।
তাই মুসলমানদের সেই ঈমানী শক্তি ফিরিয়ে আনতে হলে পুনরায় রহমতের দ্বার উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ সবাইকে মন-প্রাণ উজাড় করে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন