সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিলো, ‘দেশে পবিত্র কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবে না।’ অর্থাৎ ইসলাম বিরুদ্ধ কোনো কিছু এদেশে চলবে না। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে পুঁজি করে এসব মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসে এখন একের পর এক পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে সরকারের মন্ত্রীরা। বিশেষ করে বিড়িমন্ত্রী খ্যাত গাঁজাখোর সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মহসিন আলী একের পর এক ইসলামবিরোধী বক্তব্য দিয়ে সীমা লঙ্ঘন করে যাচ্ছে।
গত ২৮ জানুয়ারি ২০১৫ মৌলভী বাজার সরকারি কলেজের এক অনুষ্ঠানে ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে সে বলেছে- “বোরকা পরে কলেজের ছাত্রী হতে পারবে না। পুরুষকে ধাক্কা দিয়ে তোমাকে অগ্রসর হতে হবে। আজকে বোরকা পরা লোকদের ইউরোপে ঘৃণার চোখে দেখে ধিক্কার করে এবং একজন ইসলামী জঙ্গী মনে করে। ভবিষ্যতে এর ফল ভোগ করতে হবে।” নাউযুবিল্লাহ! (২৯ জানুয়ারি-২০১৫ আমাদের সময় অনলাইন, বাংলাখবর.কম, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫ঈসায়ী)
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে ইসলামবিদ্বেষীদের এসব আস্ফালন কী করে সম্ভব হতে পারে? এসব কুলাঙ্গাররা কী করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়?
মূলত, এসবই গণতন্ত্রের পরিণতি। কেননা- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি যদি অধিকাংশের রায়কে মেনে নেন, তাহলে তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে বিচ্যুত করে ছাড়বে।” (পবিত্র সূরা আন’আম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৬)
কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিপরীত মেরুতে অবস্থানকারী গণতন্ত্র বলছে, ‘অধিকাংশের রায়ই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’ নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ অধিকাংশ লোক যদি মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমমের বিরুদ্ধে রায় দেয় তাহলে গণতন্ত্রে সেটাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। নাউযুবিল্লাহ!
অধিকাংশরা যদি কোনো নাস্তিককে ভোট দেয়, তবে সেই নাস্তিকই দেশ শাসনের উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়। নাউযুবিল্লাহ! ঠিক একইভাবে আজ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে থেকেও প্রকাশ্যে ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছে গণতন্ত্রের নেতারা। আর জনগণের প্রতিবাদ সত্ত্বেও সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না। কারণ তারা গণতান্ত্রিক উপায়ে অর্থাৎ অধিকাংশের রায়ে নির্বাচিত। মুসলিম জনগণও নিরুপায়। কারণ তারাই (গণতন্ত্রের ফাঁদে পড়ে) এসব লোকদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। জনগণ গণতন্ত্রের রঙ্গিন চশমায় শুধু ঘুঘু দেখে কিন্তু ঘুঘুর ফাঁদ দেখে না।
গত ২৮ জানুয়ারি ২০১৫ মৌলভী বাজার সরকারি কলেজের এক অনুষ্ঠানে ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে সে বলেছে- “বোরকা পরে কলেজের ছাত্রী হতে পারবে না। পুরুষকে ধাক্কা দিয়ে তোমাকে অগ্রসর হতে হবে। আজকে বোরকা পরা লোকদের ইউরোপে ঘৃণার চোখে দেখে ধিক্কার করে এবং একজন ইসলামী জঙ্গী মনে করে। ভবিষ্যতে এর ফল ভোগ করতে হবে।” নাউযুবিল্লাহ! (২৯ জানুয়ারি-২০১৫ আমাদের সময় অনলাইন, বাংলাখবর.কম, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫ঈসায়ী)
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে ইসলামবিদ্বেষীদের এসব আস্ফালন কী করে সম্ভব হতে পারে? এসব কুলাঙ্গাররা কী করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়?
মূলত, এসবই গণতন্ত্রের পরিণতি। কেননা- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি যদি অধিকাংশের রায়কে মেনে নেন, তাহলে তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে বিচ্যুত করে ছাড়বে।” (পবিত্র সূরা আন’আম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৬)
কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিপরীত মেরুতে অবস্থানকারী গণতন্ত্র বলছে, ‘অধিকাংশের রায়ই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’ নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ অধিকাংশ লোক যদি মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমমের বিরুদ্ধে রায় দেয় তাহলে গণতন্ত্রে সেটাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। নাউযুবিল্লাহ!
অধিকাংশরা যদি কোনো নাস্তিককে ভোট দেয়, তবে সেই নাস্তিকই দেশ শাসনের উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়। নাউযুবিল্লাহ! ঠিক একইভাবে আজ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে থেকেও প্রকাশ্যে ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছে গণতন্ত্রের নেতারা। আর জনগণের প্রতিবাদ সত্ত্বেও সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না। কারণ তারা গণতান্ত্রিক উপায়ে অর্থাৎ অধিকাংশের রায়ে নির্বাচিত। মুসলিম জনগণও নিরুপায়। কারণ তারাই (গণতন্ত্রের ফাঁদে পড়ে) এসব লোকদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। জনগণ গণতন্ত্রের রঙ্গিন চশমায় শুধু ঘুঘু দেখে কিন্তু ঘুঘুর ফাঁদ দেখে না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন