অজ্ঞতার কারণেই মুসলমানরা কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করে এবং একসময় তাদের হাতেই যুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়
আন্তর্জাতিক ও ভারতের শীর্ষ মিডিয়াগুলোতে যেভাবে উগ্র মুসলিমবিদ্বেষী লেখা লেখি চলছে তা চোখে পড়ার মতো। মুসলমানদের কারো অন্তরে যদি এখনো কাফির-মুশরিকদের প্রতি কোনো শ্রদ্ধাবোধ কিংবা বন্ধুসুলভ মনোভাব থেকে থাকে, তারা যেন ফ্রান্সের কুখ্যাত শার্লি হেবডোর নাটকীয় (সাজানো) হামলার ইস্যুতে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে চিন্তা ফিকির করে।
সম্প্রতি পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, অমুসলিম দেশগুলো থেকে মুসলমানদের বের করে দেয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে কাফির-মুশরিকরা। গ্রেফতার কিংবা নির্যাতনের শিকার হওয়ার আগে মুসলমানরা জানতেও পারছে না যে, কী কারণে তাকে গ্রেফতার কিংবা নির্যাতন করা হচ্ছে। তবে মুসলমানগণ তাদের অজ্ঞতার কারণে এর প্রকৃত কারণ উপলব্ধি করতে না পারলেও মহান আল্লাহ পাক তিনি মূল কারণটি আগেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারাদের তোমরা কখনো বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫১)
কাফিররা মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু। প্রকৃতপক্ষে সমস্ত বিধর্মীরাই মুসলমানদের শত্রু।
বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে কাফির-মুশরিকরা জোটবদ্ধ হয়ে যেসব ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। ভুল হয়েছে মুসলমানদের। তারা অজ্ঞানতাবশতঃ এবং ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়ার দরুন তারা শত্রু চিনতে পারছে না। যার কারণে কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করছে এবং এক সময় কথিত এসব বন্ধুদের দ্বারাই লাঞ্ছিত, অপমানিত ও নির্যাতিত হচ্ছে।
কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের সাথে যতটুকু ভালো আচরণ প্রদর্শন করে তা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য। কাফিরদের স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলেই মুসলমানদের উপর চড়াও হয়; যেভাবে ভারতে মুসলমানরা সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ হিন্দু বন্ধু(!)র দ্বারা খুন হচ্ছে।
সম্প্রতি পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, অমুসলিম দেশগুলো থেকে মুসলমানদের বের করে দেয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে কাফির-মুশরিকরা। গ্রেফতার কিংবা নির্যাতনের শিকার হওয়ার আগে মুসলমানরা জানতেও পারছে না যে, কী কারণে তাকে গ্রেফতার কিংবা নির্যাতন করা হচ্ছে। তবে মুসলমানগণ তাদের অজ্ঞতার কারণে এর প্রকৃত কারণ উপলব্ধি করতে না পারলেও মহান আল্লাহ পাক তিনি মূল কারণটি আগেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারাদের তোমরা কখনো বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫১)
কাফিররা মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু। প্রকৃতপক্ষে সমস্ত বিধর্মীরাই মুসলমানদের শত্রু।
বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে কাফির-মুশরিকরা জোটবদ্ধ হয়ে যেসব ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। ভুল হয়েছে মুসলমানদের। তারা অজ্ঞানতাবশতঃ এবং ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়ার দরুন তারা শত্রু চিনতে পারছে না। যার কারণে কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করছে এবং এক সময় কথিত এসব বন্ধুদের দ্বারাই লাঞ্ছিত, অপমানিত ও নির্যাতিত হচ্ছে।
কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের সাথে যতটুকু ভালো আচরণ প্রদর্শন করে তা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য। কাফিরদের স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলেই মুসলমানদের উপর চড়াও হয়; যেভাবে ভারতে মুসলমানরা সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ হিন্দু বন্ধু(!)র দ্বারা খুন হচ্ছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন