যারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম অবমাননাকারী বই কিংবা প্রকাশনীর পক্ষে কথা বলবে, লেখালেখি করবে, মানববন্ধন-সভা করবে তাদের গ্রেফতার করতে হবে, অতঃপর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দিতে হবে
একটি ভালো খবর হচ্ছে, ধর্মপ্রাণ মুসলমান উনাদের প্রতিবাদের মুখে বই মেলায়
কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, ইসলাম অবমাননাকারী বই প্রকাশক রোদেলা প্রকাশনী বন্ধ
করে দেয়া হয়েছে। এবং কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের
বই বাজার থেকে তুলে দেয়া হয়েছে। এজন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলকে মোবারকবাদ
জানাই।
কিন্তু দুঃখজনক খবর হচ্ছে, কুখ্যাত রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার জন্য, ইসলামবিদ্বেষী বই বাজারে প্রকাশের পক্ষে সভা-মানববন্ধন করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে কিছু কুলাঙ্গার নাস্তিক। রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে থেকে, ৯৮ ভাগ মুসলমানের সাথে থেকে তারা এতো বড় দুঃসাহস কোথায় পাচ্ছে? তারা প্রকাশ্যে নাস্তিক্যবাদ প্রচারকারী, ইসলাম অবমাননাকারী বই প্রকাশক রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার দাবি জানাচ্ছে, এসব জঘন্য বই আরো বেশি করে প্রকাশ করার ঊদ্ধত্য দেখাচ্ছে।
তাদের এসব ঊদ্ধতপনা প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম অবমাননা করার কথিত অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের এ ঐক্যজোট দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের অন্তরে কুঠরাঘাত করার কথিত বাক স্বাধীনতার জন্য। যেটা এদেশের জনগণ কষ্মিনকালেও বরদাশত করবেনা। এসমস্ত কর্মকা-ের প্রতিক্রিয়ায় দেশে সৃষ্টি হবে অস্থিতিশীল পরিবেশ, জনগণ এদের প্রকাশ্যেই কতল করবে এবং চড়াও হবে সরকারের উপরও।
অথচ, এসমস্ত কুলাঙ্গার নাস্তিকরা সভ্য সমাজ থেকে বিচ্যুত। এরা নগ্নতাবাদী, সমকামী, ব্যভিচারী ও বদ চরিত্র। এরা সর্বক্ষণ ব্যভিচারী নারী, মদ আর মাদকের নেশায় বুদ হয়ে থাকে।
এদের আয়োজিত মানববন্ধন, সভা-সেমিনারে যেসমস্ত নাস্তিকরা আসবে, তাদেরকে তৎক্ষণাত গ্রেফতার করতে হবে। যেসকল নাস্তিকরা পত্র-পত্রিকায়, বিভিন্ন প্রকাশনায় লেখালেখি করবে, মোবইল ও ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নাস্তিক্যবাদ ছড়াবে তাদেরকে মোবাইল কিংবা আইপি ট্র্যাকিং করে সাথে সাথে গ্রেফতার করতে হবে। নাট্যমঞ্চ, নাটক, টেলিফিল্মগুলোতেও যারা ইসলামবিদ্বেষ, ইসলাম অবমাননা, কটূক্তিমূলক কিছু প্রচার করবে সেসব অভিনয় শিল্পী, পরিচালক, লেখক, আয়োজকদের গ্রেফতার করতে হবে। অতপর এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষীদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- দিতে হবে।
এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীকেও মুসলমানিত্ব বজায় রাখতে, পরকালের নাজাত নিশ্চিত করতে কিছু দায়িত্ব পালন করতে। ইসলাম অবমাননাকারীদের যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই গণধোলাই দিতে হবে। এসব কুলাঙ্গারদের জীবিত অথবা মৃত দেশ থেকে বিতাড়িত করা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব।
কিন্তু দুঃখজনক খবর হচ্ছে, কুখ্যাত রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার জন্য, ইসলামবিদ্বেষী বই বাজারে প্রকাশের পক্ষে সভা-মানববন্ধন করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে কিছু কুলাঙ্গার নাস্তিক। রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে থেকে, ৯৮ ভাগ মুসলমানের সাথে থেকে তারা এতো বড় দুঃসাহস কোথায় পাচ্ছে? তারা প্রকাশ্যে নাস্তিক্যবাদ প্রচারকারী, ইসলাম অবমাননাকারী বই প্রকাশক রোদেলা প্রকাশনী খুলে দেয়ার দাবি জানাচ্ছে, এসব জঘন্য বই আরো বেশি করে প্রকাশ করার ঊদ্ধত্য দেখাচ্ছে।
তাদের এসব ঊদ্ধতপনা প্রকাশ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম অবমাননা করার কথিত অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের এ ঐক্যজোট দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের অন্তরে কুঠরাঘাত করার কথিত বাক স্বাধীনতার জন্য। যেটা এদেশের জনগণ কষ্মিনকালেও বরদাশত করবেনা। এসমস্ত কর্মকা-ের প্রতিক্রিয়ায় দেশে সৃষ্টি হবে অস্থিতিশীল পরিবেশ, জনগণ এদের প্রকাশ্যেই কতল করবে এবং চড়াও হবে সরকারের উপরও।
অথচ, এসমস্ত কুলাঙ্গার নাস্তিকরা সভ্য সমাজ থেকে বিচ্যুত। এরা নগ্নতাবাদী, সমকামী, ব্যভিচারী ও বদ চরিত্র। এরা সর্বক্ষণ ব্যভিচারী নারী, মদ আর মাদকের নেশায় বুদ হয়ে থাকে।
এদের আয়োজিত মানববন্ধন, সভা-সেমিনারে যেসমস্ত নাস্তিকরা আসবে, তাদেরকে তৎক্ষণাত গ্রেফতার করতে হবে। যেসকল নাস্তিকরা পত্র-পত্রিকায়, বিভিন্ন প্রকাশনায় লেখালেখি করবে, মোবইল ও ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নাস্তিক্যবাদ ছড়াবে তাদেরকে মোবাইল কিংবা আইপি ট্র্যাকিং করে সাথে সাথে গ্রেফতার করতে হবে। নাট্যমঞ্চ, নাটক, টেলিফিল্মগুলোতেও যারা ইসলামবিদ্বেষ, ইসলাম অবমাননা, কটূক্তিমূলক কিছু প্রচার করবে সেসব অভিনয় শিল্পী, পরিচালক, লেখক, আয়োজকদের গ্রেফতার করতে হবে। অতপর এসমস্ত ইসলামবিদ্বেষীদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- দিতে হবে।
এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীকেও মুসলমানিত্ব বজায় রাখতে, পরকালের নাজাত নিশ্চিত করতে কিছু দায়িত্ব পালন করতে। ইসলাম অবমাননাকারীদের যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই গণধোলাই দিতে হবে। এসব কুলাঙ্গারদের জীবিত অথবা মৃত দেশ থেকে বিতাড়িত করা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন