কাফির মুশরিকদের প্রতি অন্ধ বিশ্বাস ও মুসলমানদের নমনীয়তার কারণে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ মার খেয়ে যাচ্ছে। কাপুরুষ কাফির-মুশরিকরা কখনোই মুসলমানদের সশস্ত্র হওয়ার কিংবা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সুযোগ দেয়না। যার ফলে মুসলিম বীর জাতি সবসময় যুলুমের শিকার হয়েছে, হত্যা-গণহত্যার শিকার হয়েছে।
কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের উপর হামলা করে ফায়দা হাছিল করতে পেরেছে আরেকটি কারণে, সেটি হচ্ছে বিশ্বাসঘাতকতা অর্থাৎ দ্বিমুখী আচরণ করে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতে দেখা যায়, কাপুরুষ হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে প্রথমে বন্ধুসূলভ আচরণ প্রদর্শন করে। তারা মুসলমানদের সাথে এমনভাবে বন্ধুত্ব সম্পর্ক করে যেন গলায় ছুরি চালানোর পূর্ব পর্যন্ত মুসলিম লোকটি বিশ্বাস করে যে, তার হিন্দু বন্ধুটি তার সাথে ঠাট্টা-তামাশা করছে। এদেশে ও ভারতে যতো মুসলমান হিন্দুর হাতে খুন হয়েছে, তার অধিকাংশই হিন্দুদের প্রতি অন্ধ বিশ্বাসের কারণে।
বলা বাহুল্য, মুসলমান শত্রু চিনতে ভুল করার কারণেই সারা বিশ্বব্যাপী মার খাচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক” (পবিত্র সূরা মায়িদা: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
সূতরাং শত্রুকে বিশ্বাস করা আত্মহত্যার শামিল। তাই কাফির মুশরিকরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে, এটা যেমন স্বাভাবিক তদ্রুপ মুসলমানদেরও কাফিরদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কাফিররা যেমন মুসলমানদের হত্যা করার জন্য নিজ নিজ ঘরে অস্ত্রপাতি জমা করে রাখে, মুসলমানদেরও তেমনি যার যার ঘরে অস্ত্রপাতি, লাঠি-সোটা জমা করে রাখতে হবে। কাফির-মুশরিকরা কোন প্রকার হামলা করতে পারে, এমন আভাস পেলেই সাথে সাথে প্রস্তুত হয়ে যেতে হবে। এমনকি কোন পুলিশ কিংবা সরকারি বাহিনীও যদি হামলা করে বসে বা গুলি চালাতে তৎপর হয়, তখন তার উপরও ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মরার আগে কিছু কাফিরকে খতম করে যেতে হবে। কোন মুসলমান সহযোগিতায় না এলে আল্লাহু আকবার তাকবীর ধ্বনী দিয়ে একাই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মনে রাখতে হবে, কাফির-মুশরিকরা কাপুরুষ, ভীতুর জাতি আর মুসলমান বীরের জাতি। তাদের একবার শায়েস্তা করে দিলে, ফের মুসলমানদের বিরুদ্ধে মাথা তুলে কথা বলতে পারবে না। তাই কুকুরের জন্য সবসময় একটি হলেও মুগুর প্রস্তুত রাখুন।
মহান আল্লাহ পাক সারা বিশ্বের মুসলমানদের ঈমানী কুওওয়াত বৃদ্ধি করে দিন, কাফির-মুশরিকদের ধ্বংস করে দিন। আমিন।
কাফির-মুশরিকরা মুসলমানদের উপর হামলা করে ফায়দা হাছিল করতে পেরেছে আরেকটি কারণে, সেটি হচ্ছে বিশ্বাসঘাতকতা অর্থাৎ দ্বিমুখী আচরণ করে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতে দেখা যায়, কাপুরুষ হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে প্রথমে বন্ধুসূলভ আচরণ প্রদর্শন করে। তারা মুসলমানদের সাথে এমনভাবে বন্ধুত্ব সম্পর্ক করে যেন গলায় ছুরি চালানোর পূর্ব পর্যন্ত মুসলিম লোকটি বিশ্বাস করে যে, তার হিন্দু বন্ধুটি তার সাথে ঠাট্টা-তামাশা করছে। এদেশে ও ভারতে যতো মুসলমান হিন্দুর হাতে খুন হয়েছে, তার অধিকাংশই হিন্দুদের প্রতি অন্ধ বিশ্বাসের কারণে।
বলা বাহুল্য, মুসলমান শত্রু চিনতে ভুল করার কারণেই সারা বিশ্বব্যাপী মার খাচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক” (পবিত্র সূরা মায়িদা: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
সূতরাং শত্রুকে বিশ্বাস করা আত্মহত্যার শামিল। তাই কাফির মুশরিকরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে, এটা যেমন স্বাভাবিক তদ্রুপ মুসলমানদেরও কাফিরদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কাফিররা যেমন মুসলমানদের হত্যা করার জন্য নিজ নিজ ঘরে অস্ত্রপাতি জমা করে রাখে, মুসলমানদেরও তেমনি যার যার ঘরে অস্ত্রপাতি, লাঠি-সোটা জমা করে রাখতে হবে। কাফির-মুশরিকরা কোন প্রকার হামলা করতে পারে, এমন আভাস পেলেই সাথে সাথে প্রস্তুত হয়ে যেতে হবে। এমনকি কোন পুলিশ কিংবা সরকারি বাহিনীও যদি হামলা করে বসে বা গুলি চালাতে তৎপর হয়, তখন তার উপরও ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মরার আগে কিছু কাফিরকে খতম করে যেতে হবে। কোন মুসলমান সহযোগিতায় না এলে আল্লাহু আকবার তাকবীর ধ্বনী দিয়ে একাই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মনে রাখতে হবে, কাফির-মুশরিকরা কাপুরুষ, ভীতুর জাতি আর মুসলমান বীরের জাতি। তাদের একবার শায়েস্তা করে দিলে, ফের মুসলমানদের বিরুদ্ধে মাথা তুলে কথা বলতে পারবে না। তাই কুকুরের জন্য সবসময় একটি হলেও মুগুর প্রস্তুত রাখুন।
মহান আল্লাহ পাক সারা বিশ্বের মুসলমানদের ঈমানী কুওওয়াত বৃদ্ধি করে দিন, কাফির-মুশরিকদের ধ্বংস করে দিন। আমিন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন