বাতিল বাহাত্তর ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত, বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট ওহাবীরা যে সমস্ত কুফরী মতবাদ প্রচার করে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু ফতওয়া হচ্ছে-
(১) কবর উচু করা বিদায়াত, তাই সমস্ত কবর সমান করে দিতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
(২) কবর বা মাজার শরীফ যিয়ারত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
(৩) কবরের সামনে হাত তুলে মুনাজাত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
ওহাবীরা সারা জীবনই এসমস্ত কুফরী ফতওয়া প্রচার করে মুসলমানদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি ও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে এবং করে যাচ্ছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো- সদ্য জাহান্নামে গমনকারী কট্টর ওহাবী সউদী কথিত বাদশাহ ইবনে আজিজের মৃত্যুর পর তার কবরের ক্ষেত্রে তাদের ফতওয়ার পরিপন্থি কাজ করেছে। যেমন- কথিত বাদশাহ আজিজের কবর প্রায় এক হাত পরিমাণ উচু করেছে। দাফন করার পর তার প্রশাসনের কর্মকর্তারা যিয়ারত করেছে এবং কবরকে সামনে রেখে তারা সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করেছে; যা তারাই শিরক বলে ফতওয়া দিয়ে থাকে।
অথচ এই কট্টর ওহাবী ইহুদী বংশধর সউদী কথিত রাজা এবং তার সরকার স্বয়ং যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফে আগতদের হাত তুলে মুনাজাত করতে বাধা দেয়। এমনকি তারা পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করেছে যেন কেউ হাত তুলে দোয়া করতে না পারে।
এছাড়া তারা পবিত্র রওযা শরীফ ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিতে চেয়েছিলো, যেন কেউ সম্মানিত রওযা শরীফে যিয়ারত করতে না আসে। নাউযুবিল্লাহ!
এসব ভ্রান্ত মতবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে যারা এতোটাই কট্টর হতে পারে তাদের ক্ষেত্রে কী করে ব্যতিক্রম হতে পারে? তাদের কবর কী করে উচু হতে পারে? তাদের কবরের সামনে কী করে হাত তুলে মুনাজাত হতে পারে? তাদের ক্ষেত্রে কী শিরক হয় না?
সুতরাং তাদের প্রচারিত ফতওয়া মোতাবেক এখন কথিত বাদশাহ ইবনে আজিজের কবরও ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া উচিত। তার কবরে যিয়ারতে কেউ যেন না আসতে পারে এবং হাত তুলে দোয়া না করতে পারে সেজন্য পুলিশ মোতায়েন করা উচিত।
(১) কবর উচু করা বিদায়াত, তাই সমস্ত কবর সমান করে দিতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
(২) কবর বা মাজার শরীফ যিয়ারত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
(৩) কবরের সামনে হাত তুলে মুনাজাত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
ওহাবীরা সারা জীবনই এসমস্ত কুফরী ফতওয়া প্রচার করে মুসলমানদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি ও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে এবং করে যাচ্ছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো- সদ্য জাহান্নামে গমনকারী কট্টর ওহাবী সউদী কথিত বাদশাহ ইবনে আজিজের মৃত্যুর পর তার কবরের ক্ষেত্রে তাদের ফতওয়ার পরিপন্থি কাজ করেছে। যেমন- কথিত বাদশাহ আজিজের কবর প্রায় এক হাত পরিমাণ উচু করেছে। দাফন করার পর তার প্রশাসনের কর্মকর্তারা যিয়ারত করেছে এবং কবরকে সামনে রেখে তারা সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করেছে; যা তারাই শিরক বলে ফতওয়া দিয়ে থাকে।
অথচ এই কট্টর ওহাবী ইহুদী বংশধর সউদী কথিত রাজা এবং তার সরকার স্বয়ং যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফে আগতদের হাত তুলে মুনাজাত করতে বাধা দেয়। এমনকি তারা পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করেছে যেন কেউ হাত তুলে দোয়া করতে না পারে।
এছাড়া তারা পবিত্র রওযা শরীফ ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিতে চেয়েছিলো, যেন কেউ সম্মানিত রওযা শরীফে যিয়ারত করতে না আসে। নাউযুবিল্লাহ!
এসব ভ্রান্ত মতবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে যারা এতোটাই কট্টর হতে পারে তাদের ক্ষেত্রে কী করে ব্যতিক্রম হতে পারে? তাদের কবর কী করে উচু হতে পারে? তাদের কবরের সামনে কী করে হাত তুলে মুনাজাত হতে পারে? তাদের ক্ষেত্রে কী শিরক হয় না?
সুতরাং তাদের প্রচারিত ফতওয়া মোতাবেক এখন কথিত বাদশাহ ইবনে আজিজের কবরও ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া উচিত। তার কবরে যিয়ারতে কেউ যেন না আসতে পারে এবং হাত তুলে দোয়া না করতে পারে সেজন্য পুলিশ মোতায়েন করা উচিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন