পূজায় অশ্লীলতা ও বেশ্যাপনা হিন্দু সমাজ ব্যবস্থা ও রীতি-নীতির অংশ॥ ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে প্রকাশ্যে এসব অসভ্য রীতি পালন করতে দেয়া যাবে না
অশ্লীলতা ও বেশ্যাপনা হিন্দু সমাজ ব্যবস্থা ও রীতি-নীতির অংশ -কথাটি মোটেও মনগড়া নয়। বরং এটা হিন্দুদেরই প্রচারিত বক্তব্য। যেমন- কলকাতার রংগন চক্রবর্তী নামক এক লেখক আনন্দবাজার পত্রিকার ব্লগেও এমন কথা লিখেছে। তার বক্তব্য হচ্ছে, দুর্গাপূজা হচ্ছে বড়দের পূজা। বড়দের পূজার লাম্পট্যে ছোটবেলা থেকেই যেন হিন্দুরা অভ্যস্ত হতে পারে, সেজন্য হিন্দু বালকদের হাতেখড়ি হয় সরস্বতী পূজার মাধ্যমে। এছাড়া সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার ‘অর্ধেক জীবন’ নামক বইয়ের ৯১ পৃষ্ঠায় তার লাম্পট্যের কথা নিজেই প্রকাশ করেছে। যদিও তার বিবরণের সবটুকু প্রকাশযোগ্য নয়। তাই নমুনাস্বরূপ দুইলাইন উল্লেখ করা হলো।
সে লিখেছিলো, “মণিমেলায় প্রথমবারের পুজোর আগের রাত্রিটি আমার কাছে চিরস্মরণীয়।...প্রতিমার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক সময় সর্বাঙ্গে শিহরণ হলো।..”
বলার অপেক্ষা রাখে না, হিন্দুদের জাতি, ধর্ম, বর্ণ, সমাজ সবকিছুতেই রয়েছে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, বেশ্যাপনা আর লাম্পট্যের প্রাধান্য। তাদের ধর্মে এসব বিষয় অতি স্বাভাবিক এবং সামাজিক রীতির অন্তর্ভুক্ত। কথায় বলে, বন্যরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃ কোলে। হিন্দুদের এসব অসভ্য রীতি-নীতি তাদের মধ্যে অর্থাৎ হিন্দু অঞ্চলে নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে পালিত হলে কোনো সমস্যা ছিলো না। সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে যখন, বাংলাদেশের মতো ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে, মুসলিম সমাজে বসবাস করে প্রকাশ্যে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে, জংলীদের মতো উলু ধ্বনি দিয়ে হিন্দুরা এসব অসামাজিক রীতি-নীতি পালন করে।
একটি সভ্য সমাজে জঙ্গল থেকে উঠে আসা বিবস্ত্র মানুষের অবাধ বিচরণের মতোই বাংলাদেশে হিন্দুদের এসব অসভ্য অশালীন রীতি নীতি পালন করে যাচ্ছে। সম্প্রতি বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়েও পূজা অনুষ্ঠান হচ্ছে। আরো লোমহর্ষক খবর হচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এদেশের জাতীয় সংসদেও নাকি এবছর সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হবে! বানরকে প্রশ্রয় দিলে নাকি বানর মাথায় উঠে। এখন হিন্দুদের একই দশা দেখা যাচ্ছে। সুযোগ পেতে পেতে এখন তারা সংসদেও পূজা করার স্পর্ধা দেখাচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠী মাত্র দেড় শতাংশ। আর ভারতে শতকরা ৪০ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠী হওয়া সত্ত্বেও সেখানে অনেক অঞ্চলে প্রকাশ্যে আযান দিতে দেয়া হয় না, পবিত্র কুরবানীতে গরু জবাই নিষিদ্ধ।
সুতরাং বাংলাদেশে মাত্র ১.৫ ভাগ হিন্দুদের আস্ফালন ৯৮ ভাগ মুসলমান বরদাশত করবে না। প্রকাশ্যে বা অনুষ্ঠান করে তাদের পূজা নামক অসভ্যতা, বর্বরতা, বেহায়াপনা, পতিতাবৃত্তি এদেশে চলবে না। সরকারকে এসব নিষিদ্ধ করতেই হবে।
সে লিখেছিলো, “মণিমেলায় প্রথমবারের পুজোর আগের রাত্রিটি আমার কাছে চিরস্মরণীয়।...প্রতিমার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক সময় সর্বাঙ্গে শিহরণ হলো।..”
বলার অপেক্ষা রাখে না, হিন্দুদের জাতি, ধর্ম, বর্ণ, সমাজ সবকিছুতেই রয়েছে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, বেশ্যাপনা আর লাম্পট্যের প্রাধান্য। তাদের ধর্মে এসব বিষয় অতি স্বাভাবিক এবং সামাজিক রীতির অন্তর্ভুক্ত। কথায় বলে, বন্যরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃ কোলে। হিন্দুদের এসব অসভ্য রীতি-নীতি তাদের মধ্যে অর্থাৎ হিন্দু অঞ্চলে নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে পালিত হলে কোনো সমস্যা ছিলো না। সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে যখন, বাংলাদেশের মতো ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে, মুসলিম সমাজে বসবাস করে প্রকাশ্যে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে, জংলীদের মতো উলু ধ্বনি দিয়ে হিন্দুরা এসব অসামাজিক রীতি-নীতি পালন করে।
একটি সভ্য সমাজে জঙ্গল থেকে উঠে আসা বিবস্ত্র মানুষের অবাধ বিচরণের মতোই বাংলাদেশে হিন্দুদের এসব অসভ্য অশালীন রীতি নীতি পালন করে যাচ্ছে। সম্প্রতি বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়েও পূজা অনুষ্ঠান হচ্ছে। আরো লোমহর্ষক খবর হচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এদেশের জাতীয় সংসদেও নাকি এবছর সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হবে! বানরকে প্রশ্রয় দিলে নাকি বানর মাথায় উঠে। এখন হিন্দুদের একই দশা দেখা যাচ্ছে। সুযোগ পেতে পেতে এখন তারা সংসদেও পূজা করার স্পর্ধা দেখাচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠী মাত্র দেড় শতাংশ। আর ভারতে শতকরা ৪০ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠী হওয়া সত্ত্বেও সেখানে অনেক অঞ্চলে প্রকাশ্যে আযান দিতে দেয়া হয় না, পবিত্র কুরবানীতে গরু জবাই নিষিদ্ধ।
সুতরাং বাংলাদেশে মাত্র ১.৫ ভাগ হিন্দুদের আস্ফালন ৯৮ ভাগ মুসলমান বরদাশত করবে না। প্রকাশ্যে বা অনুষ্ঠান করে তাদের পূজা নামক অসভ্যতা, বর্বরতা, বেহায়াপনা, পতিতাবৃত্তি এদেশে চলবে না। সরকারকে এসব নিষিদ্ধ করতেই হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন