প্রাণপ্রিয় নবীজী উনাকে নিয়ে কটূক্তি করে বই প্রকাশ এদেশের মুসলমানগণ বরদাশত করবে না, অতিসত্বর এসমস্ত বইয়ের সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে তাদের মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে
কুখ্যাত ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিক লেখকদের বই প্রকাশকারী রোদেলা প্রকাশনীর
‘নবী মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠায় চরমভাবে সম্মানিত
দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের পবিত্র বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি, ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ,
অবমাননা করা হয়েছে। উক্ত বইয়ের ২৮ পৃষ্ঠায় লেখা রয়েছে, ‘তিনি আগে
মূর্তিপূজা করতেন।’ নাউযুবিল্লাহ অথচ আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজী তিনি ইরশাদ
মুবারক করেছেন, “আমি প্রেরিত হয়েছি বাদ্যযন্ত্র এবং মূর্তি ধ্বংস করার
জন্য।”
আখিরী নবী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো দূরের কথা উনার মহাসম্মানিত পূর্বপূরুষগণ উনাদের মধ্যেও কেউ মূর্তিপূজারী বা মুশরিক ছিলেন না, বরং উনাদের প্রত্যেকেই সিজদাকারী বান্দা অর্থাৎ উনারা অনেকে নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম ছিলেন। আর বাকি যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ ছিলেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকে আছে, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আপনাকে সিজদাকারীগণদের মধ্যে স্থানান্তরিত করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯, তাফসীরে কবীর ১৩/৩৮)
বইটির ১৭৯ পৃষ্ঠায় ইফকের ঘটনা নিয়ে হযরত উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র আখলাক মুবারক নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সূরা আন নূরের ১১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র আখলাক মুবারকের পবিত্রতা ঘোষণা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
বইটির পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী এমন সব বিকৃত লেখা ছাপানো হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। নাঊযুবিল্লাহ!
এখন শরীয়া মোতাবেক প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয হয়ে গেছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজী উনার বিরুদ্ধে, মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারী উক্ত বইয়ের, অনুবাদক, প্রকাশক, বইমেলা সংশ্লিষ্ট মহলের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, তাদেরকে চিহ্নিত করে মুত্যুদ- দেয়া। মুসলমানদের উচিত- তাদের স্টল, গোডাউনসহ সমস্ত দোকান ও বইগুলো পুড়িয়ে দেয়া।
এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার যদি মুরতাদের প্রশ্রয়দাতা ও সহযোগী না হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই এসব প্রকাশনার সাথে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদণ্ড দেয়া।
আখিরী নবী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো দূরের কথা উনার মহাসম্মানিত পূর্বপূরুষগণ উনাদের মধ্যেও কেউ মূর্তিপূজারী বা মুশরিক ছিলেন না, বরং উনাদের প্রত্যেকেই সিজদাকারী বান্দা অর্থাৎ উনারা অনেকে নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম ছিলেন। আর বাকি যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ ছিলেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকে আছে, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) আপনাকে সিজদাকারীগণদের মধ্যে স্থানান্তরিত করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯, তাফসীরে কবীর ১৩/৩৮)
বইটির ১৭৯ পৃষ্ঠায় ইফকের ঘটনা নিয়ে হযরত উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র আখলাক মুবারক নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সূরা আন নূরের ১১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র আখলাক মুবারকের পবিত্রতা ঘোষণা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
বইটির পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী এমন সব বিকৃত লেখা ছাপানো হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। নাঊযুবিল্লাহ!
এখন শরীয়া মোতাবেক প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয হয়ে গেছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজী উনার বিরুদ্ধে, মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারী উক্ত বইয়ের, অনুবাদক, প্রকাশক, বইমেলা সংশ্লিষ্ট মহলের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, তাদেরকে চিহ্নিত করে মুত্যুদ- দেয়া। মুসলমানদের উচিত- তাদের স্টল, গোডাউনসহ সমস্ত দোকান ও বইগুলো পুড়িয়ে দেয়া।
এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার যদি মুরতাদের প্রশ্রয়দাতা ও সহযোগী না হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই এসব প্রকাশনার সাথে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদণ্ড দেয়া।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন