মমতার বাংলাদেশ সফর: উদ্দেশ্য কি ??
দুই বাংলার সম্পর্ক উন্নয়ন, নাকি কলকাতার সিনেমার অবাধ মার্কেট সৃষ্টি ?
সম্প্রতি মমতা বানর্জী বাংলাদেশে এসে তিস্তার পানি নামক স্বপ্নের কথা শুনিয়েছে। কিন্তু তিস্তার পানির কথা বলা মমতার আসার মূল উদ্দেশ্য ছিলো বলে মনে হয়নি, তার সফর সঙ্গী ও আলোচনার বিষয়বস্তু দেখে মনে হয়েছে ভিন্ন কিছু।
মমতার সফরের মূল উদ্দেশ্য যে বাংলাদেশে কলকাতার সিনেমার অবাধ মার্কেট
সৃষ্টি করা তা নিচের নিউজগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন। খবরটি দেখুন:
“মমতা বলেছে, ‘দুই দেশের সিনেমা শিল্প নিয়ে অনেক জট রয়েছে। আমি সেগুলো খোলার চেষ্টা করছি।’ এই জট খুলেতে মমতা বাংলাদেশ থেকে তিনজন ও ভারত থেকে তিনজন নিয়ে একটি কমিটি করার প্রস্তাব দেয়। কমিটির চেয়ারম্যান বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে করার প্রস্তাব দেয়। নূর বাংলাদেশের তিনজন প্রতিনিধি ঠিক করবে। আর পশ্চিমবঙ্গ থেকে সে প্রতিনিধি হলো চলচিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ, অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায় ও শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস-এর কর্ণধার শ্রী শ্রীকান্ত মোহতা। তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেত্রী আরো বলেছে, ‘কলকাতায় বাংলাদেশ চলচিত্র উৎসব করুক। বাংলাদেশে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব করুক।’ (সূত্র: http://www.amaderbarisal.com/news/86371.aspx)
পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র নায়ক ও ভারতের লোকসভার সদস্য দেবও ন্যাকো সুরে তাদের আগমনের উদ্দেশ্য বলেছে: “প্লিজ, দুই বাংলা এক করে দাও” (http://goo.gl/uRIh8C, মানে বাংলাদেশের জন্য কলকাতার সিনেমা উন্মুক্ত করে দাও)
উল্লেখ্য, কলকাতার সিনেমা মার্কেট বহুদিন ধরে মৃতপ্রায় অবস্থায় রয়েছে। এমন অবস্থা যে, যে কোন সময় খাদ্যের অভাবে মৃত্যুর ঘটবে টালিউডের। এ সম্পর্কে ৭ মাস আগে কলকাতার আনন্দ বাজারের বরাত দিয়ে বিডি নিউজ২৪ডটকমের একটি রিপোর্ট দেখুন:
নড়বড়ে টালিগঞ্জ: নজর বাংলাদেশে?
“গত এক বছরে লগ্নির টাকা তুলতে পেরেছে মাত্র দুটি সিনেমা। পরিস্থিতি উন্নয়নে সমাধান হচ্ছে, বাংলাদেশের বাজারেও সিনেমা মুক্তির বন্দোবস্ত করা।” (http://bangla.bdnews24.com/glitz/article828184.bdnews)
বাংলাদেশে যেই গল্পই শুনাক চতুর মমতা, তার মূল উদ্দেশ্য যে ভিন্ন, সেটার তার সফর সঙ্গী হিসেবে একগাদা নায়ক-প্রযোজক দেখলে সহজেই অনুমেয়। তবে দুঃখ লাগে মুসলমানদের জন্য। তাদেরকে যদি কাফিররা একদলা ‘গু’ এনে বলে ‘নে খা’। মুসলমানরা কাফিরদের সেই ‘গু’ নিয়ে বিনা দ্বিধায় খাওয়া শুরু করবে, আর বলবে
“উফ ! কাফিরের গু! কি মজা”।
“মমতা বলেছে, ‘দুই দেশের সিনেমা শিল্প নিয়ে অনেক জট রয়েছে। আমি সেগুলো খোলার চেষ্টা করছি।’ এই জট খুলেতে মমতা বাংলাদেশ থেকে তিনজন ও ভারত থেকে তিনজন নিয়ে একটি কমিটি করার প্রস্তাব দেয়। কমিটির চেয়ারম্যান বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে করার প্রস্তাব দেয়। নূর বাংলাদেশের তিনজন প্রতিনিধি ঠিক করবে। আর পশ্চিমবঙ্গ থেকে সে প্রতিনিধি হলো চলচিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ, অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায় ও শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস-এর কর্ণধার শ্রী শ্রীকান্ত মোহতা। তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেত্রী আরো বলেছে, ‘কলকাতায় বাংলাদেশ চলচিত্র উৎসব করুক। বাংলাদেশে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব করুক।’ (সূত্র: http://www.amaderbarisal.com/news/86371.aspx)
পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র নায়ক ও ভারতের লোকসভার সদস্য দেবও ন্যাকো সুরে তাদের আগমনের উদ্দেশ্য বলেছে: “প্লিজ, দুই বাংলা এক করে দাও” (http://goo.gl/uRIh8C, মানে বাংলাদেশের জন্য কলকাতার সিনেমা উন্মুক্ত করে দাও)
উল্লেখ্য, কলকাতার সিনেমা মার্কেট বহুদিন ধরে মৃতপ্রায় অবস্থায় রয়েছে। এমন অবস্থা যে, যে কোন সময় খাদ্যের অভাবে মৃত্যুর ঘটবে টালিউডের। এ সম্পর্কে ৭ মাস আগে কলকাতার আনন্দ বাজারের বরাত দিয়ে বিডি নিউজ২৪ডটকমের একটি রিপোর্ট দেখুন:
নড়বড়ে টালিগঞ্জ: নজর বাংলাদেশে?
“গত এক বছরে লগ্নির টাকা তুলতে পেরেছে মাত্র দুটি সিনেমা। পরিস্থিতি উন্নয়নে সমাধান হচ্ছে, বাংলাদেশের বাজারেও সিনেমা মুক্তির বন্দোবস্ত করা।” (http://bangla.bdnews24.com/glitz/article828184.bdnews)
বাংলাদেশে যেই গল্পই শুনাক চতুর মমতা, তার মূল উদ্দেশ্য যে ভিন্ন, সেটার তার সফর সঙ্গী হিসেবে একগাদা নায়ক-প্রযোজক দেখলে সহজেই অনুমেয়। তবে দুঃখ লাগে মুসলমানদের জন্য। তাদেরকে যদি কাফিররা একদলা ‘গু’ এনে বলে ‘নে খা’। মুসলমানরা কাফিরদের সেই ‘গু’ নিয়ে বিনা দ্বিধায় খাওয়া শুরু করবে, আর বলবে
“উফ ! কাফিরের গু! কি মজা”।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন