হিন্দুদের পূজা মন্দির ব্যতীত অন্যকোথাও করার অনুমতি দেয়া যাবে না। স্কুল-কলেজ, রাস্তা-ঘাটে যত্রতত্র পূজা অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করতে হবে
গত শনিবার (২৪ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈ.) দেশের চলমান সহিংসতায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠেয় সরস্বতী পূজা বাতিল ঘোষণা করেছে সরকার। তবে স্থান পরিবর্তন করে সংসদ ভবনের পাশে অবস্থিত রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সরিয়ে নেয়া হয়েছে একই আয়োজনকে। সংসদের ডেপুটি সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস এম সাদরুল আহমেদ এ ব্যাপারে বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলার কথা বিবেচনা করে সংসদ ভবনে সরস্বতী পূজা বাতিল করা হয়েছে।’ (খবর: বাংলামেইল২৪.কম)
বিষয়টা এমন দাঁড়ালো যে, সংসদ ভবনে আগুন নিয়ে সার্কাস খেলার একটি আয়োজন হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু সংসদের পরিবেশ নষ্ট ও আগুন লেগে গিয়ে সংসদ ভবনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা আছে বিধায় তার স্থান পরিবর্তন করে স্কুলের মাঠে করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। এখানে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগ্রত হয়, স্কুলে কি পরিবেশ নষ্ট হওয়ার ও আগুন লেগে স্কুলের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই? নাকি সংসদে আগুন লাগার চেয়ে স্কুলে আগুন লাগলে কম ক্ষতি হবে- ব্যাপারটি কি এমন?
বলা হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সংসদ ভবনে পূজার আয়োজন নিষেধ করা হয়েছে। বেশ ভালো কথা। তাহলে যে পূজা অনুষ্ঠানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করতে হয়, সে পূজা অনুষ্ঠান স্কুলে কিংবা অন্যত্র হলে কী নিরাপদ? বরং একমাত্র পূজার নির্ধারিত স্থান তথা মন্দির ব্যতীত অন্য যে কোনো স্থানে পূজার আয়োজন হলে সেখানে আইনশৃঙ্খলার বিঘœ ঘটতে পারে। আর পরিবেশের ক্ষতিসহ নানাবিধ সমস্যা তো আছেই। পূজার জন্য যেহেতু হিন্দুদের মন্দির রয়ে গেছে। সুতরাং মন্দিরেই হিন্দুদের পূজা করতে হবে, অন্যত্র নয়। এ ব্যাপার প্রশাসনকে আরো কঠোর হতে হবে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাস্তাÑঘাটে, যত্রতত্র সরস্বতী পূজার আয়োজন নিষিদ্ধ করতে হবে।
বিষয়টা এমন দাঁড়ালো যে, সংসদ ভবনে আগুন নিয়ে সার্কাস খেলার একটি আয়োজন হওয়ার কথা ছিলো কিন্তু সংসদের পরিবেশ নষ্ট ও আগুন লেগে গিয়ে সংসদ ভবনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা আছে বিধায় তার স্থান পরিবর্তন করে স্কুলের মাঠে করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। এখানে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগ্রত হয়, স্কুলে কি পরিবেশ নষ্ট হওয়ার ও আগুন লেগে স্কুলের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই? নাকি সংসদে আগুন লাগার চেয়ে স্কুলে আগুন লাগলে কম ক্ষতি হবে- ব্যাপারটি কি এমন?
বলা হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সংসদ ভবনে পূজার আয়োজন নিষেধ করা হয়েছে। বেশ ভালো কথা। তাহলে যে পূজা অনুষ্ঠানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করতে হয়, সে পূজা অনুষ্ঠান স্কুলে কিংবা অন্যত্র হলে কী নিরাপদ? বরং একমাত্র পূজার নির্ধারিত স্থান তথা মন্দির ব্যতীত অন্য যে কোনো স্থানে পূজার আয়োজন হলে সেখানে আইনশৃঙ্খলার বিঘœ ঘটতে পারে। আর পরিবেশের ক্ষতিসহ নানাবিধ সমস্যা তো আছেই। পূজার জন্য যেহেতু হিন্দুদের মন্দির রয়ে গেছে। সুতরাং মন্দিরেই হিন্দুদের পূজা করতে হবে, অন্যত্র নয়। এ ব্যাপার প্রশাসনকে আরো কঠোর হতে হবে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাস্তাÑঘাটে, যত্রতত্র সরস্বতী পূজার আয়োজন নিষিদ্ধ করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন