রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে প্রধান বিচারক পদে হিন্দু থাকলে কি সমস্যা? -এমন প্রশ্নকারীরা ইতিহাস জ্ঞানশূন্য ও অজ্ঞ
অনেকেই প্রশ্ন উত্থাপন করছে যে, প্রধান বিচারক হিন্দু হলে সমস্যা কি? সে তার দায়িত্ব ঠিক মতো পালন করলেইতো হলো। যাদের মনে এমন প্রশ্ন জাগ্রত হচ্ছে, নিশ্চিত তাদের ইতিহাস সম্পর্কে পড়াশোনা নেই। হিন্দুদের সাম্প্রদায়িক ও ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব সম্পর্কে তাদের জানা নেই। ভারতে সাতশ’ বছর মুসলমানদের শাসন এবং তাদের পতনের ইতিহাস সম্পর্কেও প্রশ্নকারীরা অজ্ঞ।
বলা হয়, যে জাতি তার ইতিহাস জানে না, সে জাতি কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না। তবে মুসলমানদের জন্য ইতিহাস জানার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ও সহজ উপায় হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক মুশরিকদের সম্পর্কে কী বলে দিয়েছেন সেটা জানা। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
যেহেতু মুসলমান দাবিদার মাত্রই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার উপর বিশ্বাসী, তাই হিন্দুরা যে মুসলমানদের প্রধান শত্রু -এ বিষয়টা নিশ্চিত হতে উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফই যথেষ্ট। এছাড়া ভারতে মুসলমানদের বর্তমান অবস্থা দেখেও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবতার চাক্ষুস প্রমাণ পাওয়া যায়।
এখন হিন্দুদের সম্পর্কে অতীত, বর্তমান এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ জানার পরেও হিন্দুদের পক্ষে প্রশ্ন তোলা, তাদের বিশ্বাস করা, তাদেরকে প্রশ্রয় দেয়া হবে চরম আত্মঘাতি। এছাড়া (সরকারের জন্য) মুসলমানদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে মুসলমানদের সাথেই প্রতারণার শামিল হবে।
বলা হয়, যে জাতি তার ইতিহাস জানে না, সে জাতি কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না। তবে মুসলমানদের জন্য ইতিহাস জানার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ও সহজ উপায় হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক মুশরিকদের সম্পর্কে কী বলে দিয়েছেন সেটা জানা। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “নিশ্চয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
যেহেতু মুসলমান দাবিদার মাত্রই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার উপর বিশ্বাসী, তাই হিন্দুরা যে মুসলমানদের প্রধান শত্রু -এ বিষয়টা নিশ্চিত হতে উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফই যথেষ্ট। এছাড়া ভারতে মুসলমানদের বর্তমান অবস্থা দেখেও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবতার চাক্ষুস প্রমাণ পাওয়া যায়।
এখন হিন্দুদের সম্পর্কে অতীত, বর্তমান এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ জানার পরেও হিন্দুদের পক্ষে প্রশ্ন তোলা, তাদের বিশ্বাস করা, তাদেরকে প্রশ্রয় দেয়া হবে চরম আত্মঘাতি। এছাড়া (সরকারের জন্য) মুসলমানদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে মুসলমানদের সাথেই প্রতারণার শামিল হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন