পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানীর দায়ে বই নিষিদ্ধ, বাজেয়াপ্ত হয় অনেক দেশেই, তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কেন হবে না? উচ্চ আদালতে কে রুল হয় না? তবে কি ধর্ম অবমাননার সাথে সরকারও জড়িত?
বই বাজেয়াপ্ত বা নিষিদ্ধের ইতিহাসের শেষ নেই। যদিও সব বই নিষেধাজ্ঞার কারণ এক নয়। কোনটি ধর্ম অবমাননা, কোনটি রাষ্ট্র অবমাননা, কোনটি ভাষা বিকৃতি ইত্যাদি নানা কারণে বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার বই নিষিদ্ধ হয়েছে। অনেক অমুসলিম দেশেও ইসলামবিদ্বেষী বই প্রকাশের পর তা নিষিদ্ধ হওয়ার নজির আছে।
যেমন, কট্টর ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক তসলিমা নাসরিনের রচিত ‘আমার মেয়েবেলা’র তৃতীয় খ- ‘দ্বি-খণ্ডিত’ বইটি নিষিদ্ধ হয় পশ্চিমবঙ্গে ২৮ নভেম্বর, ২০০৩ ঈসায়ী সালে। বাংলাদেশে ‘ক’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ‘দ্বি-খ-িত’ নামে বইটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি চরম বিদ্বেষমূলক বক্তব্য থাকার অভিযোগে ‘পশ্চিমবঙ্গ’ সরকার বইিট নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
বাংলাদেশেও ইতঃপূর্বে বহু বই নিষিদ্ধ হয়েছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তি, অবমাননার কারণে। যেমন- কুখ্যাত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ রচিত ‘নারী’ বইটির আগাগোড়াই পবিত্র ইসলাম ধর্মবিদ্বেষিতা আর অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ ছিলো। ১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন সরকার বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া তারই রচিত ‘উতল হাওয়া’ বইটিতে ইসলামবিরোধী তথ্য থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বইটিকে নিষিদ্ধ করে দেয় ২০০২ ঈসায়ী সালের আগস্ট মাসে। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়, এই বই ধর্মীয় সম্প্রীতিতে আঘাত হানতে পারে।
এছাড়াও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ ঈসায়ী সালে ‘সেই সব অন্ধকার’ নামক একটি বই নিষিদ্ধ হয় পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে কূটক্তি থাকার অভিযোগে।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননার কারণে এমন নিষিদ্ধ বইয়ের তালিকা প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এই দেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান থাকা সত্ত্বেও, মুসলমানদের নির্বাচিত ও প্রতিনিধিত্বকারী সরকার থাকা সত্ত্বেও এখানে কি করে চরম ইসলামবিদ্বেষী ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানীকর বই প্রকাশিত হয়? কি করে ইসলাম বিদ্বেষী মহল ৯৮% মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে বই প্রকাশ করা দুঃসাহস দেখায়? রোদেলা প্রকাশনী, জাগৃতি প্রকাশনী, অঙ্কুর প্রকাশনী, জনান্তিক প্রকাশনী, মীরা প্রকাশনী, মুক্তচিন্তা প্রকাশনী প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান গুলি এদেশে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী বই প্রকাশ করে মুসলমানদের অন্তরে কুঠারাঘাত করে যাচ্ছে? এসবের জন্য কেন এদেশের উচ্চ আদালতে স্বপ্রণোদিত রুল জারি হয় না?
সরকার, আইন বিভাগ ও প্রশাসনের নীরবতায় এটাই প্রমাণিত হচ্ছে যে, এসব ইসলামবিদ্বেষী ও পবিত্র ধর্ম অবমাননাকারী বইগুলো প্রকাশনায় ও প্রচারণায় সরকারি সমর্থন ও সহযোগিতা আছে। আর সরকার নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইলে, এসব গ্রন্থ প্রকাশক, লেখক, অনুবাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করতে হবে এবং এসব বই ও প্রকাশনীসমূহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
যেমন, কট্টর ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক তসলিমা নাসরিনের রচিত ‘আমার মেয়েবেলা’র তৃতীয় খ- ‘দ্বি-খণ্ডিত’ বইটি নিষিদ্ধ হয় পশ্চিমবঙ্গে ২৮ নভেম্বর, ২০০৩ ঈসায়ী সালে। বাংলাদেশে ‘ক’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ‘দ্বি-খ-িত’ নামে বইটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি চরম বিদ্বেষমূলক বক্তব্য থাকার অভিযোগে ‘পশ্চিমবঙ্গ’ সরকার বইিট নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
বাংলাদেশেও ইতঃপূর্বে বহু বই নিষিদ্ধ হয়েছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তি, অবমাননার কারণে। যেমন- কুখ্যাত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ রচিত ‘নারী’ বইটির আগাগোড়াই পবিত্র ইসলাম ধর্মবিদ্বেষিতা আর অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ ছিলো। ১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন সরকার বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া তারই রচিত ‘উতল হাওয়া’ বইটিতে ইসলামবিরোধী তথ্য থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বইটিকে নিষিদ্ধ করে দেয় ২০০২ ঈসায়ী সালের আগস্ট মাসে। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়, এই বই ধর্মীয় সম্প্রীতিতে আঘাত হানতে পারে।
এছাড়াও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ ঈসায়ী সালে ‘সেই সব অন্ধকার’ নামক একটি বই নিষিদ্ধ হয় পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে কূটক্তি থাকার অভিযোগে।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননার কারণে এমন নিষিদ্ধ বইয়ের তালিকা প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এই দেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান থাকা সত্ত্বেও, মুসলমানদের নির্বাচিত ও প্রতিনিধিত্বকারী সরকার থাকা সত্ত্বেও এখানে কি করে চরম ইসলামবিদ্বেষী ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানীকর বই প্রকাশিত হয়? কি করে ইসলাম বিদ্বেষী মহল ৯৮% মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে বই প্রকাশ করা দুঃসাহস দেখায়? রোদেলা প্রকাশনী, জাগৃতি প্রকাশনী, অঙ্কুর প্রকাশনী, জনান্তিক প্রকাশনী, মীরা প্রকাশনী, মুক্তচিন্তা প্রকাশনী প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান গুলি এদেশে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী বই প্রকাশ করে মুসলমানদের অন্তরে কুঠারাঘাত করে যাচ্ছে? এসবের জন্য কেন এদেশের উচ্চ আদালতে স্বপ্রণোদিত রুল জারি হয় না?
সরকার, আইন বিভাগ ও প্রশাসনের নীরবতায় এটাই প্রমাণিত হচ্ছে যে, এসব ইসলামবিদ্বেষী ও পবিত্র ধর্ম অবমাননাকারী বইগুলো প্রকাশনায় ও প্রচারণায় সরকারি সমর্থন ও সহযোগিতা আছে। আর সরকার নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইলে, এসব গ্রন্থ প্রকাশক, লেখক, অনুবাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করতে হবে এবং এসব বই ও প্রকাশনীসমূহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন