গ্যাসের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে সম্মানিত ‘ওহী নাযিল’ শব্দদ্বয় নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রপ করার জন্য কথিত অধ্যাপক শামসুল আলমকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে, অন্যথায় সরকারকে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী তারিখ টিসিবি অডিটরিয়ামে তিতাসের গ্যাসের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে তিতাসের পরিচালক (অর্থ) বলেন, ‘সরকার গ্যাসের পণ্যমূল্য প্রতিহাজার ঘনমিটার ২৫ টাকা করার নির্দেশ দিয়েছে। সে কারণে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।’
সরকারের এই নির্দেশনা কিভাবে আসলো, চিঠির মাধ্যমে নাকি মৌখিক- এই বিষয়ে প্রশ্ন তোলে ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম। এক পর্যায়ে সে বলেছে, “আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?... আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই। ...অতীতে এভাবে অনেক ওহী নাযিল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এটাও তেমনি একটি বিষয়।” (সূত্র: পেট্রোবাংলা আতঙ্কিত!, বাংলানিউজ২৪. কম, ০৩/০২/২০১৫ঈসায়ী)
ক্যাবের উপদেষ্টা শামসুল আলম এখানে ‘সরকারের নির্দেশনাকে’ কেন্দ্র করে এই পবিত্র বিষয়টি ব্যঙ্গ অর্থে প্রকাশ করেছে, পবিত্র ওহী নিয়ে বিদ্রƒপ করেছে। সে বলেছে, ‘আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?’ এরপর সে বলেছে, ‘আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ অর্থাৎ তার উচ্চারিত ‘ওহী নাযিল’ শব্দটি গিয়ে মিললো প্রথমে দারোয়ান-পিয়নের সাথে। এরপর প্রশ্ন উঠলো পবিত্র ‘ওহী’ উনার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে। অর্থাৎ দারোয়ান-পিয়নও পবিত্র ওহী নাযিল করতে পারে এবং পবিত্র ওহী উনার ‘কোনো ভিত্তি নেই’, ‘অযৌক্তিক’। নাঊযুবিল্লাহ!
অথচ ‘ওহী’ বিষয়টি পবিত্র দ্বীন ইসলামে অত্যন্ত সম্মানিত ও পবিত্র একটি বিষয়। এ বিষয়টি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রেরিত নবী এবং রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এছাড়াও দ্বীন ইসলাম উনার সত্যতা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্রতার বিষয়ের সাথেও সম্পৃক্ত। পবিত্র ওহী সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি বলেন, “তিনি (হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওহী ব্যতীত নিজ থেকে কোনো কথা বলেন না ।”
(পবিত্র সূরা নজম শরীফ)
এছাড়া পবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নাযিলকৃত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সত্যতা, নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন, ‘এটি এমন একটি কিতাব, যাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।’ (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ)
অথচ জাহিল শামসুল আলম এই পবিত্র ‘ওহী নাযিল’ বিষয়টিকে ‘অযৌক্তিক’, ‘ভিত্তিহীন’, ‘ভূতুড়ে’ বক্তব্যের সাথে তুলনা করে ব্যঙ্গাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
কথিত অধ্যাপক শামসুল আলমের এমন ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। সুতরাং এসব কুফরী বক্তব্যের জন্য তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সরকারকে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের দায়ে মামলা দায়ের করে, উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে।
সরকারের এই নির্দেশনা কিভাবে আসলো, চিঠির মাধ্যমে নাকি মৌখিক- এই বিষয়ে প্রশ্ন তোলে ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম। এক পর্যায়ে সে বলেছে, “আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?... আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই। ...অতীতে এভাবে অনেক ওহী নাযিল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এটাও তেমনি একটি বিষয়।” (সূত্র: পেট্রোবাংলা আতঙ্কিত!, বাংলানিউজ২৪. কম, ০৩/০২/২০১৫ঈসায়ী)
ক্যাবের উপদেষ্টা শামসুল আলম এখানে ‘সরকারের নির্দেশনাকে’ কেন্দ্র করে এই পবিত্র বিষয়টি ব্যঙ্গ অর্থে প্রকাশ করেছে, পবিত্র ওহী নিয়ে বিদ্রƒপ করেছে। সে বলেছে, ‘আপনি দারোয়ান না-কী পিয়নের কাছে নির্দেশনা পেয়েছেন?’ এরপর সে বলেছে, ‘আপনার প্রস্তাবের কোনো ভিত্তি নেই। এই প্রস্তাব ভুতুড়ে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ অর্থাৎ তার উচ্চারিত ‘ওহী নাযিল’ শব্দটি গিয়ে মিললো প্রথমে দারোয়ান-পিয়নের সাথে। এরপর প্রশ্ন উঠলো পবিত্র ‘ওহী’ উনার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে। অর্থাৎ দারোয়ান-পিয়নও পবিত্র ওহী নাযিল করতে পারে এবং পবিত্র ওহী উনার ‘কোনো ভিত্তি নেই’, ‘অযৌক্তিক’। নাঊযুবিল্লাহ!
অথচ ‘ওহী’ বিষয়টি পবিত্র দ্বীন ইসলামে অত্যন্ত সম্মানিত ও পবিত্র একটি বিষয়। এ বিষয়টি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রেরিত নবী এবং রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এছাড়াও দ্বীন ইসলাম উনার সত্যতা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্রতার বিষয়ের সাথেও সম্পৃক্ত। পবিত্র ওহী সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি বলেন, “তিনি (হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওহী ব্যতীত নিজ থেকে কোনো কথা বলেন না ।”
(পবিত্র সূরা নজম শরীফ)
এছাড়া পবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নাযিলকৃত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সত্যতা, নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন, ‘এটি এমন একটি কিতাব, যাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।’ (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ)
অথচ জাহিল শামসুল আলম এই পবিত্র ‘ওহী নাযিল’ বিষয়টিকে ‘অযৌক্তিক’, ‘ভিত্তিহীন’, ‘ভূতুড়ে’ বক্তব্যের সাথে তুলনা করে ব্যঙ্গাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
কথিত অধ্যাপক শামসুল আলমের এমন ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। সুতরাং এসব কুফরী বক্তব্যের জন্য তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সরকারকে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের দায়ে মামলা দায়ের করে, উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন