গণতন্ত্র জনগণের নয়। গণতন্ত্র অবরোধের, গণতন্ত্র হরতালের, গণতন্ত্র হচ্ছে রাজনৈতিক দল তথা ক্ষমতালোভীদের হাতিয়ার। কিন্তু এই গণতন্ত্র দিয়ে জনগণ কি পাচ্ছে? স্বাধীনতার পর থেকে ৪২ বছরে গণতন্ত্র জনগণকে কী দিয়েছে? আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, ভয়, বোমার বিকট শব্দ, আগুনের লেলিহান শিখা, অগ্নিদগ্ধ কোনো নিরপরাধ যাত্রীর আর্তনাদ, রক্তাক্ত লাশ এসব ছাড়াও গণতন্ত্র জনগণকে দিয়ে যাচ্ছে হতাশা, ব্যবসায় দুর্দশা, কৃষকের কান্না আর ভোক্তাদের নাভিশ্বাস।
কথায় বলে হারামে আরাম নাই। মূল কথাটা হচ্ছে, হারাম থেকে হারামই বের হয়, যেরূপ আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। স্বঘোষিত অবৈধ সন্তান আব্রাহাম লিঙ্কনের এই গণতন্ত্র মূলত বস্তাপচা আবর্জনা, বিষাক্ত ও ক্ষতিকারক। এই কথিত শাসন ব্যবস্থা কখনো কোনো দেশেই শান্তি আনতে পারনি, পারছে না এবং পারবে না।
এমনকি গণতন্ত্রের পাহারাদার খোদ যুক্তরাষ্ট্রেও শান্তি নেই। সেখানে আছে, ধনী-গরিব ও বর্ণ বৈষম্য, বেকারত্ব, চরম দারিদ্র্যতা ও বিশৃঙ্খল জীবন ব্যবস্থা। মূলত দেশে দেশে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে গণতন্ত্রের প্রচার করা হয় সম্মানিত ও শান্তির দ্বীন ইসলাম শান্তির পথ থেকে মানুষকে সরিয়ে নেয়ার কূ-উদ্দেশ্যে। কাফিরদের প্রবর্তিত এই শাসন (শোষন) ব্যবস্থা সর্বত্র প্রচলন ঘটানোর মাধ্যমে মূলত মুসলমানদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত শরীয়া আইন ও পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা থেকে সরিয়ে কাফিরদের পথেই পরিচালিত করানো হচ্ছে। যা পথহারা মুসলমান আজো পর্যন্ত উপলব্ধি করতে পারেনি।
এই গণতন্ত্র আমাদের কি দিচ্ছে সেটা বলার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রতিটা মানুষই আজ রূহানী, মানসিক, শারীরিক যতো ব্যাধিতে আক্রান্ত সেসব ব্যাধির মূল উপসর্গই হচ্ছে এই বিষাক্ত গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের বিষবাষ্পে ‘শান্তি’ আজ মৃতপ্রায়।
বলাবাহুল্য, এই অবরোধ, হরতাল, লংমার্চ, কুশপুত্তলিকা দাহ, জ্বালাও-পোড়াও, খুন-গুম, সংঘর্ষ এসবই রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতন্ত্র ছাড়া এসব হয় না আবার এসব ছাড়া গণতন্ত্রও হয় না। কারণ ‘বিরোধী দল’, হরতাল, লংমার্চ, আন্দোলন এসব গণতন্ত্রেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং অধিকার। কিন্তু শান্তির ধর্ম সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলামে এ সবকিছুই হারাম এবং হারাম। আমরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে হারাম গণতন্ত্র চাই না, শান্তিময় ইসলাম চাই।
কথায় বলে হারামে আরাম নাই। মূল কথাটা হচ্ছে, হারাম থেকে হারামই বের হয়, যেরূপ আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। স্বঘোষিত অবৈধ সন্তান আব্রাহাম লিঙ্কনের এই গণতন্ত্র মূলত বস্তাপচা আবর্জনা, বিষাক্ত ও ক্ষতিকারক। এই কথিত শাসন ব্যবস্থা কখনো কোনো দেশেই শান্তি আনতে পারনি, পারছে না এবং পারবে না।
এমনকি গণতন্ত্রের পাহারাদার খোদ যুক্তরাষ্ট্রেও শান্তি নেই। সেখানে আছে, ধনী-গরিব ও বর্ণ বৈষম্য, বেকারত্ব, চরম দারিদ্র্যতা ও বিশৃঙ্খল জীবন ব্যবস্থা। মূলত দেশে দেশে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে গণতন্ত্রের প্রচার করা হয় সম্মানিত ও শান্তির দ্বীন ইসলাম শান্তির পথ থেকে মানুষকে সরিয়ে নেয়ার কূ-উদ্দেশ্যে। কাফিরদের প্রবর্তিত এই শাসন (শোষন) ব্যবস্থা সর্বত্র প্রচলন ঘটানোর মাধ্যমে মূলত মুসলমানদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত শরীয়া আইন ও পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা থেকে সরিয়ে কাফিরদের পথেই পরিচালিত করানো হচ্ছে। যা পথহারা মুসলমান আজো পর্যন্ত উপলব্ধি করতে পারেনি।
এই গণতন্ত্র আমাদের কি দিচ্ছে সেটা বলার কোনো প্রয়োজন নেই। প্রতিটা মানুষই আজ রূহানী, মানসিক, শারীরিক যতো ব্যাধিতে আক্রান্ত সেসব ব্যাধির মূল উপসর্গই হচ্ছে এই বিষাক্ত গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের বিষবাষ্পে ‘শান্তি’ আজ মৃতপ্রায়।
বলাবাহুল্য, এই অবরোধ, হরতাল, লংমার্চ, কুশপুত্তলিকা দাহ, জ্বালাও-পোড়াও, খুন-গুম, সংঘর্ষ এসবই রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতন্ত্র ছাড়া এসব হয় না আবার এসব ছাড়া গণতন্ত্রও হয় না। কারণ ‘বিরোধী দল’, হরতাল, লংমার্চ, আন্দোলন এসব গণতন্ত্রেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং অধিকার। কিন্তু শান্তির ধর্ম সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলামে এ সবকিছুই হারাম এবং হারাম। আমরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে হারাম গণতন্ত্র চাই না, শান্তিময় ইসলাম চাই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন