চীনে বোরকা নিষিদ্ধ! মুসলিম জাতির কাছ থেকে সভ্যতা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিখে এখন মুসলমানদের উপরই যুলুম নির্যাতন করছে উগ্রপন্থী নাস্তিক চীন সরকার
গতকাল চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে উগ্রপন্থী নাস্তিক চীনা সরকার। এর একদিন আগে ৬ জন মুসলমানকে গুলি করে হত্যা করে সরকারি বাহিনী। ঐ ছয়জন বিস্ফোরক দ্রব্য বহন করছিলো বলে দাবি করে চীন সরকার। আর বোরকার মধ্যে বিস্ফোরক বহন হতে পারে, এই সমস্ত উদ্ভট কারণ উপস্থাপন করে পরের দিন নিষিদ্ধ হলো বোরকা। (সংবাদসূত্র: চায়না ডিজিটাল টাইমস/১২ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈসায়ী; বিডিনিউজ২৪.কম/১৫ জানুয়ারাী, ২০১৫ ঈসায়ী)
এছাড়াও গত ৭ আগস্ট, ২০১৪ ঈসায়ী তারিখ সংবাদ পাওয়া যায়, চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে দাড়ি রাখা ও বোরকা পরা নিষিদ্ধ করেছে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক সরকার। (সংবাদসূত্র: ঢাকা টাইমস, ৭ আগষ্ট, ২০১৪ঈসায়ী)
অথচ চীনের ইতিহাসে দেখা যায়, চীনে মুসলমানগণ উনাদের আগমনের পূর্বে অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আলো পাওয়ার আগে এই চীন ছিলো চরম অন্ধকারে, অসভ্যতা, বর্বরতা, জীবিত মানুষ খেয়ে ফেলা ছিলো তাদের স্বাভাবিক জীবন। পরবর্তীতে মুসলমান উনারাই এই চীনকে আবাদ করেন, সভ্যতা শেখান, বস্ত্র পরা, ভালো খাদ্য খাওয়া, পরিষ্কার জীবনযাপন পদ্ধতিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষা দেন।
এছাড়াও গত ৭ আগস্ট, ২০১৪ ঈসায়ী তারিখ সংবাদ পাওয়া যায়, চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে দাড়ি রাখা ও বোরকা পরা নিষিদ্ধ করেছে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক সরকার। (সংবাদসূত্র: ঢাকা টাইমস, ৭ আগষ্ট, ২০১৪ঈসায়ী)
অথচ চীনের ইতিহাসে দেখা যায়, চীনে মুসলমানগণ উনাদের আগমনের পূর্বে অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আলো পাওয়ার আগে এই চীন ছিলো চরম অন্ধকারে, অসভ্যতা, বর্বরতা, জীবিত মানুষ খেয়ে ফেলা ছিলো তাদের স্বাভাবিক জীবন। পরবর্তীতে মুসলমান উনারাই এই চীনকে আবাদ করেন, সভ্যতা শেখান, বস্ত্র পরা, ভালো খাদ্য খাওয়া, পরিষ্কার জীবনযাপন পদ্ধতিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষা দেন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন