গণতন্ত্র মানেই বিরোধী দল থাকবে। বিরোধী দল মানেই ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্বপর্যন্ত সরকার পতনের আন্দোলন করতেই থাকবে। আন্দোলন মানেই হরতাল, লংমার্চ, অবরোধ, দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা। এবং এই বিরোধীদলের অস্তিত্ব এবং আন্দোলনের নামে তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বছরখানেক আগে আইন করে হরতাল নিষিদ্ধের দাবি উঠেছিলো অনেক মহল থেকেই। কিন্তু বহুল প্রত্যাশিত সেই আইন করা সম্ভব হয়নি। কারণ এটা গণতন্ত্র। বর্তমানে দেশে সর্বনাশা অবরোধ চলছে। সরকার চাইলেও পারবে না, আইন করে অবরোধ নিষিদ্ধ করতে। কারণ এটা গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের ভাষায় এসব কর্মকা-কে বলা হয়ে থাকে ‘অধিকার’। স্বঘোষিত অবৈধ সন্তান আব্রাহাম লিঙ্কনের এই গণতন্ত্রের দ্বারা মানুষ কখনোই উপকৃত হয়নি, বরং নির্বাচনে ভোট দিয়ে মানুষ প্রতারিত হয়েছে। এরশাদ-খালেদা-তত্ত্বাবধায়ক-হাসিনা, সব সরকারের আমলেই দেশের জনগণ ধোঁকা খেয়েছে, প্রতারিত হয়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যুগ যুগ ধরে দেশের জনগণ ভোট-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রতারিত হওয়ার যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে তাতে দেখা গেছে, শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত গুটিকতেক ব্যক্তি-মহল ছাড়া গণতন্ত্রের মাধ্যমে জনগণের কোনো উপকার হয়নি; বরং জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
এদেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ৪২ বছরেও দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি, দেশ শত্রু মুক্ত হয়নি, দেশের মেধাবীরা মূল্যায়ন পায়নি, ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত রাষ্ট্রপ্রধান ইসলামের দেশে আজো পর্যন্ত ধর্মীয় আবহ সৃষ্টি হয়নি।
প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র দিয়ে এসবকিছু আশা করা যায় না, ভবিষ্যতেও হবে না- এটা নিশ্চিত।
বলাবাহুল্য, খোদ গণতন্ত্রের জন্মদাতা দেশ সন্ত্রাসবাদী আমেরিকায় প্রায় পাঁচ কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে বলে তারা দাবি করে। (আদমশুমারি ব্যুরো/২০১৪ ঈসায়ী)। প্রকৃত তথ্য আরো অনেক বেশি। আমেরিকার বহু প্রদেশের জনগণ পোকা-মাকড় খেয়ে, টয়লেটের পানি খেয়ে, আবর্জনা থেকে খাদ্য কুড়িয়ে প্রাণে বেঁচে আছে। পাশ্ববর্তী গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও একই দশা। সে দেশের ৬০ ভাগ মানুষের নিরাপদ সেনেটারি ব্যবস্থা নেই, তারা খোলা আকাশের নিচে জনসম্মুখে টয়লেটের কাজ সারে। তাহলে এই গণতন্ত্র দিয়ে কী করে একটি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
প্রকৃতপক্ষে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে চাই খিলাফতে আলা মিনহাজিন নবুওওয়াহ অর্থাৎ নবুওওয়াতের আদলে খিলাফত ব্যবস্থা। প্রয়োজন একজন মহান ইমাম, যিনি খলীফা হওয়ার শর্ত মোতাবেক পরিপূর্ণভাবে উপযুক্ত।
দেশের জনগণের উচিত উনাকে তালাশ করা, এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে হাত তুলে ফরিয়াদ করা।গণতন্ত্র মানেই বিরোধী দল থাকবে। বিরোধী দল মানেই ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্বপর্যন্ত সরকার পতনের আন্দোলন করতেই থাকবে। আন্দোলন মানেই হরতাল, লংমার্চ, অবরোধ, দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা। এবং এই বিরোধীদলের অস্তিত্ব এবং আন্দোলনের নামে তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বছরখানেক আগে আইন করে হরতাল নিষিদ্ধের দাবি উঠেছিলো অনেক মহল থেকেই। কিন্তু বহুল প্রত্যাশিত সেই আইন করা সম্ভব হয়নি। কারণ এটা গণতন্ত্র। বর্তমানে দেশে সর্বনাশা অবরোধ চলছে। সরকার চাইলেও পারবে না, আইন করে অবরোধ নিষিদ্ধ করতে। কারণ এটা গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের ভাষায় এসব কর্মকা-কে বলা হয়ে থাকে ‘অধিকার’। স্বঘোষিত অবৈধ সন্তান আব্রাহাম লিঙ্কনের এই গণতন্ত্রের দ্বারা মানুষ কখনোই উপকৃত হয়নি, বরং নির্বাচনে ভোট দিয়ে মানুষ প্রতারিত হয়েছে। এরশাদ-খালেদা-তত্ত্বাবধায়ক-হাসিনা, সব সরকারের আমলেই দেশের জনগণ ধোঁকা খেয়েছে, প্রতারিত হয়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যুগ যুগ ধরে দেশের জনগণ ভোট-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রতারিত হওয়ার যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে তাতে দেখা গেছে, শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত গুটিকতেক ব্যক্তি-মহল ছাড়া গণতন্ত্রের মাধ্যমে জনগণের কোনো উপকার হয়নি; বরং জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
এদেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ৪২ বছরেও দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি, দেশ শত্রু মুক্ত হয়নি, দেশের মেধাবীরা মূল্যায়ন পায়নি, ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত রাষ্ট্রপ্রধান ইসলামের দেশে আজো পর্যন্ত ধর্মীয় আবহ সৃষ্টি হয়নি।
প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র দিয়ে এসবকিছু আশা করা যায় না, ভবিষ্যতেও হবে না- এটা নিশ্চিত।
বলাবাহুল্য, খোদ গণতন্ত্রের জন্মদাতা দেশ সন্ত্রাসবাদী আমেরিকায় প্রায় পাঁচ কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে বলে তারা দাবি করে। (আদমশুমারি ব্যুরো/২০১৪ ঈসায়ী)। প্রকৃত তথ্য আরো অনেক বেশি। আমেরিকার বহু প্রদেশের জনগণ পোকা-মাকড় খেয়ে, টয়লেটের পানি খেয়ে, আবর্জনা থেকে খাদ্য কুড়িয়ে প্রাণে বেঁচে আছে। পাশ্ববর্তী গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও একই দশা। সে দেশের ৬০ ভাগ মানুষের নিরাপদ সেনেটারি ব্যবস্থা নেই, তারা খোলা আকাশের নিচে জনসম্মুখে টয়লেটের কাজ সারে। তাহলে এই গণতন্ত্র দিয়ে কী করে একটি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
প্রকৃতপক্ষে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে চাই খিলাফতে আলা মিনহাজিন নবুওওয়াহ অর্থাৎ নবুওওয়াতের আদলে খিলাফত ব্যবস্থা। প্রয়োজন একজন মহান ইমাম, যিনি খলীফা হওয়ার শর্ত মোতাবেক পরিপূর্ণভাবে উপযুক্ত।
দেশের জনগণের উচিত উনাকে তালাশ করা, এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে হাত তুলে ফরিয়াদ করা।
যুগ যুগ ধরে দেশের জনগণ ভোট-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রতারিত হওয়ার যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে তাতে দেখা গেছে, শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত গুটিকতেক ব্যক্তি-মহল ছাড়া গণতন্ত্রের মাধ্যমে জনগণের কোনো উপকার হয়নি; বরং জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
এদেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ৪২ বছরেও দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি, দেশ শত্রু মুক্ত হয়নি, দেশের মেধাবীরা মূল্যায়ন পায়নি, ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত রাষ্ট্রপ্রধান ইসলামের দেশে আজো পর্যন্ত ধর্মীয় আবহ সৃষ্টি হয়নি।
প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র দিয়ে এসবকিছু আশা করা যায় না, ভবিষ্যতেও হবে না- এটা নিশ্চিত।
বলাবাহুল্য, খোদ গণতন্ত্রের জন্মদাতা দেশ সন্ত্রাসবাদী আমেরিকায় প্রায় পাঁচ কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে বলে তারা দাবি করে। (আদমশুমারি ব্যুরো/২০১৪ ঈসায়ী)। প্রকৃত তথ্য আরো অনেক বেশি। আমেরিকার বহু প্রদেশের জনগণ পোকা-মাকড় খেয়ে, টয়লেটের পানি খেয়ে, আবর্জনা থেকে খাদ্য কুড়িয়ে প্রাণে বেঁচে আছে। পাশ্ববর্তী গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও একই দশা। সে দেশের ৬০ ভাগ মানুষের নিরাপদ সেনেটারি ব্যবস্থা নেই, তারা খোলা আকাশের নিচে জনসম্মুখে টয়লেটের কাজ সারে। তাহলে এই গণতন্ত্র দিয়ে কী করে একটি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
প্রকৃতপক্ষে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে চাই খিলাফতে আলা মিনহাজিন নবুওওয়াহ অর্থাৎ নবুওওয়াতের আদলে খিলাফত ব্যবস্থা। প্রয়োজন একজন মহান ইমাম, যিনি খলীফা হওয়ার শর্ত মোতাবেক পরিপূর্ণভাবে উপযুক্ত।
দেশের জনগণের উচিত উনাকে তালাশ করা, এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে হাত তুলে ফরিয়াদ করা।গণতন্ত্র মানেই বিরোধী দল থাকবে। বিরোধী দল মানেই ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্বপর্যন্ত সরকার পতনের আন্দোলন করতেই থাকবে। আন্দোলন মানেই হরতাল, লংমার্চ, অবরোধ, দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা। এবং এই বিরোধীদলের অস্তিত্ব এবং আন্দোলনের নামে তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বছরখানেক আগে আইন করে হরতাল নিষিদ্ধের দাবি উঠেছিলো অনেক মহল থেকেই। কিন্তু বহুল প্রত্যাশিত সেই আইন করা সম্ভব হয়নি। কারণ এটা গণতন্ত্র। বর্তমানে দেশে সর্বনাশা অবরোধ চলছে। সরকার চাইলেও পারবে না, আইন করে অবরোধ নিষিদ্ধ করতে। কারণ এটা গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের ভাষায় এসব কর্মকা-কে বলা হয়ে থাকে ‘অধিকার’। স্বঘোষিত অবৈধ সন্তান আব্রাহাম লিঙ্কনের এই গণতন্ত্রের দ্বারা মানুষ কখনোই উপকৃত হয়নি, বরং নির্বাচনে ভোট দিয়ে মানুষ প্রতারিত হয়েছে। এরশাদ-খালেদা-তত্ত্বাবধায়ক-হাসিনা, সব সরকারের আমলেই দেশের জনগণ ধোঁকা খেয়েছে, প্রতারিত হয়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যুগ যুগ ধরে দেশের জনগণ ভোট-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে প্রতারিত হওয়ার যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে তাতে দেখা গেছে, শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত গুটিকতেক ব্যক্তি-মহল ছাড়া গণতন্ত্রের মাধ্যমে জনগণের কোনো উপকার হয়নি; বরং জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
এদেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ৪২ বছরেও দারিদ্র্য বিমোচন হয়নি, দেশ শত্রু মুক্ত হয়নি, দেশের মেধাবীরা মূল্যায়ন পায়নি, ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত রাষ্ট্রপ্রধান ইসলামের দেশে আজো পর্যন্ত ধর্মীয় আবহ সৃষ্টি হয়নি।
প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র দিয়ে এসবকিছু আশা করা যায় না, ভবিষ্যতেও হবে না- এটা নিশ্চিত।
বলাবাহুল্য, খোদ গণতন্ত্রের জন্মদাতা দেশ সন্ত্রাসবাদী আমেরিকায় প্রায় পাঁচ কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে বলে তারা দাবি করে। (আদমশুমারি ব্যুরো/২০১৪ ঈসায়ী)। প্রকৃত তথ্য আরো অনেক বেশি। আমেরিকার বহু প্রদেশের জনগণ পোকা-মাকড় খেয়ে, টয়লেটের পানি খেয়ে, আবর্জনা থেকে খাদ্য কুড়িয়ে প্রাণে বেঁচে আছে। পাশ্ববর্তী গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও একই দশা। সে দেশের ৬০ ভাগ মানুষের নিরাপদ সেনেটারি ব্যবস্থা নেই, তারা খোলা আকাশের নিচে জনসম্মুখে টয়লেটের কাজ সারে। তাহলে এই গণতন্ত্র দিয়ে কী করে একটি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
প্রকৃতপক্ষে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে চাই খিলাফতে আলা মিনহাজিন নবুওওয়াহ অর্থাৎ নবুওওয়াতের আদলে খিলাফত ব্যবস্থা। প্রয়োজন একজন মহান ইমাম, যিনি খলীফা হওয়ার শর্ত মোতাবেক পরিপূর্ণভাবে উপযুক্ত।
দেশের জনগণের উচিত উনাকে তালাশ করা, এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে হাত তুলে ফরিয়াদ করা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন