মুসলিম দেশের প্রশাসনে ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু কেন? ৯৮ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে চুনোপুটি হিন্দুরা আঘাত দেয়ার সাহস পায় কি করে?
পৃথীবিতে ইহুদীরা বিলুপ্তপ্রায় জাতি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের একসময়কার ক্ষমতাধর দেশগুলোকে তারাই নিয়ন্ত্রণ করতো। এখনো অনেক দেশ অনিচ্ছাকৃতভাবে হলেও ইহুদীদের নিয়ন্ত্রণাধীন। ইহুদীরা ওই সমস্ত দেশগুলোর প্রশাসনে গুপ্তচরবৃত্তি ও তাদের এজেন্ট নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় ফায়দা হাছিল করে থাকে। বাংলাদেশেও অনুরূপ ফায়দা হাছিল করে যাচ্ছে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও নাপাক জাত হিন্দু মুশরিকরা। এদেশের প্রশাসনের ভেতরে ও বাইরে অগণিত হিন্দু নিয়োগকৃত। পিয়ন-আর্দালি থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত, সাধারণ কনস্টেবল থেকে শুরু করে প্রধান বিচারক পর্যন্ত হিন্দু। প্রতিটি হিন্দুই যে মুসলমানদের শত্রু তা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যেই স্পষ্টভাবে বর্ণিত আছে, এছাড়া তাদের কার্যক্রমেও তা স্পষ্ট।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কৃষ্ণা গায়েন। তার বোনের নাম অদিতি ফাল্গুনী গায়েন। সে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও দেশ বিরোধী মিডিয়া প্রথম আলোর পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা লেখিকাদের একজন। এ অদিতি ফাল্গুনি দীর্ঘদিন ধরে তার ফেসবুক একাউন্টে ইসলামবিরোধী লেখালেখি করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৮ই জানুয়ারি সে ফ্রান্সের শার্লি হেবডোতে প্রকাশিত ব্যঙ্গচিত্রের সমর্থন জানিয়ে দুটি ব্যঙ্গচিত্র শেয়ার করে। নাঊযুবিল্লাহ!
(সূত্র: তার স্ট্যাটাস লিঙ্ক: goo.gl/MiORwo)
নাপাক ও নিকৃষ্ট হিন্দু উপসচিবের বোনের প্রকাশ্যে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের ঔদ্ধত্যপনা দেখলেই বোঝা যায়, সরকারের উপরের মহলের যোগসাজশেই ইসলামবিরোধী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এটা ইসলামবিদ্বেষী উগ্রহিন্দুরাও স্বীকার করে। সম্প্রতি ফেসবুকে কট্টর সাম্প্রদায়িক জাগো হিন্দুর সদস্য ‘আবির রয়’ এমন একটি স্ট্যাটাসের মধ্যে লিখেছে, “..লেখা বন্ধের নির্দেশ আসছে উপর মহল থেকে। হয়তো দুঃসাহস নিয়ে মাঝেমধ্যে দুয়েকটা মুসলিমবিদ্বেষী পোষ্ট দিবো।..”
(স্ট্যাটাস শর্ট লিংক: goo.gl/MT70d0)।
‘উপর মহল থেকে’ হঠাৎ করে কারা হিন্দুদেরকে ইসলামবিদ্বেষী লেখা বন্ধ করার জন্য বললো? কাদের আশ্রয় প্রশয়ে হিন্দুরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার দুঃসাহস পাচ্ছে? অদিতি ফাল্গুনি গায়েনের ভাইসহ সমস্ত হিন্দু সচিব, উপসচিব এবং বিভিন্ন পদে নিয়োগকৃত সমস্ত হিন্দু কর্মচারী, কর্মকর্তাদের অতিসত্বর অপসারণ করতে হবে। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান গুটিকয়েক হিন্দুর নির্যাতন ভোগ করবে- এটা বরদাশত করা যায় না।
ধৈর্য্যরে বাঁধ ভেঙ্গে গেলে বাঙালি মুসলমান কি করতে পারে সেটা সরকারের স্মরণ রাখা উচিত।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কৃষ্ণা গায়েন। তার বোনের নাম অদিতি ফাল্গুনী গায়েন। সে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও দেশ বিরোধী মিডিয়া প্রথম আলোর পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা লেখিকাদের একজন। এ অদিতি ফাল্গুনি দীর্ঘদিন ধরে তার ফেসবুক একাউন্টে ইসলামবিরোধী লেখালেখি করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৮ই জানুয়ারি সে ফ্রান্সের শার্লি হেবডোতে প্রকাশিত ব্যঙ্গচিত্রের সমর্থন জানিয়ে দুটি ব্যঙ্গচিত্র শেয়ার করে। নাঊযুবিল্লাহ!
(সূত্র: তার স্ট্যাটাস লিঙ্ক: goo.gl/MiORwo)
নাপাক ও নিকৃষ্ট হিন্দু উপসচিবের বোনের প্রকাশ্যে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের ঔদ্ধত্যপনা দেখলেই বোঝা যায়, সরকারের উপরের মহলের যোগসাজশেই ইসলামবিরোধী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এটা ইসলামবিদ্বেষী উগ্রহিন্দুরাও স্বীকার করে। সম্প্রতি ফেসবুকে কট্টর সাম্প্রদায়িক জাগো হিন্দুর সদস্য ‘আবির রয়’ এমন একটি স্ট্যাটাসের মধ্যে লিখেছে, “..লেখা বন্ধের নির্দেশ আসছে উপর মহল থেকে। হয়তো দুঃসাহস নিয়ে মাঝেমধ্যে দুয়েকটা মুসলিমবিদ্বেষী পোষ্ট দিবো।..”
(স্ট্যাটাস শর্ট লিংক: goo.gl/MT70d0)।
‘উপর মহল থেকে’ হঠাৎ করে কারা হিন্দুদেরকে ইসলামবিদ্বেষী লেখা বন্ধ করার জন্য বললো? কাদের আশ্রয় প্রশয়ে হিন্দুরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার দুঃসাহস পাচ্ছে? অদিতি ফাল্গুনি গায়েনের ভাইসহ সমস্ত হিন্দু সচিব, উপসচিব এবং বিভিন্ন পদে নিয়োগকৃত সমস্ত হিন্দু কর্মচারী, কর্মকর্তাদের অতিসত্বর অপসারণ করতে হবে। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান গুটিকয়েক হিন্দুর নির্যাতন ভোগ করবে- এটা বরদাশত করা যায় না।
ধৈর্য্যরে বাঁধ ভেঙ্গে গেলে বাঙালি মুসলমান কি করতে পারে সেটা সরকারের স্মরণ রাখা উচিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন